ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
«وَعَوَارِضُ الصَّوْمِ الَّتِي قَدْ يُغْتَفَرْ ... لِلْمَرْءِ فِيهَا الْفِطْرُ تِسْعٌ تُسْتَطَرْ حَبَلٌ وَإِرْضَاعٌ وَإِكْرَاهُ سَفَرْ ... مَرَضٌ جِهَادٌ جُوعُهُ عَطَشٌ كِبَرْ» - «حاشية ابن عابدين = رد المحتار ط الحلبي» 2/ 421)
নয়টি কারণে রোযা না রাখার অুনমোদন রয়েছে, গর্ভ,দুগ্ধপান,জোড়জবরদস্তী,সফর,অসুস্থতা,জিহাদ, অনাহার,পিপাসা,বৃদ্ধ( রদ্দুল মুহাতর-২/৪২১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
গর্ভাবস্থায় রোযা ভঙ্গ করার অনুমোদন রয়েছে। যতটি রোযা ভঙ্গ করেছেন, ততটি রোযা কাযা করে নিলেই হবে। আপনাকে কাফফারা দিতে হবে না।
(২) যেই রোযা কাযা রেখে আবার ভঙ্গ করেছেন, সেই রোযার পরিবর্তে একটি রোযা রাখলেই হবে।
(৩) ৪ টি কসমের কাফফারা সর্বমোট ৪,৬০০ টাকা আসবে।
আপনার কাফফারা স্বামী আদায় করলেও হবে।