আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
31 views
in যাকাত ও সদকাহ (Zakat and Charity) by (17 points)
closed by

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته

 

প্রশ্ন ১: আমার অনেক আগের একটি মোবাইল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল। সেখানে সামান্য কিছু টাকা (প্রায় ২০-২৫ টাকা) ছিল। তবে আমি এখন আর সেই অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করি না, এমনকি সেটি এখনও সক্রিয় আছে কি না তাও জানি না।  

এখন যাকাত হিসাব করার সময় কি ওই টাকার হিসাব করতে হবে? আমি নিশ্চিত নই যে সেখানে আদৌ কোনো টাকা আছে কি না, এবং আমি জানি যে সেই টাকা আমি আর ফেরত পাব না।  

যদি যাকাতের জন্য ওই টাকার হিসাব করতেই হয়, তাহলে কত টাকা ধরে হিসাব করবো, কারণ আমি নিশ্চিত নই সেখানে আসলে কত টাকা ছিল?  

---  

প্রশ্ন ২: আমার এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় আছেন, যিনি একটি কিন্ডারগার্টেন পরিচালনা করেন। তিনি ঢাকা শহরে তিন রুমের একটি ফ্ল্যাটে থাকেন। তবে তার স্কুল নাকি ভালোভাবে চলছে না, ফলে তাদের চলতে বেশ কষ্ট হচ্ছে।  

তিনি বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ ও কিস্তি নিয়ে কোনোভাবে টিকে আছেন—এক স্থান ঋণ/কিস্তি থেকে টাকা নিয়ে অন্য জায়গায় কিস্তি পরিশোধ করেন। বর্তমানে তারা বড় ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে চাচ্ছেন, এজন্য কিছু টাকার দরকার। এজন্য তিনি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে ঋণ জোগাড় করছেন।  

আসল সমস্যাটি হলো, তার প্রকৃত ঋণের পরিমাণ ও সম্পদের পরিমাণ জানা নেই। তিনি দেশে একটি বাড়ি তৈরি করছেন (যদিও বলছেন এটি ঋণ নিয়ে করছেন), আবার ঢাকায় তাদের বাসায় মোটামুটি সবকিছুই আছে।  

কিন্তু শেষ পর্যন্ত শুনতে পাই, তাদের অবস্থা কেবল ঋণের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে।  

এখন প্রশ্ন হলো, তাদেরকে যাকাত দেওয়া যাবে কি না? যেহেতু তিনি আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, কিন্তু নিশ্চিত নই তারা যাকাত পাওয়ার উপযুক্ত কি না। আবার সরাসরি জিজ্ঞাসাও করা সম্ভব নয় যে তাদের প্রকৃত অবস্থা কী।  

এদিকে, যাকাত এমন কাউকে দিতে হবে, যিনি প্রকৃতপক্ষে যাকাত গ্রহণের উপযুক্ত। যদি তারা উপযুক্ত না হন, তাহলে যাকাত দেওয়া বৈধ হবে না।  

এক্ষেত্রে কী করা উচিত?

---  

প্রশ্ন ৩: আমি যখন নামাজ পড়ি, অনেক সময় রাকাতের সংখ্যা ভুলে যাই (আল্লাহ মাফ করুন)। তবে আমি আমার নামাজ আরও মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

যাই হোক, যখন ভুলে যাই, তখন যেদিকেই মন বেশি ঝোঁকে (যদি চতুর্থ রাকাত মনে হয়) তাহলে সালাম ফিরিয়ে দিই, আর যদি তৃতীয় রাকাত মনে হয়, তাহলে আরও এক রাকাত পড়ে নেই (আল্লাহ মাফ করুন)।

কিন্তু নামাজ শেষ হওয়ার পর মনে হয়, এই নামাজ হয়তো আল্লাহর ইবাদতের উপযুক্ত হয়নি। তাই আমি আবার নতুন করে ওই নামাজ পড়ি।
এভাবে কি নামাজ পড়া উচিত? মানে রিপিট করা? নাকি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে পরের বার আরও ভালোভাবে পড়া উচিত?

---  

প্রশ্ন ৪: যদি সূর্যোদয় হয় ৬:৩০-এ, আর কেউ ফরজ ফজরের নামাজ শুরু করে ৬:২৫-এ, কিন্তু শেষ হয় ৬:৩১-এ (অথবা ৬:৩০-এর একটু পরে), তাহলে কি তাকে আবার নামাজ পড়তে হবে?

---  

প্রশ্ন ৫: আমি জানি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কিছু সময় আছে যখন নামাজ পড়া হারাম (অথবা মাকরুহ)। যেমন, সূর্যোদয়ের পর ১৫-২০ মিনিট, সূর্যাস্তের কিছু আগে, এবং আরও একটি সময় হলো যখন সূর্য ঠিক মাথার ওপর থাকে।

এই শেষ সময়টি কখন? অর্থাৎ, যোহরের নামাজের কতক্ষণ আগে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ?

 

জাযাকাল্লাহু খাইরান!

closed

1 Answer

+1 vote
by (591,750 points)
selected by
 
Best answer
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
যাকাত ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রূকন। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হল সালাত ও যাকাত। কুরআন মজীদে বহু স্থানে সালাত-যাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ ছওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। 

এক আয়াতে ইরশাদ হয়েছে-
وَ اَقِیْمُوا الصَّلٰوةَ وَ اٰتُوا الزَّكٰوةَ ؕ وَ مَا تُقَدِّمُوْا لِاَنْفُسِكُمْ مِّنْ خَیْرٍ تَجِدُوْهُ عِنْدَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ بِمَا تَعْمَلُوْنَ بَصِیْرٌ۱۱۰
 ‘তোমরা সালাত আদায় কর এবং যাকাত প্রদান কর। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর নিকটে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখছেন। -সূরা বাকারা : ১১০

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে-
وَ اَقِیْمُوا الصَّلٰوةَ وَ اٰتُوا الزَّكٰوةَ وَ اَطِیْعُوا الرَّسُوْلَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُوْنَ۵۶
‘তোমরা সালাত আদায় কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’-সূরা নূর : ৫৬

সূরা নিসার ১৬২ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের জন্য ‘আজরুন আযীম’-এর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে-
وَ الْمُقِیْمِیْنَ الصَّلٰوةَ وَ الْمُؤْتُوْنَ الزَّكٰوةَ وَ الْمُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ وَ الْیَوْمِ الْاٰخِرِ ؕ اُولٰٓىِٕكَ سَنُؤْتِیْهِمْ اَجْرًا عَظِیْمًا۠۱۶۲
‘এবং যারা সালাত আদায় করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও পরকালে ঈমান রাখে আমি তাদেরকে মহাপুরস্কার দিব।’

অন্য আয়াতে যাকাতের গুরুত্বপূর্ণ সুফল বর্ণনা করে আল্লাহ তাআলা বলেন-
خُذْ مِنْ اَمْوَالِهِمْ صَدَقَةً تُطَهِّرُهُمْ وَ تُزَكِّیْهِمْ بِهَا وَصَلِّ عَلَیْهِمْ ؕ اِنَّ صَلٰوتَكَ سَكَنٌ لَّهُمْ ؕ وَ اللّٰهُ سَمِیْعٌ عَلِیْمٌ۱۰۳
‘তাদের সম্পদ থেকে সদকা গ্রহণ করুন, যার দ্বারা আপনি তাদেরকে পবিত্র করবেন এবং পরিশোধিত করবেন এবং আপনি তাদের জন্য দুআ করবেন। আপনার দুআ তো তাদের জন্য চিত্ত স্বস্তিকর। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।’-সূরা তাওবা : ১০৩

★যাকাত মূলত আদায় করতে হয়, বছরান্তে হাতে থাকা সম্পদের উপর ভিত্তি করে। যত সম্পদ থাকবে, তার চল্লিশ ভাগের এক ভাগ যাকাত দিতে হয়।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি চেষ্টা করে দেখবেন যে সেই অ্যাকাউন্ট এখনো সক্রিয় আছে কিনা?
যদি সক্রিয় থাকে,সেক্ষেত্রে সেই টাকারও যাকাত আদায় করতে হবে।

আর যদি সেই অ্যাকাউন্ট এখনো সক্রিয় না থাকে,সেক্ষেত্রে উক্ত টাকার যাকাত আদায় করতে হবেনা।

(০২)
এক্ষেত্রে অবশ্যই তাকে জিজ্ঞাসা করতে হবে যে তার মালিকানায় আসলে কত টাকা আছে?  যাকাতযোগ্য সম্পদ ব্যতীত প্রয়োজন অতিরিক্ত অন্য কোন সম্পদ আছে কিনা? প্রয়োজন অতিরিক্ত  জমি জমা বা সম্পত্তি বা প্রয়োজন অতিরিক্ত ঘরবাড়ি আছে কিনা? এটা স্পষ্ট আকারে জেনে নিতে হবে।

সবকিছু না জেনে তাকে যাকাত দেওয়া ঠিক হবে না।

(০৩)
নামাযে রা'কাত বা সেজদা সংখ্যা নিয়ে সন্দেহ হলে,যে ঐ ব্যক্তির কি এটা প্রথম হয়েছে না মাঝেমধ্যে এমন হয়।যদি প্রথমবার বা কদাচিৎ হয়ে তাহলে উনি আবার প্রথম থেকে শুরু করে নতুনভাবে পড়ে নিবেন।
(মুছান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ২/২৮)

যে ব্যক্তির প্রায় সময় সন্দেহ হয় এবং সন্দেহ তার অভ্যাসে পরিণত হয়, ওই ব্যক্তি যেদিকে তার মন বেশি যায় (প্রবল ধারণা হয়), সেটার ওপর আমল করবে। যদি সব বিষয়ে ধারণা সমান হয়, তাহলে অপেক্ষাকৃত কম সংখ্যার ওপর আমল করবে এবং প্রত্যেক রাকাতকে নামাজের শেষ মনে করে বসবে, শেষে সিজদায়ে সাহু করবে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي خَلَفٍ، حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ دَاوُدَ، حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ بِلاَلٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا شَكَّ أَحَدُكُمْ فِي صَلاَتِهِ فَلَمْ يَدْرِ كَمْ صَلَّى ثَلاَثًا أَمْ أَرْبَعًا فَلْيَطْرَحِ الشَّكَّ وَلْيَبْنِ عَلَى مَا اسْتَيْقَنَ ثُمَّ يَسْجُدُ سَجْدَتَيْنِ قَبْلَ أَنْ يُسَلِّمَ فَإِنْ كَانَ صَلَّى خَمْسًا شَفَعْنَ لَهُ صَلاَتَهُ وَإِنْ كَانَ صَلَّى إِتْمَامًا لأَرْبَعٍ كَانَتَا تَرْغِيمًا لِلشَّيْطَانِ " .

মুহাম্মাদ ইবনু আহমাদ ইবনু আবূ খালাফ (রহঃ) ..... আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তিন রাকাআত আদায় করা হলো না চার রাকাআত আদায় করা হলো- সালাতের মধ্যে তোমাদের কারো এরূপ সন্দেহ হলে সে যে কয় রাক’আত আদায় করেছে বলে নিশ্চিত হবে (তিন রাকাআত) সে কয় রাকাআতকে ভিত্তি ধরে অবশিষ্ট করণীয় করবে। এরপর সালাম ফিরানোর পূর্বে দুটি সিজদা করবে। (এখন) সে যদি পাঁচ রাকাআত আদায় করে থাকে তাহলে এ দু' সিজদা দ্বারা তার সালাতের জোড়া পূর্ণ হয়ে যাবে। আর যদি তার সালাত চার রাকাআত হয়ে থাকে তাহলে (এই) সিজদা দুটি শয়তানের মুখে মাটি নিক্ষেপের শামিল হবে। (মুসলিম ১১৫৯.ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৫২, ইসলামীক সেন্টার ১১৬১)

যদি এক সেজদার উপর প্রবল ধারনা হয়,তাহলে আরো এক সেজদাহ আদায় করবে,আর দুই সেজদার উপর প্রবল ধারনা হলে সে আর সেজদাহ দিবেনা,উভয় ছুরতে শেষে সেজদায়ে সাহু দিবে।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ  

لقوله صلى الله عليه وسلم: "إذا سها أحدكم في صلاته فلم يدر واحدة صلى أو اثنتين فليبن على واحدة فإن لم يدر اثنتين صلى أو ثلاثا فليبن على اثنتين فإن لم يدر ثلاثا صلى أو أربعا فليبن على ثلاث ويسجد سجدتين قبل أن يسلم"
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যদি কেউ নামাযে সন্দেহ করে,এক রা'কাত পড়েছে না দুই রা'কাত পড়েছে? তাহলে সে যেন এক রা'কাত ধরে নিয়ে সেই হিসেবে নামাযকে সম্পন্ন করে।এভাবে দুই/তিন বা তিন/চার নিয়ে সন্দেহ হলে কম সংখ্যাকে ধরে নিয়ে সে নামাযকে সম্পন্ন করবে।এবং শেষে যেন সে সেজদায়ে সাহু দেয়।

مُسَدَّدٌ قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى عَنْ شُعْبَةَ عَنِ الْحَكَمِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ عَلْقَمَةَ عَنْ عَبْدِ اللهِ قَالَ صَلَّى النَّبِيُّ الظُّهْرَ خَمْسًا فَقَالُوا أَزِيدَ فِي الصَّلاَةِ قَالَ وَمَا ذَاكَ قَالُوا صَلَّيْتَ خَمْسًا فَثَنَى رِجْلَيْهِ وَسَجَدَ سَجْدَتَيْنِ.
আবদুল্লাহ (ইবনু মাস‘ঊদ) (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুহরের সালাত পাঁচ রাক‘আত আদায় করেন। তখন মুসল্লীগণ জিজ্ঞেস করলেনঃ সালাতে কি কিছু বৃদ্ধি করা হয়েছে? তিনি বললেনঃ তা কী? তারা বললেনঃ আপনি যে পাঁচ রাক‘আত সালাত আদায় করেছেন। রাবী বলেন, তিনি নিজের পা ঘুরিয়ে (ক্বিবলাহ্মুখী হয়ে) দু’ সাজদাহ (সাজদাহ সাহু) করে নিলেন। (বুখারী ৪০১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৮৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৯৫)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি যেহেতু প্রবল ধারবার ভিত্তিতে রাকাত ধরে নিয়েই নামাজ আদায় করছেন, সুতরাং আপনার নামাজগুলি আদায় হয়ে যাবে। পুনরায় আদায় করার প্রয়োজন নেই।

হ্যাঁ যদি প্রবল ধারণার ভিত্তিতে এমনটি না করে থাকেন বরং সন্দেহ সব দিকেই থাকে,প্রবল ধারণা যদি কোনোদিকে না থাকে, সেক্ষেত্রে কম সংখ্যক রাকাত ধরে নিয়ে বাকি নামাজ আদায় করবেন এবং শেষে সেজদায়ে সাহু আদায় করবেন।

(০৪)
হ্যাঁ, তাকে উক্ত নামাজ পুনরায় আদায় করতে হবে।

বিস্তারিত জানুনঃ- 

(০৫)
এটা আপনাকে ইসলামীক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রনীত স্থায়ী ক্যালেন্ডার দেখে নিতে হবে।

সেখানে এই টাইম লেখা থাকে,সাধারণত ১২ টার কাছাকাছি সময়ে এই টাইম হয়ে থাকে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...