ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১) নারীদের জন্য শার্ট,প্যান্ট,টি-শার্ট, জিন্স ইত্যাদি পরিধান করা নাজায়েয ও হারাম। কেননা এটা পুরুষদের সাদৃশ্য গ্রহণ এবং বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণ বলে ধরে নেয়া হবে।
ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﻋَﺒَّﺎﺱٍ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ ﻗَﺎﻝَ : ( ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻬِﻴﻦَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﺑِﺎﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ، ﻭَﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻬَﺎﺕِ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﺑِﺎﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ) .
তরজমাঃহযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,নবীজী সাঃ মহিলার সাদৃশ্য গ্রহণকারী পুরুষ ও পুরুষের সাদৃশ্য গ্রহণকারী মহিলার উপর লা'নত দিয়েছেন।(সহীহ বুখারী-৫৪২৫)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
3405
তবে একাকি বাসায় বা স্বামীর সামনে পরিধান করার সুযোগ থাকবে। তাছাড়া ঘরের অন্যান্য কারো সামনে এমনকি বুঝদার শিশু বা মাহরাম কোনো পুরুষের সামনেও এ পোষাক পরিধান করে যাওয়া যাবে না।
দারুল উলূম ওয়াকফ দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
Ref. No. 2485/45-3835
بسم اللہ الرحمن الرحیم:۔ اگر عورت اپنے گھر میں تنہائی میں یا شوہر کے سامنے پینٹ شرٹ پہنتی ہے تو اس کی گنجائش ہے، لیکن دیگر محارم اور بچوں کے سامنے ایسا لباس پہننا جائز نہیں جس سے جسم کی ساخت نمایاں ہوتی ہو۔شریعت نے عورت کے لیے لباس تو متعین نہیں کیا، البتہ اس کے اصول متعین کردیے ہیں،
দারুল উলুম বিন্নুরী টাউন মাদরাসার দারুল ইফতা থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
عورت کے لیے اپنے شوہر کے سامنے جب میاں بیوی کے علاوہ کوئی اور موجود نہ ہو پینٹ شرٹ یا کوئی بھی لباس پہننے کی گنجائش ہے، تاہم پینٹ شرٹ چوں کہ صلحا اور نیک لوگوں کا لباس نہیں ہے اس لیے اس سے بہر صورت اجتناب کرنا چاہیے۔ فقط واللہ اعلم
فتوی نمبر : 144012200481
دارالافتاء : جامعہ علوم اسلامیہ علامہ محمد یوسف بنوری ٹاؤن
(২)শারিরিক ক্ষতিকর জিনিষ খাওয়া হারাম।দুর্গন্ধযুক্ত জিনিষ আহার করা মাকরুহে তানযিহি।হাদীসে বর্ণিত নিষিদ্ধ সুকর বা নেশার অর্থ হচ্ছে এমন জিনিষ যা খেলে ব্রেইন আউট বা স্বৃথী শক্তিতে পরিবর্তন ঘটে।শারিরিক ক্ষতি হবে না সেই পরিমাণ পান চুন-জর্দা সহ খাওয়ার অনুমতি রয়েছে।তবে সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করা কতইনা উত্তম। (ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যা-১৮/৩৮০-৪০৮)
(৩) ফিতনার আশংকা না থাকলে মাহরামদের সামনে শাড়ী পড়া জায়েয। তবে সতর ঢেকে রাখতে হবে।
(৪) বিয়ের জন্য দুইজন সাক্ষী প্রয়োজন। দুইজন সাক্ষী ব্যতীত বিয়ে হবে না।
(৫) তিন দিনের কম সময়ে কুরআন খতম করা এবং ৪০ দিনের বেশী সময় কুরআন খতম ব্যতীত অতিবাহিত করা সাধারণত অনুচিত। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-
12066