জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
আরাফার রোযা হলো যিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ এর রোযা।
এই দিনে নফল রোযা বা আরাফার রোযার নিয়তে এই রোযা রাখলেই কেবল হাদীসে বর্ণিত ছওয়াব পাওয়া যাবে।
কাযা রোযা রাখলে সেই ছওয়াব পাওয়া যাবেনা।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، وَأَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الضَّبِّيُّ، قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ غَيْلاَنَ بْنِ جَرِيرٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَعْبَدٍ الزِّمَّانِيِّ، عَنْ أَبِي قَتَادَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ إِنِّي أَحْتَسِبُ عَلَى اللَّهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِي قَبْلَهُ وَالسَّنَةَ الَّتِي بَعْدَهُ
কুতয়াবা ও আহমাদ ইবনু আবদা আদ-দাববী (রহঃ) ...... আবূ কাতাদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছনঃ আরাফা দিবসের সিয়াম সম্পর্কে আমি আল্লাহর কাছে আশা করি যে, তিনি এর মাধ্যমে পূর্ববর্তী বছর এবং পরবর্তী বছরের গুনাহসমূহের কাফফারা করে দিবেন।
(তিরিমিজি ৭৪৭.ইবনু মাজাহ ১৭৩০, মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৭৪৯ [আল মাদানী প্রকাশনী]
,
নফল রোযার সাথে কাযা রোযার নিয়ত করলে কোনোটিই আদায় হবেনা।
সুতরাং যেকোনো এক রোযার নিয়ত করতে হবে।
,
আরো জানুনঃ
,
(০২)
এক্ষেত্রে কুরবানী ছহীহ হওয়ার সমস্ত শর্ত মেনে কুরবানী দিতে হবে।
এক্ষেত্রে টাকা হালাল হতে হবে।
একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যেই কুরবানী দিতে হবে।
কোনো ভাবেই গোশত খাওয়ার নিয়ত করা যাবেনা।
শরীকানা কুরবানীতে অংশ নিলে সকলের কুরবানী বাবদ প্রদত্ত টাকা হালাল হতে হবে।
কাহারই গোশত খাওয়ার নিয়ত করা যাবেনা।