জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
শরীয়তের বিধান মতে মানুষ মারা যাওয়ার পর তার পোশাক,কাপড়, ব্যবহারিত বস্তু অন্যান্য সম্পদের ন্যায়।
এগুলো নষ্ট করা যাবেনা।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ الْمُغِيرَةِ بْنِ شُعْبَةَ قَالَ قَالَ النَّبِـيُّ ﷺ إِنَّ اللهَ كَرِهَ لَكُمْ ثَلَاثًا قِيلَ وَقَالَ وَإِضَاعَةَ الْمَالِ وَكَثْرَةَ السُّؤَالِ
মুগীরা বিন শু’বা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, (ঘৃণিত করেছেন এবং আমি নিষিদ্ধ করছি) তিনটি কর্মঃ জনরবে থাকা, অধিক প্রশ্ন করা এবং সম্পদ অপচয় করা।
(বুখারী ১৪৭৭, মুসলিম ৪৫৮০, মিশকাত ৪৯১৫)
۔
এগুলো অন্যান্য সম্পদের ন্যায় ওয়ারিশদের মাঝে বন্টন করে দেওয়া হবে।
সকলেই রাজি হয়ে কোনো একজনকে দেওয়াও জায়েজ আছে।
,
তবে যদি ছদকাহ করা হয়,সেক্ষেত্রে সকল ওয়ারিশ রাজি থাকলে সেটিও জায়েজ আছে।
,
يجوز الانتفاع بملابس الميت لمن يلبسها من أسرته ، أو أن تعطى لمن يلبسها من المحتاجين ولا تهدر ، وعلى كل حال هي من التركة إذا كانت ذات قيمة فإنها تصبح من التركة تلحق بتركته وتكون للورثة . والاحتفاظ بها للذكرى لا يجوز ولا ينبغي ، وقد يحرم إذا كان القصد منها التبرك بهذه الثياب ، وما أشبه ذلك ، ثم أيضًا هذا إهدار للمال ، لأن المال ينتفع به ، ولا يجعل محبوسًا لا ينتفع به " انتهى من "المنتقى" (2/271).
সারমর্মঃ
মৃত ব্যাক্তির পোশাক দ্বারা ফায়েদা অর্জন জায়েজ আছে।
এগুলো তার রেখে যাওয়া সম্পদের ন্যায়,এগুলো ওয়ারিশদের জন্য হবে। ,,,
,
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি মৃত ব্যক্তির পোষাক পড়তে পারবেন,এতে কোনো সমস্যা নেই।
"পিতার গেঞ্জি পড়ার পর আমার শরীর ভালো যাচ্ছে না"
এটি নিছক ওয়াসওয়াসা মাত্র।
আপনি চাইলে গরিব মিসকিনকে দান করেও দিতে পারেন।