সমাধান
জবাবঃ-
হাদীসে এজন্য ওয়াজিব বলা হয়েছে,যাতে করে ফিতনা না হয়।অর্থাৎ কোথাও কোনো ফাসিক ইমাম নির্ধারিত হয়ে গেলে এবং অন্য কোনো মসজিদ পাশে না থাকলে তাহলে সেখানেই নামায পড়ে নেয়া।বা ঐ ফাসিক ইমামের পিছনে নামায পড়াকে অস্বীকার করলে যদি ফিৎনা ফাসাদের আশংকা হয়,তাহলে ঐ ইমামের পিছনে নামায পড়ে নেয়া।
অর্থাৎ জামাতকে ত্যাগ করার সুযোগ নেই।এবং ফিৎনার বাড়ানোর সুযোগ নেই।
কিন্তু যেহেতু ঐ ব্যক্তি ফাসিক বা গোনাহগার।তাই ব্যক্তিগতভাবে পরবর্তিতে সেই নামাযকে দোহড়িয়ে নেয়া উচিৎ।কেননা যেই দলের ইমাম ফাসিক সেই দলের ইবাদত কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে? সেই প্রশ্নটা থেকেই যায়।
আল্লাহ-ই ভালো জানেন।
পরামর্শ প্রদাণে
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ, Iom.