জবাব
(১)
ওয়াজিব নয়।তবে জরুরী পর্যায়ের মুস্তাহাব।
(২)
পরবর্তীতে ইডিট করে দেবো।
(৩)
স্বপ্নের আদাব হচ্ছে, স্বপ্ন দেখার পর যে কাউর কাছে ব্যক্ত না করা, বিজ্ঞ কোন হিতাকাঙ্খি জন দেখে বর্ণনা করা।
এ সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছে.......
سٍ، عَنْ أَبِي رَزِينٍ العُقَيْلِيِّ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «رُؤْيَا المُؤْمِنِ جُزْءٌ مِنْ أَرْبَعِينَ جُزْءًا مِنَ النُّبُوَّةِ، وَهِيَ عَلَى رِجْلِ طَائِرٍ مَا لَمْ يَتَحَدَّثْ بِهَا، فَإِذَا تَحَدَّثَ بِهَا سَقَطَتْ».
হযরত আবু রাযিন আল-উক্বাইলী রাঃ বলেন নবী কারীম সাঃ বলেছেন
মু'মিনের স্বপ্ন হচ্ছে নবুওতের চল্লিশভাগের এক ভাগ(অর্থাৎ তা সত্যরূপ পরিনত হয়ে থাকে),যে স্বপ্ন দেখেছে স্বপ্নটা তার উপর ঘুর্ণায়মান থাকে যতক্ষণ না কারো কাছে ব্যক্ত করে,অতঃপর যখন সে কারো কাছে ব্যক্ত করে (এবংঐ ব্যক্তি এর কোনো ব্যখ্যা প্রদান করে) তখন ঐ ব্যখ্যা অনুযায়ীই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়।
তিরমিযি হাদীস নং ২২৭৮।
এগুলো মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা স্যারের প্রতি সম্মান প্রদর্শের বহির্প্রকাশ। যা স্বপ্নের মাধ্যমে আপনার সামনে আসে।আপনি সম্ভবত স্যার খুবই সম্মান করতেন।এবং মনেপ্রাণে স্যারকে অভিবাবক হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছিলেন।
(৪)
বাবার আইডি কার্ড দিয়ে রকেট একাউন্ট খুলতেও আবার অনুমতি নিতে হবে।কেননা তখন শুধুমাত্র উনি বিকাশ একাউন্টের অনুমোদন দিয়েছিলেন।
(৫)
যুলেখার কাজ কে ঘৃণা করা হবে।তবে তাকে নয়।কেননা সে পরবর্তীতে পাক্কা ঈমানদার হয়ে গিয়েছিলো।
(৬)
স্বপ্নে নিজেকে মহান আল্লাহর গুণগান করতে দেখা,নিজ আ'মলি জিন্দেগি উন্নতির দিকে যাবে,সেটার ইশারা ইঙ্গিত দেয়া হচ্ছে।
(৭)
ভয় প্রদর্শনের জন্য আপনি এখন খরচা দিবেন না বললে,সেটা ওয়াদা খেলাফি হবে না।চলবে.....