بسم الله الرحمن الرحيم
জবাব,
আল্লাহ
তায়ালা বলেন:
فانكحوا ما طاب لكم من النساء مثنى وثلاث
ورباع فإن خفتم ألا تعدلوا فواحدة الآیة (سورہ نسا، آیت:۳)
তোমরা বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমার ভালো
লাগে—দুই, তিন অথবা চার। আর
যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে (বিয়ে
করো)...।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩)
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ
صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِذَا كَانَ عِنْدَ الرَّجُلِ
امْرَأَتَانِ فَلَمْ يَعْدِلْ بَيْنَهُمَا جَاءَ يَوْمَ القِيَامَةِ وَشِقُّهُ
سَاقِطٌ
আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নাবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোকের নিকট দু’জন স্ত্রী আছে সে লোক যদি
তাদের মধ্যে সমতা না রাখে তবে কিয়ামাতের দিন সে লোক তার দেহের এক পার্শ্ব ভাঙ্গা অবস্থায়
উপস্থিত হবে। [সুনানে তিরমিজী-১/২১৭, হাদীস নং-১১৪১, মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদীস নং-২৭৫৯]
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি
ভাই!
একাধিক
বিয়ে ইসলামে জায়েজ আছে।এক্ষেত্রে আল্লাহ তায়ালা প্রথম স্ত্রী থেকে অনুমতি নিতে হবে
বলে শর্ত দেননি।বরং শর্ত দিয়েছেন যে যদি সকলের মাঝে ইনছাফ করতে পারো। যদি উভয় স্ত্রীর যাবতীয় হক যথাযথ এবং সমভাবে আদায়
করতে সক্ষম হয়। সেই হিসেবে যদি দ্বিতীয় স্ত্রীর কারণে প্রথম স্ত্রীর হক আদায়ে গাফলতী
না হয়, বা দ্বিতীয় স্ত্রীর উপর কোন জুলুম না হয়, তাহলে একাধিক
বিয়ে করতে কোন সমস্যা নেই।এতে করে প্রথম স্ত্রীর অসন্তুষ্ট হওয়া উচিত নয়।তবে যদি কারো
হক আদায় করতে বাধা সৃষ্টি হবার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে দ্বিতীয়
বিয়ে করার অনুমতি নেই।
আরো
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://ifatwa.info/6683/