আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
30 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (11 points)
আসসালামু আলাইকুম,
ওস্তাদ,  মসজিদের আওতাভুক্ত যে সম্পদ এখানে ইমামের অধিকার বা হস্তক্ষেপ কতটুকু?
যেমনঃ
১, মসজিদে কোন একটা অনুষ্ঠান শেষে সামান্য কিছু মুড়ি বা খাবার বেঁচে গেল, এখন ইমাম সাহেব কি এই খাবারটা বা সামান্য মুড়ি নিয়ে যেতে পারবে?  বা নিয়ে গেলে কি অপরাধী হবে?
২, মসজিদ আওতাভুক্ত যে ফলের গাছ আছে, ইমাম সাহেব কি এই ফল ভোগ করতে পারবে? এবং  ভোগ করলে কি সে অপরাধী  হবে?

1 Answer

0 votes
by (634,530 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

শরীয়তের বিধান হলো ওয়াকফ পূর্ণ হয়ে গেলে তাহা আর ফিরিয়ে নেওয়া যাবেনা।
ওয়াকফ করার পর তাহা বাতিল করা যায়না,বিক্রয় করা যায়না।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، ح وحَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ الْمُفَضَّلِ، ح وحَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: أَصَابَ عُمَرُ أَرْضًا بِخَيْبَرَ فَأَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: أَصَبْتُ أَرْضًا لَمْ أُصِبْ مَالًا قَطُّ أَنْفَسَ عِنْدِي مِنْهُ فَكَيْفَ تَأْمُرُنِي بِهِ؟ قَالَ: إِنْ شِئْتَ حَبَّسْتَ أَصْلَهَا وَتَصَدَّقْتَ بِهَا. فَتَصَدَّقَ بِهَا عُمَرُ أَنَّهُ لَا يُبَاعُ أَصْلُهَا، وَلَا يُوهَبُ، وَلَا يُوَرَّثُ لِلْفُقَرَاءِ وَالْقُرْبَى وَالرِّقَابِ، وَفِي سَبِيلِ اللَّهِ، وَابْنِ السَّبِيلِ

ইবনু ‘উমার (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘উমার (রাঃ) খায়বারে একখন্ড জমি পান। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে বলেন, আমি খায়বারে এক খন্ড জমি পেয়েছি যা অপেক্ষা উত্তম সম্পদ ইতিপূর্বে আমি পাইনি। আপনি আমাকে এর কি নির্দেশ দেন? তিনি বললেনঃ তুমি চাইলে আসল জমি রেখে দিয়ে এর থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ (ফসল) সাদাকাহ করে দাও। তখন থেকে ‘উমার (রাঃ) সিদ্ধান্ত নেন যে, আসল জমি বিক্রয় করা যাবে না, হেবা করা যাবে না এবং তাতে কোনো রূপ উত্তরাধিকার স্বত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে না। তিনি তা দান করে দিলেন ফকীর, আত্মীয়স্বজন, দাস মুক্তকরণে, দাস মুক্তকরণে, আল্লাহর পথে এবং মুসাফিরদের জন্য। 
(আবু দাউদ ২৭৭৮)

الفقہ الاسلامی و ادلتہ :

"إذا صح الوقف خرج عن ملك الواقف، وصار حبيساً على حكم ملك الله تعالى، ولم يدخل في ملك الموقوف عليه، بدليل انتقاله عنه بشرط الواقف (المالك الأول) كسائر أملاكه.

وإذا صح الوقف لم يجز بيعه ولا تمليكه ولا قسمته."

(الباب الخامس الوقف ،الفصل الثالث حکم الوقف جلد 10، ص7617، ط:دار الفکر)

সারমর্মঃ-
যদি কোনো জমিন ওয়াকফ করে দেয়া হয়,তখন ঐ জমিন ওয়াকফ কারীর মালিকানা থেকে বের হয়ে আল্লাহর মালিকানায় চলে যায়। যখন ওয়াকফ শুদ্ধ হয়ে যায়,তারপর  সেটা বিক্রয় করা,অন্যকে মালিক বানানো,তাহা বন্টন করা কোনোটিই জায়েজ নেই।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
যদি কোনো জমিন/বস্তু মসজিদ জন্য ওয়াকফ করে দেয়া হয়,তখন ঐ জমিন/বস্তু ওয়াকফ কারীর মালিকানা থেকে বের হয়ে আল্লাহর মালিকানায় চলে যায়,ওয়াকফ পূর্ণ হওয়ার পর সেটা বিক্রয় করা,অথবা তার মধ্যে কোনো রদবদল করা, অথবা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা জায়েজ নেই। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ   

وَعَنْ أَبِىْ حُرَّةَ الرَّقَّاشِىِّ عَنْ عَمِّه قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ : «أَلَا لَا تَظْلِمُوا أَلَا لَا يَحِلُّ مَالُ امْرِئٍ إِلَّا بِطِيبِ نَفْسٍ مِنْهُ»

আবূ হুররাহ্ আর্ রক্কাশী (রহঃ) তাঁর চাচা হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সাবধান! কারো ওপর জুলুম করবে না। সাবধান! কারো মাল তার মনোতুষ্টি ছাড়া কারো জন্য হালাল নয়। 
(আহমাদ ২০৬৯৫, শু‘আবুল ঈমান ৫১০৫, ইরওয়া ১৪৫৯, সহীহ আল জামি‘ ৭৬৬২। মিশকাতুল মাসাবিহ ২৯৪৬)

মসজিদের জমিতে যদি কোনো গাছ লাগানো হয়,বা এমনিতেই হয়, সেই গাছ ও ফল কেবলি মসজিদের জন্যই ব্যবহার করতে হবে। কেউ ফল খেতে চাইলে মূল্য পরিশোধ করে খেতে হবে।

আর মসজিদের জন্য নিজের ব্যক্তিগত গাছ লাগানো বৈধ নয়। সেই হিসেবে গাছ যে ব্যক্তিই রোপন করুক না কেন নিজের প্রয়োজনে লাগালে সেটি তার জন্য বৈধ হবে না।
প্রয়োজনে ভাড়া নিয়ে উক্ত জমি থেকে উপকৃত হওয়া যাবে। 

وَفِي الْهِنْدِيَّةِ عَنْ الْغَرَائِبِ: إنْ كَانَ لِنَفْعِ النَّاسِ بِظِلِّهِ، وَلَا يُضَيِّقُ عَلَى النَّاسِ، وَلَا يُفَرِّقُ الصُّفُوفَ لَا بَأْسَ بِهِ، وَإِنْ كَانَ لِنَفْعِ نَفْسِهِ بِوَرَقِهِ أَوْ ثَمَرِهِ أَوْ يُفَرِّقُ الصُّفُوفَ، أَوْ كَانَ فِي مَوْضِعٍ تَقَعُ بِهِ الْمُشَابَهَةُ بَيْنَ الْبِيعَةِ وَالْمَسْجِدِ يُكْرَهُ. اهـ.

هَذَا، وَقَدْ رَأَيْت رِسَالَةً لِلْعَلَّامَةِ ابْنِ أَمِيرِ حَاجٍّ بِخَطِّهِ مُتَعَلِّقَةً بِغِرَاسِ الْمَسْجِدِ الْأَقْصَى رَدَّ فِيهَا عَلَى مَنْ أَفْتَى بِجَوَازِهِ فِيهِ، أَخْذًا مِنْ قَوْلِهِمْ: لَوْ غَرَسَ شَجَرَةً لِلْمَسْجِدِ فَثَمَرَتُهَا لِلْمَسْجِدِ، فَرَدَّ عَلَيْهِ بِأَنَّهُ لَا يَلْزَمُ مِنْ ذَلِكَ حِلُّ الْغَرْسِ إلَّا لِلْعُذْرِ الْمَذْكُورِ لِأَنَّ فِيهِ شَغْلَ مَا أُعِدَّ لِلصَّلَاةِ وَنَحْوِهَا، وَإِنْ كَانَ الْمَسْجِدُ وَاسِعًا أَوْ كَانَ فِي الْغَرْسِ نَفْعٌ بِثَمَرَتِهِ، وَإِلَّا لَزِمَ إيجَارُ قِطْعَةٍ مِنْهُ، وَلَا يَجُوزُ إبْقَاؤُهُ أَيْضًا، لِقَوْلِهِ – عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ – «لَيْسَ لِعِرْقِ ظَالِمٍ حَقٌّ» لِأَنَّ الظُّلْمَ وَضْعُ الشَّيْءِ فِي غَيْرِ مَحَلِّهِ، وَهَذَا كَذَلِكَ إلَخْ مَا أَطَالَ بِهِ. (رد المحتار، كتاب الصلاة، مطلب فى الغرس فى المسجد-2/435)
যার সারমর্ম হলো মসজিদের জমি নিজের জন্য ব্যবহার করা জায়েজ নেই।       

سُئِلَ نَجْمُ الدِّينِ عَنْ رَجُلٍ غَرَسَ تَالَّةً فِي مَسْجِدٍ فَكَبُرَتْ بَعْدَ سِنِينَ فَأَرَادَ مُتَوَلِّي الْمَسْجِدِ أَنْ يَصْرِفَ هَذِهِ الشَّجَرَةَ إلَى عِمَارَةِ بِئْرٍ فِي هَذِهِ السِّكَّةِ وَالْغَارِسُ يَقُولُ: هِيَ لِي فَإِنِّي مَا وَقَفْتهَا عَلَى الْمَسْجِدِ، قَالَ: الظَّاهِرُ أَنَّ الْغَارِسَ جَعَلَهَا لِلْمَسْجِدِ فَلَا يَجُوزُ صَرْفُهَا إلَى الْبِئْرِ وَلَا يَجُوزُ لِلْغَارِسِ صَرْفُهَا إلَى حَاجَةِ نَفْسِهِ، كَذَا فِي الْمُحِيطِ.

فِي فَتَاوَى أَهْلِ سَمَرْقَنْدَ مَسْجِدٌ فِيهِ شَجَرَةُ تُفَّاحٍ يُبَاحُ لِلْقَوْمِ أَنْ يُفْطِرُوا بِهَذَا التُّفَّاحِ قَالَ الصَّدْرُ الشَّهِيدُ – رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى -: الْمُخْتَارُ أَنَّهُ لَا يُبَاحُ، كَذَا فِي الذَّخِيرَةِ. (الفتاوى الهندية، كتاب الوقف، فصل فى الأشجار-2/477، المحيط البرهانى-9/149)
যার সারমর্ম হলো মসজিদের নামে ওয়াকফ কৃত জমি অন্য কেহ ব্যবহার করতে পারবেনা।

https://ifatwa.info/8407/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
মসজিদের সরঞ্জামকে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা যাবে না।চায় বেতন বহির্ভূত কাজই করা হোক না কেন।

ওয়াকফ সম্পত্তির মালিক একমাত্র আল্লাহ তা'আলা।
ওয়াকফ করার পর সেই ওয়াকফকৃত জায়গার মালিক কে হবে?
এ সম্পর্কে ফুকাহায়ে কেরামগণের কিছুটা মতবিরোধ মূলক আলোচনা থাকলেও পরবর্তী সময়ের ফকিহগণ নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছেন-

وَعِنْدَهُمَا حَبْسُ الْعَيْنِ عَلَى حُكْمِ مِلْكِ اللَّهِ تَعَالَى عَلَى وَجْهٍ تَعُودُ مَنْفَعَتُهُ إلَى الْعِبَادِ فَيَلْزَمُ وَلَا يُبَاعُ وَلَا يُوهَبُ وَلَا يُورَثُ كَذَا فِي الْهِدَايَةِ وَفِي الْعُيُونِ وَالْيَتِيمَةِ إنَّ الْفَتْوَى عَلَى قَوْلِهِمَا كَذَا فِي شَرْحِ أَبِي الْمَكَارِمِ لِلنُّقَايَةِ 

ইমাম আবু ইউসুফ রাহ ও ইমাম মুহাম্মদ রাহ এর মতে ওয়াকফকৃত জিনিষ মালিকের মালিকানা থেকে বের হয়ে আল্লাহর মালিকানায় এমন পদ্ধতিতে চলে যাবে যে, ওয়াকফকৃত জিনিষ থেকে মাখলুকাত ফায়দা অর্জন করবে।
উক্ত ওয়াকফকৃত জিনিষকে বিক্রি করা যাবে না,কাউকে হাদিয়্যা ও দেয়া যাবে না,এবং তার ওয়ারিছও কেউ হবে না।
উক্ত মতামতের উপরই পরবর্তী হানাফি ফকিহগণ ফাতাওয়া দিয়েছেন।(ফাতাওয়া হিন্দিয়া-২/৩৫)

ওয়াকফ করার পর উক্ত ওয়াকফ সম্পর্কে ওয়াকফকারী যদি শরীয়ত সমর্থিত কোনো শর্ত করে তাহলে তা গ্রহণযোগ্য।

এ সম্পর্কে ইবনে আবেদীন শামী রাহ বলেন-

ﻓَﺈِﻥَّ ﺷَﺮَاﺋِﻂَ اﻟْﻮَاﻗِﻒِ ﻣُﻌْﺘَﺒَﺮَﺓٌ ﺇﺫَا ﻟَﻢْ ﺗُﺨَﺎﻟِﻒْ اﻟﺸَّﺮْﻉَ ﻭَﻫُﻮَ ﻣَﺎﻟِﻚٌ، ﻓَﻠَﻪُ ﺃَﻥْ ﻳَﺠْﻌَﻞَ ﻣَﺎﻟَﻪُ ﺣَﻴْﺚُ ﺷَﺎءَ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﻳَﻜُﻦْ ﻣَﻌْﺼِﻴَﺔ

শরীয়ত বিরোধী না হলে ওয়াকফ কারীর শর্তসমূহ গ্রহণযোগ্য,কেননা সে তো উক্ত মালেক মালিক ছিলো,তাই গোনাহের সম্ভাবনা না থাকলে সে তার মালকে যেখানে ইচ্ছা যেভাবে ইচ্ছা সেখানেই রাখতে পারবে।(রদ্দুল মুহতার-শামেলা৪/৩৪৩)

https://ifatwa.info/58179/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
মসজিদের মাল কর্তৃপক্ষের যথাযথ অনুমোদন ব্যতিত ব্যবহার কখনো জায়েয হবে না।এমনকি ইমাম মুয়াজ্জিনের জন্যও জায়েয হবে না। হ্যা, কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে ইমাম মুওয়াজ্জিনের জন্য মসজিদের যেকোনো জিনিষ এমনকি ইলেকট্রনিক্স ব্যবহার করাও জায়েয হবে।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে মসজিদের সেই অনুষ্ঠানের খাবার বা মুড়ি কোন টাকা দিয়ে ক্রয় করা হয়েছিল?

যদি তাহা মসজিদের টাকা দিয়ে ক্রয় করা হয়, তাহলে তো এটি বৈধ নয়।

কেননা এটি ওয়াকফকৃত টাকা, এর দ্বারা কোন তাবারক, মুড়ি, খাবার ক্রয় করার বৈধতা নেই।

আর যদি এটা কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত মালিকানা থেকে দেওয়া টাকা হয়, সেক্ষেত্রে বেঁচে যাওয়া খাবার বা বেঁচে যাওয়া মুড়ি সেই ব্যক্তির সম্মতি থাকলে ইমাম সাহেব নিতে পারবে।

(০২)
সেই মসজিদ যদি ওয়াকফ কৃত হয় এবং গাছ যেখানে লাগানো আছে সে জায়গাটিও যদি মসজিদের নামে ওয়াকফ কৃত হয় সেক্ষেত্রে ইমাম সাহেব বা অন্য কেউ এই ফলের মূল্য মসজিদের ফান্ডে জমা দেয়ার শর্তে ফল ভোগ করতে পারবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...