ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল-উরস ইবনু ’আমীরাহ আল-কিনদী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত।
عَنِ الْعُرْسِ ابْنِ عَمِيرَةَ الْكِنْدِيِّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِذَا عُمِلَتِ الْخَطِيئَةُ فِي الْأَرْضِ، كَانَ مَنْ شَهِدَهَا فَكَرِهَهَا - وَقَالَ مَرَّةً: أَنْكَرَهَا - كَانَ كَمَنْ غَابَ عَنْهَا، وَمَنْ غَابَ عَنْهَا فَرَضِيَهَا، كَانَ كَمَنْ شَهِدَهَا
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোনো স্থানে যখন অন্যায় সংঘটিত হয়, তখন সেখানে উপস্থিত ব্যক্তি তাতে অসন্তুষ্ট হলে, সে অনুপস্থিতিদের মতোই গণ্য হবে (তার গুনাহ হবে না)। আর যে ব্যক্তি অন্যায় কাজের স্থান থেকে অনুপস্থিত হয়েও তাতে সন্তুষ্ট হয়, সে অন্যায়ে উপস্থিতদের অন্তর্ভুক্ত। (আবূ দাঊদ-৪৩৪৫) ইমাম আবু দাউদ রাহ এটি এককভাবে বর্ণনা করেছেন।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যেহেতু জন্মদিন পালনের আপনার কোনো ইচ্ছা নেই, এবং আপনি পরিস্থিতির স্বীকার, তাই আপনার ননদের গোনাহ হবে, তবর আপনার উচিত ছিলো, প্রতিবাদ করা। এতেকরে একটি গোনাহ থেকে আপনার স্বামীর পরিবার রক্ষা পেতো। যাইহোক, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন। এবং ভবিষ্যতে সতর্ক থাকবেন। আল্লাহ আপনার সহায় হোক।