ওয়া ‘আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্ল-হি ওয়া বারাকা-তুহু।
বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম।
জবাবঃ
হাদীস শরীফে এসেছে-
حَدَّثَنَا
أَبُو بَكْرِ
بْنُ أَبِي
شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا
وَكِيعٌ، عَنْ
سُفْيَانَ، ح
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ
بْنُ الْمُثَنَّى،
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ
بْنُ جَعْفَرٍ،
حَدَّثَنَا شُعْبَةُ،
كِلاَهُمَا عَنْ
قَيْسِ بْنِ
مُسْلِمٍ، عَنْ
طَارِقِ بْنِ
شِهَابٍ، - وَهَذَا
حَدِيثُ أَبِي
بَكْرٍ - قَالَ
أَوَّلُ مَنْ
بَدَأَ بِالْخُطْبَةِ
يَوْمَ الْعِيدِ
قَبْلَ الصَّلاَةِ
مَرْوَانُ فَقَامَ
إِلَيْهِ رَجُلٌ
فَقَالَ الصَّلاَةُ
قَبْلَ الْخُطْبَةِ
.
فَقَالَ قَدْ
تُرِكَ مَا
هُنَالِكَ .
فَقَالَ أَبُو
سَعِيدٍ أَمَّا
هَذَا فَقَدْ
قَضَى مَا
عَلَيْهِ سَمِعْتُ
رَسُولَ اللَّهِ
صلى الله
عليه وسلم
يَقُولُ
" مَنْ
رَأَى مِنْكُمْ
مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ
بِيَدِهِ فَإِنْ
لَمْ يَسْتَطِعْ
فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ
لَمْ يَسْتَطِعْ
فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ
أَضْعَفُ الإِيمَانِ
"
.
আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা ও মুহাম্মদ ইবনু মূসান্না (রহঃ) ...
তারিক ইবনু শিহাব (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন,
ঈদের সালাতের পুর্বে মারওয়ান ইবনু হাকাম সর্বপ্রথম খুতবা
প্রদান আরম্ভ করেন। তখন এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বললেন, খুতবার আগে হবে সালাত (নামায/নামাজ)। মারওয়ান বললেন,
এ নিয়ম রহিত করা হয়েছে। এতে আবূ সাঈদ (রাঃ) বললেন,
’এ ব্যাক্তি তো কর্তব্য পালন
করেছে’। আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছি,
তোমাদের কেউ যদি অন্যায় কাজ দেখে,
তাহলে সে যেন হাত দ্বারা এর সংশোধন করে দেয়। যদি এর ক্ষমতা
না থাকে,
তাহলে মুখের দ্বারা, যদি তাও সম্ভব না হয়, তাহলে অন্তর দ্বারা (উক্ত কাজকে ঘৃণা করবে),
আর এটাই ঈমানের নিম্নতম স্তর। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৮৩
,
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!
,
আপনি উক্ত হাদীসের উপর আমল করার চেষ্টা করবেন। আপনার
জান-মালের ক্ষতির আশংকা করলে তাদেরকে সরাসরি দাওয়াত দিবেন না। আর এর দ্বারা আপনি গোনাহগার
হবেন না ইনশাআল্লাহ। তবে কৌশলে তাদেরকে দাওয়াত দিতে পারেন। তাদের হেদায়াতের জন্য দুআ
করবেন। তাদেরকে ইসলামিক সুন্দর সুন্দর বই হাদিয়া দিতে পারেন।