জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১) কোনো পাখির মল হলে সেই পাখির গোশত খাওয়া হারাম হলে তার মল নাজাসাতে খফিফাহ হবে।
সেক্ষেত্রে শরীরে বা কাপড়ে পড়লে সেই অঙ্গের এক চতুর্থাংশ থেকে কম হলে মাফ হবে।
সাধারণত এগুলোর বিষ্ঠা এতো পরিমান হবেনা।
তাই নামাজ হয়ে যাবে।
আরো জানুনঃ
(০২) যদি এমন পাখির মল হয়,যার গোশত খাওয়া জায়েজ,আর সেই পাখি উড়ে বেড়ায়,তাহলে তার মল পাক।
,
সুতরাং তার মল নাপাক না হওয়ার কারনে কোনো সমস্যাই নেই।
আরো জানুনঃ
,
(০৩) যদি টিকটিকির বিষ্ঠা হয়,সেক্ষেত্রে যেহেতু এটি নাজাসাতে গলিজা,তাই এক দিরহাম চেয়ে কম হলে মাফ হবে।
নতুবা নয়।
صلى الله عليه و سلم قال : تعاد الصلاة من قدر الدرهم من الدم (سنن الدر قطنى، كتاب الصلاة، باب قدر النجاسة التي تبطل الصلاة، رقم الحديث)
হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-এক দিরহাম পরিণাম রক্তের দরুন নামাযকে পুনরায় আদায় কর। {সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৩৮৯৬, জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-১০৭৮৩, মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার লিল বায়হাকী, হাদীস নং-১৩২৩, আল জামেউল কাবীর, হাদীস নং-২৩৮}
আরো জানুনঃ
,
★১ম আর ৩য় ছুরতের মল যদি নামাজির হাত,পা,সেজদায় কপাল নাক রাখারা জায়গাতেই হয়,সেক্ষেত্রে নামাজ হবেনা।
কাজা আদায় করে নিতে হবে।