আল্লাহ তা'আলা বলেন,
فَلَا تَدْعُ مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آخَرَ فَتَكُونَ مِنَ الْمُعَذَّبِينَ
অতএব, আপনি আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যকে আহবান করবেন না। করলে শাস্তিতে পতিত হবেন।
وَأَنذِرْ عَشِيرَتَكَ الْأَقْرَبِينَ
আপনি নিকটতম আত্মীয়দেরকে সতর্ক করে দিন।
وَاخْفِضْ جَنَاحَكَ لِمَنِ اتَّبَعَكَ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ
এবং আপনার অনুসারী মুমিনদের প্রতি সদয় হোন।
فَإِنْ عَصَوْكَ فَقُلْ إِنِّي بَرِيءٌ مِّمَّا تَعْمَلُونَ
যদি তারা আপনার অবাধ্য করে, তবে বলে দিন, তোমরা যা কর, তা থেকে আমি মুক্ত।
وَتَوَكَّلْ عَلَى الْعَزِيزِ الرَّحِيمِ
আপনি ভরসা করুন পরাক্রমশালী, পরম দয়ালুর উপর,(২১৪-২১৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনাকে উপর ওয়াজিব যে, আপনি নিকত্মায়দের কে হেকমতের সাথে দ্বীনের দাওয়াত দিবেন।
,
★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে নিজ অধিনস্তদের কে দাওয়াত দেওয়া আপনার উপর ওয়াজিব।
আপনি পরিবারে প্রত্যাহ তা'লিমের ব্যবস্থা করুন।
ইসলামী স্কলারদের ওয়াজ শুনানোর চেষ্টা করুন।
হক্কানি শায়েখদের জান্নাত জাহান্নামের বয়ান শোনান।
পুরুষদের দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতে বা হক্কানী শায়েখের কাছে পাঠাতে পারেন।
,
ইনশাআল্লাহ সকলেই দ্বীনের পথে আসবে।
(০২)
দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ সমস্ত মুসলমানদের উপর ফরযে কেফায়া। তথা কিছুসংখ্যক মুসলমান আদায় করে নিলে সবার উপর থেকে আদায় হয়ে যায়।
তবে ব্যক্তিগত ভাবে সবাইকে নিজ নিজ অন্তর পবিত্র রাখা ও শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে নিজ অন্তরকে হেফাজতে রাখা ফরযে আইন। আহকামুল কুরাআন-জাসসাস;২/৩১৫
ফাতাওয়ায়ে হাক্কানিয়া-২/৪৩৮
পরিবারের সদস্য ব্যতিত অন্য কাউকে দ্বীনের দাওয়াত না দিলে আখেরাতে জবাব দিতে হবে?
এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ
মুসলিম মহিলা কাফির মহিলাকে দ্বীনের দাওয়াত দিতে পারে।তবে ফিতনার আশংকা থাকলে পারবে না।
আরো জানুনঃ