আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
25 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (2 points)
reopened by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন ইমদাদুল হুজুরের কাছে জানতে চাই
আমার নাম:  ফজলে রাব্বি
ঠিকানা:দিনাজপুর  জেলা
আমার জানার বিষয় হচ্ছে। আমি মানসিক পেরেশানি আর টেনশনের কারনে  মনের কষ্টে রাগে বলি যে (আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই। আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তান লাগায় দিছে)।
উক্ত কথার কারণে কি আমার ঈমান চলে গেছে।
মূল ঘটনা
কথা গুলো বলি ঠিক এভাবে
আমার মানসিক পেরেশানির কারনে রাগ করে  মনের  কষ্টে বিছানায় বসে আছি আর আমার  আহালিয়া আমাকে শান্তনা দেওয়ার জন্য বলে আল্লাহর উপর ভরসা রাখো সব ঠিক হয়ে যাবে আর তখনি আমি বলি (আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই  আর সামান্য একটু পর বলি আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তান লাগায় দিছে)।আর এসব আমার মানসিক পেরেশানির কারণে মনের  কষ্টে বলি
এখন আমার জনার বিষয় হলো আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই এই কথার কারণে কি আমার ঈমান চলে গেছে।
আর আমাদের বিয়ে ঠিক আছে কিনা।

আর এসব ঘটনা ঘটার দুই দিন পরে  আমার বউয়ের সাথে ঝগড়া করে রাগ করে  বলছি যে তোমাকে এক তালাক দিলাম
সেটা কি পতিত হবে নাকি হবে না।
আমি তাবলীগের সাথী হুজুর পরিপূর্ণ সুন্নতি লেবাস বর্তমানে আমার আমি জেনারেলে কলেজে পড়াশোনা করছি। আর এখন বর্তমানে নূরানী মাদ্রাসায় বাংলা ইংরেজি টিচার হিসেবে নিয়োজিত আছি।

আমি যেদিন আল্লাহ কে নিয়ে ঐসব কথা বলি তার পরের দিন সম্ভবত মাদ্রাসায় যখন ক্লাস  নেই আমি নিজে নিজে কালিমা পড়ি এই মনে করে যে আমার ঈমান চলে গেছে মনেহয় তাই কালিমা পড়ি। কিন্তু বিবাহ দোহরাই নাই।। আর নিজে নিজে
আর একা একা ঈমান দোহরানো যায় কিনা
জনাবেন। আর ঈমার দোহরালে কি বিবাহ দোহরানো লাগবে কিনা।

* আমারো কি ঈমান চলে গেছে। কারন আমিও তো আল্লাহর উপর ভরসা নাই বলছি রাগ করে মানসিক পেরেশানি আর টেনসনে।

নিচের প্রশনোটি অন্য জনের কপি করা বুঝার জন্য
বি দ্র: মুফতী লুৎফর রহমান ফরাজেয়ী
হুজুর এর ফতোয়া পড়ে জানছি যে এক ব্যকতি বলছিলো আল্লাহর উপর ভরসা হারায় ফেলছি । তো
তিনি বলেন নতুন করে ঈমান আনতে ও বিবাহ দোহরাতে। নিচে সেই ফতোয়া :

আমি কয়েক বছর ধরে একটা বিষয় নিয়ে দোয়া করে আসছি কিন্তু কোনো ফলাফল পাচ্ছি না। আমি বুঝতেছি। আল্লাহ হয়তো উত্তম কিছু দিবে। ধৈর্য ধরা উচিত কিন্তু কেনো যে এরকম করলাম আমি জানি না । আমি পারিবারিক কিছু ব্যাপারে খুবই হতাশ হয়ে পড়ি। তারপর সবার সাথে ঝগড়া করি। এক পর্যায়ে নামাজ পড়া বদ্ধ করে দিই। প্রায় ৪/৫ দিন। কেউ নামাজ পড়তে বললে বলতাম আমি আল্লাহর প্রতি ভরসা হারায় ফেলছি। আমার স্ত্রীকে বলতাম দেখো আমি গরীব, আমার সাথে তুমি সুখি হতে পারবেনা।  তুমি চলে যেতে পারো দরজা খোলা।  এগুলো বলতাম রাগ থেকে, কষ্ট থেকে, আবেগ থেকে। সিরিয়াসলি বলিনি।

৪/৫ দিন পর আমি উপলব্ধি হলো আমি ভুল করতেছি।  আমি তওবা করলাম। আবার ফিরে আসলাম। এখন আবার দোয়া করতেছি ক্ষমা চাচ্ছি।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ৪/৫ দিনের এসব ঘটনার জন্য কি আমার বিবাহ বাতিল হয়ে গেছে।  আমার স্ত্রী কি হারাম হয়ে গেছে।  আমি কি স্ত্রীকে পাবোনা?

উনি (আমার স্ত্রী) অনেক ভালো মানুষ।  আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। আমি খুব হতাশায় আছি। আমি কি করবো বুজতেছি না।

একজন এলাকার হুজুর বললো। আাশা করি সমস্যা হবোনা কারণ এক তালাক হিসাবে ধরা হবে আর আপনি ফিরে আসছেন সময়ের মাজে। বলল তারপরও বড় হুজুরদের থেকে মতামত দরকার।

উত্তর

بسم الله الرحمن الرحيم

তওবা করার সাথে সাথে নতুন করে ঈমান আনা এবং বিবাহ দোহরিয়ে নেয়া জরুরী। দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিম সাক্ষীর সামনে স্বামী স্ত্রী ইজাব এবং কবুল করে নিলেই হবে।

ভবিষ্যতে এমন কুফরী কথা বলা থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।

إذَا طَالَتْ الْمُشَاجَرَةُ بَيْنَ الزَّوْجَيْنِ فَقَالَ الرَّجُلُ: لِامْرَأَتِهِ خَافِي اللَّهَ تَعَالَى وَاتَّقِيهِ فَقَالَتْ الْمَرْأَةُ مُجِيبَةً لَهُ: لَا أَخَافُهُ قَالَ الشَّيْخُ الْإِمَامُ أَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ الْفَضْلِ إنْ كَانَ الزَّوْجُ عَاتَبَهَا عَلَى الْمَعْصِيَةِ الظَّاهِرَةِ وَيُخَوِّفُهَا مِنْ اللَّهِ تَعَالَى فَأَجَابَتْهُ بِهَذَا تَصِيرُ مُرْتَدَّةً وَتَبِينُ مِنْ زَوْجِهَا، (الفتاوى الهندية-2/261، جديد-2/275)

من باتو بحكم خدا كار ميكنم، فقال خصمه من حكم خدا را ندانم، أو قال اينجا حكم نرود، او قال: اينجا حكم نيست، او قال: خدائے حاکمی را نشاید…… فهذا كله كفر (الفتاوى الهندية-2/258، جديد-2/271)

وما يكون كفرا اتفاقا يبطل العمل والنكاح وأولاده أولاد زنا، وما فيه خلاف يؤمر بالاستغفار والتوبة وتجديد النكاح (الدر المختار، زكريا-6/390، كرتاشى-4/247)

ثم ان كانت نية القائل الوجه الذى يمنع التكفير فهو مسلم، وإن كانت نية الوجه الذى يوجب التكفير لا ينفعه فتوى المفتى ويؤمر بالتوبة والرجوع عن ذلك وبتجديد النكاح بينه وبين امرأته (المحيط البرهانى-7/397، رقم-9177، الفتاوى التاتارخانية-7/281، رقم-10487)

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী

পরিচালক-তালীমুল ইসলাম ইনষ্টিটিউট এন্ড রিসার্চ সেন্টার ঢাকা।

উস্তাজুল ইফতা– জামিয়া কাসিমুল উলুম সালেহপুর, আমীনবাজার ঢাকা।

1 Answer

0 votes
by (616,950 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "
তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে।(সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী ২৬৫০-৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/36

ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/3318


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার প্রশ্ন থেকে বুঝা যাচ্ছে যে, আপনি চুড়ান্ত পর্যায়ের একজন ওয়াসওয়াসা রোগী। আপনার জন্য ওয়াসওয়াসা কোর্সে ভর্তি হওয়াটা একান্তই জরুরী। আহলে হক মিডিয়া থেকে আপনাকে যেই পরামর্শ দেয়া হয়েছে, সেই পরামর্শ অনুযায়ী আ'মল করাই উচিত। আল্লাহ আপনাকে  তাওফিক দান করুক, আমীন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (2 points)
edited by

ওয়াসওয়াসা রুগির ফতোয়া দেন না দেখে আগে ওয়াসওয়াসার কথা বলি নাই মাপ করে দিবেন হুজুর কিন্তু আমার ঈমান বিষয়ে ওয়াসওয়াসা নাই। আমার ওয়াসওয়াসা বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে। 

আর আমার প্রশনো উপরের টুকু নিচেরটা আমি আহলেহক পেজ থেকে কপি করছি আপনার বুঝার জন্য। 

আমার বিবাহ বিচ্ছেদের ওয়াসওয়াসার কারনে মনের কষ্টে টেনসনে রাগে বলে ফেলছি আল্লাহর উপর আমার ভরসা নাই আর সামান্য কিছু পর বলি আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তানক লাগায় দিছে 

আমার ঘটনা ছিলো এটা :কথাটা ছিলো এরকম আমি টেনসন করতিছি ওয়াসওয়াসার কারনে তখন আমার আহালিয়া বলে আল্লাহর উপর ভরসা রাখো তখন আমি বলি যে আল্লাহর উপর আমার ভরসা নাই  আর কিছু পর বলি আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তানক লাগায় দিছে । 

হুজুর এখন সত্যি কথা বলি। আমি দুই বছর আগে আপনাকে প্রশনো করছিলাম বিবাহ বিচ্ছেদের ওয়াসওয়াসা নিয়ে। তারপরে ফোন নষ্ট হওয়ার কারনে আর যোগাযোগ করতে পারি নাই কিন্তু আজো প্রতিদিন আমি ওয়াসওয়াসার শিকার খুব কষ্টে কাটতিছে আমার দিনগুলো। আজ প্রায় চার বছর ধরে বিবাহ বিচ্ছেদের ওয়াসওয়াসায় ভুগতিছি। কিন্তু আমার ঈমান বিষয়ে ওয়াসওয়াসা নাই। ওয়াসওয়াসার কারনে আমাদের বিয়ে ঠিক আছে কিনা এসব চিন্তা করতে করতে সেদিন রাগ করে বলছি যে আল্লাহর উপর আমার ভরসা নাই। আর তার দুই দিন পরে আমার আহালিয়ার সাথে ঝগড়া করে রাগ করে কষ্টে  বলছি যে তোমাকে এক তালাক দিলাম। কিন্তু আমি আমার আহালিয়াকে অনেক ভালোবাসি এখন জানার বিষয় হচ্ছে ঐটা কি পতিত হবে নাকি হবে না দয়াকরে জানাবেন। কারন ঈমান চলে গেলে তো বিয়েও থাকে না। এখন আমি কোনটা ধরে নিবো ঐটা পতিত হবে নাকি হবে না। আর আমার গত চার বছরের বিবাহের ওয়াসওয়াসার কথা আমি আপনাকে জানাবো। দয়াকরে রাগ করবেন না আপনার কাছে আল্লাহরওয়াসতে ভিক্ষা চাচ্ছি দয়াকরে উত্তর দিয়েন। গত কয়েকটা বছর আমার কিভাবে কাটছে আমি ভালো জানি আর আল্লাহ জানে হুজুর। 
আমার ওয়াসওয়াসার কারনে আমি সংখ্যাও লিখতে পারি না তাই স্টার চিহ্ন ব্যবহার করলাম

*ঐটা পতিত হবে কিনা জানাবেন 


by (2 points)
edited by
হুজুর আপনি বুঝতে পারেন নাই কথাটা আহলেহকের প্রশনো টা আমার না। আমি আমার সমস্যার পর নেট ঘাটাঘাটি করে আহলেহকের প্রশনো টা পাইছি যেটা কিছুটা আমার সমস্যার মতোই।। নিচে আমার প্রশনোটি থাকলো :
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন ইমদাদুল হুজুরের কাছে জানতে চাই
আমার নাম:  ফজলে রাব্বি
ঠিকানা:দিনাজপুর  জেলা
আমার জানার বিষয় হচ্ছে। আমি মানসিক 
পেরেশানি আর টেনশনের কারনে  মনের কষ্টে রাগে বলি যে (আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই। আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তান লাগায় দিছে)।
উক্ত কথার কারণে কি আমার ঈমান চলে গেছে।
মূল ঘটনা
কথা গুলো বলি ঠিক এভাবে
আমার মানসিক পেরেশানির কারনে রাগ করে  মনের  কষ্টে বিছানায় বসে আছি আর আমার  আহালিয়া আমাকে শান্তনা দেওয়ার জন্য বলে আল্লাহর উপর ভরসা রাখো সব ঠিক হয়ে যাবে আর তখনি আমি বলি (আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই  আর সামান্য একটু পর বলি আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তান লাগায় দিছে)।আর এসব আমার মানসিক পেরেশানির কারণে মনের  কষ্টে বলি
এখন আমার জনার বিষয় হলো আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই এই কথার কারণে কি আমার ঈমান চলে গেছে।
আর আমাদের বিয়ে ঠিক আছে কিনা।

আর এসব ঘটনা ঘটার দুই দিন পরে  আমার বউয়ের সাথে ঝগড়া করে রাগ করে  বলছি যে তোমাকে এক তালাক দিলাম
সেটা কি পতিত হবে নাকি হবে না।
আমি তাবলীগের সাথী হুজুর পরিপূর্ণ সুন্নতি লেবাস বর্তমানে আমার আমি জেনারেলে কলেজে পড়াশোনা করছি। আর এখন বর্তমানে নূরানী মাদ্রাসায় বাংলা ইংরেজি টিচার হিসেবে নিয়োজিত আছি।

আমি যেদিন আল্লাহ কে নিয়ে ঐসব কথা বলি তার পরের দিন সম্ভবত মাদ্রাসায় যখন ক্লাস  নেই আমি নিজে নিজে কালিমা পড়ি এই মনে করে যে আমার ঈমান চলে গেছে মনেহয় তাই কালিমা পড়ি। কিন্তু বিবাহ দোহরাই নাই।। আর নিজে নিজে
আর একা একা ঈমান দোহরানো যায় কিনা
জনাবেন। আর ঈমার দোহরালে কি বিবাহ দোহরানো লাগবে কিনা।

* আমারো কি ঈমান চলে গেছে। কারন আমিও তো আল্লাহর উপর ভরসা নাই বলছি রাগ করে মানসিক পেরেশানি আর টেনসনে।

এখন এই কমেন্ট পড়ে এবং আগের কমেন্ট পড়ে একটু জানাবেন দয়াকরে 


এতটুকু শুধু জানান ঐটা পতিত হবে কিনা 

আর আপনাদের কোর্সে ভর্তি হবার অপশন  তো নাই সব তো লক করা ভর্তি হবো কিভাবে

আবার স্বরন করিয়ে : আহলে হক মিডয়া থেকে আমি ফতোয়া নেই নাই হুজুর ।আহলে হকের হকের প্রশনো টা অন্য কোন জনের আমি কপি করছি বুঝার খাতিরে 
আমার প্রশনো উপরের টুকু 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...