ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ সবকিছুর খালিক ও মালিক,জগতের সব কিছু উনার হুকুমেই সংগঠিত হয়,তাবিজ বা ঔষধের অদ্য কোনো ক্ষমতা নেই। এমন আক্বিদা পোষণ করে জায়েয ও বৈধ কালামের মাধ্যমে চিকিৎসা হিসেবে ঝাড়-ফুক ও তাবিজ ব্যবহার বৈধ আছে।বিস্তারিত জানুন-
সুতরাং আকিদা বিশুদ্ধ তথা শে'ফা দানকারী একমাত্র আল্লাহ তা'আলা এমন আকিদা বিশ্বাস রেখে ঔষধী গাছের অংশ বিশেষ দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করতে পারবেন।
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
মুসলমান কবিরাজ যদি কুরআন হাদীসের বাক্যাবলী দ্বারা চিকিৎসা করেন, তাহলে উনার কাছ থেকে সেবা নেওয়া যাবে। তবে হিন্দুর কাছে যাওয়া কখনো জায়েয হবে না।কেননা হিন্দু কখনো কুরআন হাদীস দ্বারা চিকিৎসা সেবা দিবেনা।
এখন আমার কিছু প্রশ্ন হলো :
(১) তাদের এই আয়নাপড়া কুসংস্কার। এত্থেকে বেচে থাকতে হবে।
(২) তাদের এসকল কাজ করা সরাসরি কুফরি না হলে কুফরির নিকটবর্তী আবার কোনোটা কুফরি।
(৩) যদি তারা কুফরি করে আর বলার পরও মনে করে এগুলো কুফরি না, তারা কাফের হয়ে যাবে।
(৪) তারা যদি সরাসরি কাফের হয়ে যায় বা কুফর করার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে আপনার উচিত তাদের তাওবাহ করানোর ব্যবস্থা করা
৫) জ্বী, এখানে কুফরি কিছু নেই। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে ক্ষমা করবেন।