জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
অন্যায় কাজ যেমন নিজে করা জায়েজ নেই,সহযোগিতা করাও জায়েজ নেই।
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত আপনার কাজটি নাজায়েজ হয়েছে।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَىٰ ۖ وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ [٥:٢]
সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। {সূরা মায়িদা-২}
তাছাড়া এটি একটি খিয়ানত বা বিশ্বাসঘাতকতা। আর আল্লাহ তাআলা বলেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لا تَخُونُوا اللَّهَ وَالرَّسُولَ وَتَخُونُوا أَمَانَاتِكُمْ وَأَنْتُمْ تَعْلَمُونَ
“হে ঈমানদারগণ, তোমরা জেনে-শুনে খেয়ানত করো না আল্লাহ ও রসূলের সাথে এবং খেয়ানত করো না নিজেদের পারস্পরিক আমানতের ক্ষেত্রে।” (সূরা আনফাল: ২৭)
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০২)
এখন আবার পড়ানো ঠিক হবে,তব পরীক্ষায় বলে দেওয়া জায়েজ নেই।
,
(০৩)
আপনার বেতন নাজায়েজ হবেনা।
এটি জায়েজ।
,
তবে পরীক্ষায় বলে দেওয়ার কারনে আপনাকে আলাদা বেতন দিলে সেটি গ্রহন করা জায়েজ হবেনা।