আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

+1 vote
470 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (17 points)
যেহেতু ছেলেদের সাজ সাজা হারাম। কিন্তু মহিলারা প্রয়োজনে রেইন কোট পরে বাইরে বের হতে পারবে?
এবং চুল লম্বা না করে কেটে ছোট করে রাখতে পারবে? একেবারে ছেলেদের মত ছোট না। ঘাড় বা তার চেয়ে একটু বেশি পর্যন্ত

1 Answer

0 votes
by (597,330 points)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
ﺑﺴْﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮّﺣْﻤﻦ ﺍﻟﺮّﺣﻴْﻢ
ﺣﺎﻣﺪﺍ ﻭ ﻣﺼﻠﻴﺎ ﻭﻣﺴﻠﻤﺎ
ﺳُﺒْﺤَﺎﻧَﻚَ ﻻَ ﻋِﻠْﻢَ ﻟَﻨَﺎ ﺇِﻻَّ ﻣَﺎ ﻋَﻠَّﻤْﺘَﻨَﺎ ﺇِﻧَّﻚَ ﺃَﻧﺖَ ﺍﻟْﻌَﻠِﻴﻢُ ﺍﻟْﺤَﻜِﻴﻢُ
আপনি পবিত্র! আমরা কোন কিছুই জানি না, তবে আপনি আমাদিগকে যা শিখিয়েছ (সেগুলো ব্যতীত) নিশ্চয় তুমিই প্রকৃত জ্ঞানসম্পন্ন, হেকমতওয়ালা।
(২/৩২)

সমাধানঃ- 

ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﻋَﺒَّﺎﺱٍ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ ﻗَﺎﻝَ:( ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻬِﻴﻦَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﺑِﺎﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ، ﻭَﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻬَﺎﺕِ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﺑِﺎﻟﺮِّﺟَﺎ 
তরজমাঃহযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,নবীজী সাঃ মহিলার সাদৃশ্য গ্রহণকারী পুরুষ ও পুরুষের সাদৃশ্য গ্রহণকারী মহিলার উপর লা'নত দিয়েছেন।(সহীহ বুখারী-৫৪২৫)

মুবারকপুরী রাহ উক্ত হাদীসের ব্যাখায় তুহফাতুল আহওয়াহি গ্রন্থে লিখেন,
" ﺃَﻱْ : ﺍﻟْﻤُﺘَﺸَﺒِّﻬِﻴﻦَ ﺑِﺎﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﻓِﻲ ﺍﻟﺰِّﻱِّ ﻭَﺍﻟﻠِّﺒَﺎﺱِ ﻭَﺍﻟْﺨِﻀَﺎﺏِ ﻭَﺍﻟﺼَّﻮْﺕِ ﻭَﺍﻟﺼُّﻮﺭَﺓِ ﻭَﺍﻟﺘَّﻜَﻠُّﻢِ ﻭَﺳَﺎﺋِﺮِ ﺍﻟْﺤَﺮَﻛَﺎﺕِ ﻭَﺍﻟﺴَّﻜَﻨَﺎﺕِ " ﺍﻧﺘﻬﻰ . ﻣﻦ " ﺗﺤﻔﺔ ﺍﻷﺣﻮﺫﻱ "
সুন্দর্য্যতা,পোশাক-আশাক,খেযাব,আওয়াজ,আকৃতি,
কথাবার্তা,সহ সমস্ত নড়াচড়া ও উঠাবসায় পুরুষের জন্য মহিলার সাদৃশ্য গ্রহণ হারাম ও নাজায়েয।এবং হাদীসে সাদৃশ্য দ্বারা এই সর্বপ্রকার সাদৃশ্যই ধর্তব্য।

হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,
عن ابن عباس رض قال: ﻟَﻌَﻦَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟْﻤُﺨَﻨَّﺜِﻴﻦَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﻭَﺍﻟْﻤُﺘَﺮَﺟِّﻠَﺎﺕِ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ ﻭَﻗَﺎﻝَ ﺃَﺧْﺮِﺟُﻮﻫُﻢْ ﻣِﻦْ ﺑُﻴُﻮﺗِﻜُﻢْ .
তরজমাঃনবীজী সাঃ মহিলার সাদৃশ্য গ্রহণকারী পুরুষ(মুখান্নাছ) ও পুরুষের সাদৃশ্য গ্রহণকারী মহিলা(মুতারাজ্জিলাহ)এর উপর লা'নত করেছেন।(সহীহ বুখারী)

হযরত আয়েশা রাঃ বলেন-
ﻭﻗﺎﻟﺖ ِﻋَﺎﺋِﺸَﺔُ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ : ( ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻠَﺔَ ﻣِﻦْ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀِ )
নবীজী সাঃ পুরুষের সাদৃশ্য গ্রহণকারী মহিলাকে লা'নত করেছেন।(সুনানু আবি-দাউদ-৪০৯৯)

ইমাম নববী রাহ মুহাযযাব কিতাবের শরাহ "আল-মাজমু" গ্রন্থে লিখেন,
ﻗﺎﻝ ﺃﺻﺤﺎﺑﻨﺎ ﻳﺠﻮﺯ ﻟﻠﺮﺟﻞ ﺧﺎﺗﻢ ﺍﻟﻔﻀﺔ ﺑﺎﻹﺟﻤﺎﻉ ﻭﺃﻣﺎ ﻣﺎ ﺳﻮﺍﻩ ﻣﻦ ﺣﻠﻲ ﺍﻟﻔﻀﺔ ﻛﺎﻟﺴﻮﺍﺭ ﻭﺍﻟﺪﻣﻠﺞ ﻭﺍﻟﻄﻮﻕ ﻭﻧﺤﻮﻫﺎ ﻓﻘﻄﻊ ﺍﻟﺠﻤﻬﻮﺭ ﺑﺘﺤﺮﻳﻤﻬﺎ
আমাদের উলামাগণ বলেছেন, পুরুষের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে রুপার আংটি ব্যবহার করা বৈধ।আংটি ব্যতীত রুপার অন্যান্য অলংকার যেমনঃ- চুরি,ব্রেসলেট,চুলবেড়ী ইত্যাদি পরিস্কারভাবে হারাম।

শায়খ যাকারিয়া আনসারী রাহ বলেনঃ
" ﻭَﻟِﻠﺮَّﺟُﻞِ ﻟُﺒْﺲُ ﺧَﺎﺗَﻢِ ﺍﻟْﻔِﻀَّﺔِ ﻟِﻠْﺈِﺗْﺒَﺎﻉِ ﻭَﺍﻟْﺈِﺟْﻤَﺎﻉِ ، ﺑَﻞْ ﻳُﺴَﻦُّ ﻟﻪ ﻛﻤﺎ ﻣَﺮَّ ... ، ﻟَﺎ ﻟُﺒْﺲُ ﺍﻟﺴِّﻮَﺍﺭِ ، ﺑِﻜَﺴْﺮِ ﺍﻟﺴِّﻴﻦِ ﻭَﺿَﻤِّﻬَﺎ ، ﻭَﻧَﺤْﻮِﻩِ ، ﻛَﺎﻟﺪُّﻣْﻠُﺞِ ﻭَﺍﻟﻄَّﻮْﻕِ ؛ ﻓَﻠَﺎ ﻳَﺤِﻞُّ ﻟﻪ ، ﻭَﻟَﻮْ ﻣﻦ ﻓِﻀَّﺔٍ ؛ ﻟِﺄَﻥَّ ﻓﻴﻪ ﺧُﻨُﻮﺛَﺔٌ ﻟَﺎ ﺗَﻠِﻴﻖُ ﺑِﺸَﻬَﺎﻣَﺔِ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ "
পুরুষের জন্য রুপার আংটি পরিধান করা আল্লাহর রাসুলের অনুসরণের বিত্তিতে সুন্নাত।চুরি,ব্রেসলেট,চুলবেড়ী পরিধান করা পুরুষের জন্য জায়েয নয়।যদিও তা রুপার হয় না কেন।কেননা এতে নারীত্ব বিদ্যমান যা পুরুষত্বের সরাসরি বিরোধী।(আসনাল মাতালিব-১/৩৭৯)(আল-মাজমু-৪/৪৪৪)

ইবনে হাজর হাইতামী রাহ বলেনঃ
" ﻳَﺤْﺮُﻡُ ﺍﻟﺘَّﺸَﺒُّﻪُ ﺑِﻬِﻦَّ [ ﺃﻱ : ﺑﺎﻟﻨﺴﺎﺀ ] ﺑِﻠُﺒْﺲِ ﺯِﻳِّﻬِﻦَّ ﺍﻟْﻤُﺨْﺘَﺺِّ ﺑِﻬِﻦَّ ﺍﻟﻠَّﺎﺯِﻡِ ﻓﻲ ﺣَﻘِّﻬِﻦَّ ﻛَﻠُﺒْﺲِ ﺍﻟﺴِّﻮَﺍﺭِ ﻭَﺍﻟْﺨَﻠْﺨَﺎﻝِ ﻭَﻧَﺤْﻮِﻫِﻤَﺎ ﺑِﺨِﻠَﺎﻑِ ﻟُﺒْﺲِ ﺍﻟْﺨَﺎﺗَﻢِ "
মহিলাদের সাথে নির্দিষ্ট বিশেষ সাজগোজ পুরুষের জন্য গ্রহণ করা পরিস্কার হারাম।
যেমনঃ- চুরি,নূপুর ইত্যাদি পরিধান করা,তবে আংটি উক্ত হুকুমের ব্যতিক্রম অর্থাৎ তা ব্যবহার করা বৈধ।(অাল-ফাতাওয়াল ফেক্বহিয়্যাতুল কুবরা;১/২৬১)

হযরত আবু-হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত,
ﻭﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻗَﺎﻝَ : ( ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞَ ﻳَﻠْﺒَﺲُ ﻟِﺒْﺴَﺔَ ﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓِ ﻭَﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓَ ﺗَﻠْﺒَﺲُ ﻟِﺒْﺴَﺔَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞِ )
তিনি বলেনঃনবীজী সাঃ ঐ পুরুষকে লা'নত প্রদাণ করেছেন যে,মহিলার মত পোশাক পরিধান করে।এবং ঐ মহিলাকে লা'নত প্রদান করেছেন যে পুরুষের মত পোশাক পরিধান করে।(সুনানু আবি দাউদ-৪০৯৮)

চার মাযহাব সম্বলীত সর্ব বৃহৎ ফেক্বাহী গ্রন্থ 
"আল-মাওসু'আতুল ফেক্বহিয়্যাহ(১১/২৬৮) "এ বর্ণিত রয়েছে,
 ﻻ ﺧﻼﻑ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻔﻘﻬﺎﺀ ﻓﻲ ﺃﻧﻪ ﻳﺤﺮﻡ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﺃﻥ ﻳﺘﺸﺒﻬﻮﺍ ﺑﺎﻟﻨﺴﺎﺀ ﻓﻲ
ﺍﻟﺤﺮﻛﺎﺕ ﻭﻟﻴﻦ ﺍﻟﻜﻼﻡ ﻭﺍﻟﺰﻳﻨﺔ ﻭﺍﻟﻠﺒﺎﺱ ﻭﻏﻴﺮ ﺫﻟﻚ ﻣﻦ ﺍﻷﻣﻮﺭ ﺍﻟﺨﺎﺻﺔ ﺑﻬﻦ ﻋﺎﺩﺓ ﺃﻭ ﻃﺒﻌﺎً
ভাবার্থঃ-পুরুষের জন্য মহিলার সাদৃশ্য গ্রহণ হারাম।চায় উক্ত সাদৃশ্য গ্রহণ উঠা-বসা ও নড়াচড়ায় হোক বা লাবণ্যময়ী কথাবার্তায় হোক বা সুন্দর্য্যতা কিংবা পোশাক-আশাকে হোক, মোটকথা অভ্যাগত বা জন্মগত মহিলাদের সাথে নির্দিষ্ট ও বিশেষিত কোন কিছু সাদৃশ্য গ্রহণ সবকিছুই হারাম ও নাজায়েযের অন্তর্ভূক্ত।

  • আরো বর্ণিত রয়েছে,
(ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া,১৯/৩১৮)
(দারুল ইফতা," জামেয়া ফারুক্বিয়া করাচী" কর্তৃক সত্যায়িত ও সংশোধিত এবং
২৫ ভলিউমে প্রকাশিত)


  • সু-প্রিয় পাঠকবর্গ!
উপরোক্ত আলোচনা থেকে সুস্পষ্টরূপে প্রতিয়মান হলো যে,নারী-পুরুষ পরস্পর পরস্পরের সাদৃশ্য গ্রহণ হারাম।যেমন,চুড়ি,ব্রেসলেট,ও চুলবেড়ী পরিধান করা পুরুষের জন্য নাজায়েয।চায় মহিলাদের হুবহু চুড়ি হোক বা পুরুষের জন্য পৃথক নির্মিত কোনো চুড়ি হওক।ফ্যাশনের জন্য নির্মিত সমস্ত চুড়িই হারাম।
তবে যদি কোনো কম্পানি বা প্রতিষ্টানের ইউনিফর্ম ব্রেসলেট থাকে, এবং ওয়ার্ক টাইমে তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক হয়, তাহলে এক্ষেত্রে কোনো কোনো ফুকাহায়ে কিরাম  শিতিলতা প্রদর্শন করে থাকেন।যেহেতু তাতে মহিলার সাদৃশ্য মুখ্য উদ্দেশ্য নয়।তবে সর্বোপরি এত্তেকে বেছে থাকাই উত্তম।

রেইনকোর্ট যা বৃষ্টি থেকে আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়,এটা পুরুষের জন্য নির্দিষ্ট নয়,বরং বৃষ্টি থেকে আত্মরক্ষা যারই প্রয়োজন হবে,মূলত সেই সেটা ব্যবহার উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে।সুতরাং যেভাবে একজন পুরুষ রেইনকোর্ট পড়তে পারে,ঠিকসেভাবে একজন নারীও রেইনকোর্ট পড়তে পারবে, তবে পূর্ণ পর্দা সহকারে।সুতরাং বলা যায় যে,নারী ঢিলেঢালা রেইনকোর্টকে বাছাই করবে।এবং রেইনকোর্টের নিচে পর্দার সমস্ত উপকরণ রাখবে।

নারীদের চুল সম্পর্কে মূলনীতি মূলক আলোচনা জানতে ভিজিট করুন- 3051
সুতরাং নারী পুরুষের সাদৃশ্য হয়,বা ফাসিক কিংবা অমুসলিম মহিলার সাদৃশ্য এমনভাবে চুল রাখতে পারবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...