ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
ক্ষতে যদি কিছুক্ষণ পরপর পানি জমে আপনা আপনি। তাহলে সেই পানি নাপাক বলে বিবেচিত হবে। কাপড়ে লাগলে কাপড় ধুতে হবে।
(২)
ক্ষতে পানি ঢালার পূর্বে কাপড় বা টিস্যু ইত্যাদি দ্বারা ক্ষতের পানিকে তুলে নিয়ে তারপর উক্ত অঙ্গে পানি ঢাললে শরীর নাপাক হবে না।
(৩)
ক্ষতটি ভেজা অবস্থায় কাপড়ের সাথে লাগলে কাপড় নাপাক হবে না।তবে যদি ক্ষতের পানি কাপড়ে লাগে, তাহলে কাপড় নাপাক হবে।
(৪)
ক্ষতস্থান বেঁধে নিয়ে ঘুমাবেন।তখন সমস্ত শরীর নাপাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
(৫)
জ্বী, তেলাপোকা র তেল নাপাক। সেই তেল কাপড় বা শরীরে লাগলে তিন বার ধৌত করতে হবে।কেননা তা অদৃশ্যমান নাজাসত।
(৬)
অনলাইন ক্লাসে কেবল হাজিরা দিয়ে কিছুক্ষণ ক্লাসে থেকে বের হয়ে গেলে অবশ্যই প্রতারণা হবে।
(৭)
যদি প্রতিষ্টান এভাবে নিয়ম করে,তাহলে এ অপচয়ের গোনাহ আপনার হবে না।বরং গোনাহ হবে প্রতিষ্টান কর্তৃপক্ষের।
(৮)
৪.১৩ মিনিটে পানি মুখে দেয়ার সাথে সাথে ৪.১৪ বেজে যায় এবং পানি গিলে ফেলা হয় কিন্তু তা অনেক অল্প সময়ের ব্যবধানে।তো এই কয়েক সেকেন্ডের কারনে রোযা বাতিল হবে না।