প্রচলিত নিয়মানুসারে পায়ে ধরে সালাম করা যাবে না।এটা বিদ'আত ও সুন্নাহ পরিপন্থী কাজ।
আরো জানুনঃ
তবে তাদের পা চুম্বন করার ব্যপারে শিথিলতা আছে।
ইলম এবং বুযুর্গীর কারনে হাত পায়ে চুমো দেওয়া জায়েজ আছে,তবে সেজদার ছুরত হয়ে গেলে তাহা নাজায়েজ।
তবে সতর্কতা মূলক তাদেরও কদমবুচি না করা উচিত।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
دَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى بْنُ الطَّبَّاعِ، حَدَّثَنَا مَطَرُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْأَعْنَقُ، حَدَّثَتْنِي أُمُّ أَبَانَ بِنْتُ الْوَازِعِ بْنِ زَارِعٍ، عَنْ جِدِّهَا، زَارِعٍ وَكَانَ فِي وَفْدِ عَبْدِ الْقَيْسِ قَالَ: لَمَّا قَدِمْنَا الْمَدِينَةَ فَجَعَلْنَا نَتَبَادَرُ مِنْ رَوَاحِلِنَا، فَنُقَبِّلُ يَدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِجْلَهُ
উম্মু আবান বিনতু ওয়াযি ইবনু যারি (রহঃ) থেকে তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি (দাদা) আব্দুল কাইসের প্রতিনিধি দলের একজন ছিলেন। তিনি বলেন, আমরা মদীনায় এসে আমাদের আরোহী থেকে দ্রুত নেমে এসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাতে ও পায়ে চুমু দিলাম।
(আবু দাউদ ৫২২৫)
আরো জানুনঃ
(০২)
না,এমন পুতুল বাসায় রাখা জায়েজ হবেনা।
,
(০৩)
এক্ষেত্রে যে পড়বে,যে শুনবে,সকলের উপর সেজদাহ ওয়াজিব হবে।
তবে একই বৈঠকে যদি একই সেজদার আয়াত বারবার তিলাওয়াত করা হয়,তাহলে একটাই সেজদাহ ওয়াজিব হবে।
,
বিস্তারিত জানুনঃ
,
(০৪)
হ্যাঁ তখন আছরের নামাজ পড়লে তাহা আদায় হয়ে যাবে।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
وَعَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ أَدْرَكَ الصُّبْحَ وَمَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ الْعَصْرَ.
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের আগে ফজরের (ফজরের) সলাতের এক রাক্‘আত পেল, সে ফাজরের (ফজরের) সলাত (সালাত/নামায/নামাজ) পেয়ে গেল। এভাবে যে সূর্যাস্তের পূর্বে ‘আসর সলাতের এক রাক্‘আত পেল, সে ‘আসরের সলাত (সালাত/নামায/নামাজ) পেলো।
বুখারী ৫৭৯, মুসলিম ৬০৮, নাসায়ী ৫১৭, তিরমিযী ১৮৬, মালিক ৫/৮, সহীহ ইবনু হিব্বান ১৫৮৩, ইরওয়া ২৫৩, সহীহ আল জামি‘ ৫৯৯২।