বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আনাস বিন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
وَعَنْهُ قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - يَأْمُرُ بِالْبَاءَةِ, وَيَنْهَى عَنِ التَّبَتُّلِ نَهْيًا شَدِيدًا, وَيَقُولُ: «تَزَوَّجُوا الْوَدُودَ الْوَلُودَ. إِنِّي مُكَاثِرٌ بِكُمُ الْأَنْبِيَاءَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ». رَوَاهُ أَحْمَدُ, وَصَحَّحَهُ ابْنُ حِبَّانَ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে বিবাহের দায়িত্ব নিতে আদেশ করতেন আর অবিবাহিত থাকাকে কঠোরভাবে নিষেধ করতেন। তিনি আরো বলতেন, তোমরা এমন সব মহিলাদেরকে বিবাহ কর যারা প্ৰেম প্ৰিয়া ও বেশী সন্তান প্ৰসবিনী হয়। কেননা তোমাদেরকে নিয়ে আমি কিয়ামতের দিনে আমার উম্মাতের আধিক্যের গর্ব প্রকাশ করব। —ইবনু হিব্বান সহীহ বলেছেন।[ইবনু হিব্বান ১২২৮। আহমাদ ১২২০২, ১৩১৫৭]
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সন্তান জন্ম দেয়ার নির্দিষ্ট কোনো সীমারেখা শরীয়ত আরোপ করেনি। বরং শারিরীক সক্ষমতার উপর অধিক সংখ্যক সন্তান জন্ম দেওয়া নির্ভর করবে। কারো ৪ সন্তান জন্ম দেয়ার সক্ষমতা থাকলে সে ৪ সন্তানই জন্ম দিবে এবং কারো এর চেয়ে বেশী সংখ্যক সন্তান জন্ম দেয়ার সক্ষমতা থাকলে সে তাই করবে। এবং সে সওয়াব পাবে। আপনি সকল প্রকার ফরয ইবাদত করবেন। হারাম থেকে বেচে থাকবেন। সাধ্যানুযায়ী দান সদকাহ করবেন। বেশী বেশী নফল ইবাদত করবেন।তাহলে অবশ্যই আপনি কমিয়াব হবেন।