ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যার নিকট নেসাব পরিমাণ মাল থাকবে,(চায় ঐ নেসাব নামী হোক বা গায়রে নামী হোক)তার উপর কুরবানি ওয়াজিব।সুতরাং নেসাব পরিমাণ মালের মালিক ব্যক্তির উপর যেহেতু কুরবানি ওয়াজিব,তাই ঐ ব্যক্তি যদি কখনো কুরবানির নিয়তে কোনো পশু ক্রয় করে, তাহলে ঐ পশু কুরবানির জন্য নির্দিষ্ট হয় না।বরং এক্ষেত্রে ঐ পশুর পরিবর্তে অন্য পশুকেও কুরবানি করা যায়।তবে যার উপর কুরবানি ওয়াজিব নয়,ঐ ব্যক্তি যদি কুরবানির নিয়তে কোনো পশু ক্রয় করে,তাহলে ক্রয় করার সাথে সাথে ঐ পশু কুরবানি করা ওয়াজিব হয়ে যায়।অর্থাৎ তখন তাতে নযর ও মান্নতের অর্থ চলে আসে।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
প্রশ্নে উল্লেখিত বর্ণনামতে আপনার ভাইকে দুইটি ছাগলই কুরবানি দিতে হবে।(আবকে মাসাঈল আউর উনকা হল-৪/১৮৪,জামেউল ফাতাওয়া-৮/১৪৬,কিতাবুল-ফাতাওয়া-৪/১৬৪)