জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
ক,
আপনার রোযা ভেঙ্গে ফেলতে হবে।
.
وأما في حالة تحقق الحیض و النفاس فیحرم الإمساك؛ لأن الصوم منهما حرام، والتشبه بالحرام حرام". (طحطاوی علی المراقی : ص : ۳۷۰ ).
সারমর্মঃ
হায়েজ নেফাস আসা প্রমানিত হলে খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা হারাম।
কেননা তার রোযা রাখা হারাম,,,,।
(খ)
হ্যাঁ উক্ত রোযার কাজা পরবর্তীতে আদায় করতে হবে।
,
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
ولا تُبْطِلُوا أَعْمَالَكُمْ} [محمد: 33]
তোমরা তোমাদের আমলকে বাতিল করিওনা।
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَوْفُوا بِالْعُقُودِ} [المائدة: 1]
হে ইমানদারগন তোমরা তোমাদের ওয়াদা,চুক্তি সঠিকভাবে সম্পাদন করো,পূরন করো।
يجب القضاء على من قطع النفل – عند الحنفية – سواء أفسده باختياره أو بغير اختياره بأن شرع في صلاة النفل بالتيمم ناسياً الماء في رحله ثم وجده كأن تذكره خلال الصلاة، أو شرع في صوم النفل فصب الماء في حلقه في النوم وجب عليه القضاء وإن لم يوجد منه الإفساد
আবু হানিফা রহঃ এর মাযহাবের বিস্তারিত হলো নফল ইবাদত শুরু করার পর ইচ্ছাপূর্বক হোক আর অনিচ্ছায় তাহা নষ্ট করার দ্বারা সেটা আবার আদায় করা ওয়াজিব হয়ে যায়।
এটি নামাজ রোযা সব ক্ষেত্রেই,,,,,
আরো জানুনঃ
★তবে কিছু কিছু ইসলামী স্কলারদের মতে তার জন্য ইখতিয়ার রয়েছে, চাইলে রোযার কাজা আদায় করতেও পারে,চাইলে রোযা নাও রাখতে পারে।
সুতরাং তাদের মতানুসারী গন সেই মত অনুযায়ী আমল করতে পারবেন।
,
(০২)
উল্লখিত স্বপ্ন আপনার মজবুত ঈমানের পরিচয় বহন করে।
আপনি এ জাতীয় চিন্তা মাথায় আসতে দিবেননা।
তাহলেই আর সমস্যা হবেনা।