আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
179 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (34 points)
I have got to know about Islam properly through my private home tutor. After getting Hidayah, I have been trying to practice Islam properly with his suggestions. Whenever I want to know something about Islam, or when I want to know about a Mas'ala, I directly contact him through messenger or phone call and get the answers. If he does not know the answer, he tells Haqqani Alems and Muftis about those questions, and then he provides me the answers. After I have been promoted to college, he left my tuition. However, we still contact with each other for knowing about different Deen purposes.
My family is not Deendar. Recently, My Chacha (who is an Islamophobe) has forbidden my private tutor for not contacting me. However, for knowing about different Deen purposes, I still contact with my private tutor and he also contacts with me. Now, if my family members ask me about whether I contact with my private tutor or not, I reply, "No, I don't contact with him" so that they don't do harm to me and my teacher. Is it Haram or Halal to speak false in these matters?
I would be delighted if I get the answer, Shaykh. ZazakAllah Khairan

1 Answer

+1 vote
by (589,140 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
https://www.ifatwa.info/644 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে, 
ইমাম নববী রাহ বলেনঃ 
ﻓﻜﻞ ﻣﻘﺼﻮﺩ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﻳﻤﻜﻦ ﺗﺤﺼﻴﻠﻪ ﺑﻐﻴﺮ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﻳﺤﺮﻡ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﻓﻴﻪ، ﻭﺇﻥ ﻟﻢ ﻳﻤﻜﻦ ﺗﺤﺼﻴﻠﻪ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﻜﺬﺏ ﺟﺎﺯ ﺍﻟﻜﺬﺏ، ﺛﻢ ﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﺗﺤﺼﻴﻞ ﺫﻟﻚ ﺍﻟﻤﻘﺼﻮﺩ ﻣﺒﺎﺣﺎ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﻣﺒﺎﺣﺎ، ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﻭﺍﺟﺒﺎ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﻭﺍﺟﺒﺎ
প্রত্যেক ঐ প্রশংসনীয় মাকসাদ(উদ্দেশ্য)যাতে মিথ্যা ব্যতীত পৌছা সম্ভব, সেখানে মিথ্যা বলা হারাম।কিন্তু যদি তাতে মিথ্যা ব্যতীত পৌছা সম্ভব না হয়,তাহলে সেথায় মিথ্যা বলা জায়েয। যদি উক্ত মাকসাদ অর্জন করা মুবাহ হয় তাহলে মিথ্যা বলে উক্ত মাকসাদ অর্জন করা মুবাহ।আর যদি মাকসাদ অর্জন করা ওয়াজিব হয় তাহলে মিথ্যা বলে তা অর্জন করা ওয়াজিব।(রিয়াযুস সালেহিন-২৫৯)

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ!
উপরোক্ত আলোচনা- হাদীসও উলামায়ে কেরামদের সুচিন্তিত মতামতের মাধ্যমে আমরা নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারব।সত্য বলে নিজ মাকসাদকে অর্জন করা ও ক্ষতি থেকে বাচা যতক্ষণ পর্যন্ত সম্ভব হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত  মিথ্যা বলার কোনো অবকাশ শরীয়তে নেই বরং মিথ্যা বলা হারাম ও জগন্যতম গর্হিত কাজ। কিন্তু চুরান্ত পর্যায়ের অপারগ হয়ে গেলে মিথ্যা বলা জায়েয।এমনকি সময়বেধে ওয়াজিবও হয়ে যায়।

আপনি প্রশ্নে উত্তাপিত পরিস্থিতিকে এড়িয়ে চলুন বা এমন পরিস্থিতি/পেক্ষাপট তৈরী করুন যাতে উক্ত প্রশ্নই নিরর্থক হয়ে যায়,বা আর জবাবের প্রয়োজনই না হয় বা উক্ত প্রশ্নের সুযোগই না আসে। তারপরও যদি একান্ত বাধ্য হয়ে যান তাহলে মনে মনে ইস্তেগফারের সাথে আপনি যা খুশি তা বলতে পারবেন। আল্লাহ-ই ভালো জানেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (589,140 points)
জবাব দেয়া হয়েছে। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...