জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
মুসলমানদের নাবালেগ বাচ্চা মারা গেলে তারা জান্নাতী হবে।
কিছু বর্ণনায় এসেছে যে তারা জান্নাতের পাখি হবে।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا عَيَّاشٌ، قَالَ: حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، قَالَ: حَدَّثَنَا سَعِيدٌ الْجُرَيْرِيُّ، عَنْ خَالِدٍ الْعَبْسِيِّ قَالَ: مَاتَ ابْنٌ لِي، فَوَجَدْتُ عَلَيْهِ وَجَدَا شَدِيدًا، فَقُلْتُ: يَا أَبَا هُرَيْرَةَ، مَا سَمِعْتَ مِنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا تُسَخِّي بِهِ أَنْفُسَنَا عَنْ مَوْتَانَا؟ قَالَ: سَمِعْتُ مِنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ: صِغَارُكُمْ دَعَامِيصُ الْجَنَّةِ.
খালিদ আল-আবসী (রহঃ) বলেন, আমার একটি পুত্র সন্তান মারা গেলে আমি অত্যন্ত শোকাহত হলাম। আমি বললাম, হে আবু হুরায়রা! আপনি কি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এমন কিছু শুনেছেন যা দ্বারা আমরা আমাদের মৃতদের মৰ্মবেদনায় সান্তুনা লাভ করতে পারি? তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ তোমাদের ছোট শিশুরা বেহেশতের পতঙ্গ (মুসলিম, মুসনাদ আহমাদ,আল আদাবুল মুফরাদ ১৪৪)।
والدعاميص جمع دعموص، والدعموص: ذويبة تبقى في الماء لا تنفك عنه، فالنبي صلى الله عليه وسلم يخبرنا أن صغارنا هم في الجنة يبقون فيها لا يخرجون منها كحال هذه الذويبة الصغيرة المعروفة عند العرب التي تبقى في الماء ولا تخرج منه،
সারমর্মঃ
والدعموص মানে শূককীট, যেটি পনিতেই থাকে,পৃথক হয়না,পানিতেই বিদ্যমান থাকে,বের হয়না।
নবি করিম সাঃ বলেছেন যে মুসলমানদের বাচ্চা মারা গেলে তারা যে জান্নাতে যাবে,সেটিও এই কীটের মতো হবে,সেখানেই থাকবে,বের হবেনা।
في صحيح حديثه صلى الله عليه وسلم عن ابن حبان وغيره أنه قال: "أولاد المسلمين في جبل في الجنة يكفلهم إبراهيم وسارة"،
সারমর্মঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন মুসলমানদের ছোট সন্তানেরা জান্নাতের পাহাড়ে থাকবে,তাদের অভিভাবক হব্র ইবরাহীম, সারা রাঃ
,
فصغار المسلمين في الجنة لأنهم غير مؤاخذون، فالقلم لا يجري عليهم إلا بعد البلوغ.
সারমর্মঃ
সুতরাং বুঝা গেলো যে তারা জান্নাতে যাবে,কেননা তাদের কোনো মুয়াখাযা,হিসেব নেই।
কাফেরদের নাবালেগ সন্তান মারা গেলে তার বিধান সম্পর্কে জানুনঃ
,
(০২)
যদি শরীরের অঙ্গ বুঝা যায়,দেখতে কোনো অঙ্গ উন্মোচিত মনে হয় ,তাহলে নামাজ জায়েজ নেই ।
,
(০৩)
তাকে বুঝাতে হবে,দুয়াও করতে হবে।
,
(০৪)
তিনি ছোট ছিলেন,তাই সেই সময়ে নিষেধ করা হয়নি।
,
পরবর্তীতে ছোট দের জন্যেও অনেক ইসলামী স্কলার গন নিষেধ করেন,অনেকে অনুমতি প্রদান করেন।
বিস্তারিত জানুনঃ
(০৫)
অধিকাংশ ইসলামী স্কলারদের মতে জায়েজ নেই।
তবে কিছু ইসলামী স্কলারগন বলেছেন যে যদি বাদ্য-বাজনা না থাকে,মহিলাদের ছবি না থাকে,অশ্লীলতা না থাকে, তাহলে অনুমতি রয়েছে।
,
(০৬)
বিস্তারিত জানুনঃ