ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
মুসল্লির সামনে নিজ পক্ষ থেকে সুতরা রেখে সামন দিয়ে অতিক্রম করা কি যাবে? ইবনে আবেদীন শামী রাহ, বলেন, এসম্পর্কে আমি স্পষ্ট কোথাও কিছু পাইনি,
عصا نمازی کے سامنے رکھتے ہوئے آگے سے گذر جانے کے بارے میں علامہ شامی فرماتے ہیں کہ ہمیں اس کا حکم صراحةً نہیں ملا۔
قال: وإذا کان معہ عصا لاتقف علی الأرض بنفسہا فأمسکہا بیدہ ومر من من خلفہا؛ ہل یکفي ذالک؟ لم أرہ (الدر مع الرد: 1/401) ۔
مفتی رشید احمد صاحب لدھیانی فرماتے ہیں بہ ظاہر اس کے جواز میں کوئی مانع نہیں ہے، لہٰذا بوقت ضرورت اس کی گنجائش ہے۔
فتوی نمبر : 401-313/D=06/1442
دارالافتاء،
دارالعلوم دیوبند
মুফতি রাশিদ আহমদ লুদিয়ানবী রাহ বলেন, সাধারণত এর বৈধতায় কোনো বৈরিতা নেই। সুতরাং জরুরতে এমনটা করা যাবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/536
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) নামাজ পড়ার সময় জায়নামাযের সামনে ছোট টুল বা চেয়ার রেখে, এর সামনে দিয়ে যাতায়াত করা যাবে। সিজদাহর জায়গার সামনে দিয়ে তো হাঁটলে গুনাহ হয়,কিন্তু নামাযরত ব্যক্তির সামনে কিছঁ রেখে হাটলে তখন গোনাহ হবে না।
(২) কোনো একটা রুমে জায়গার স্বল্পতার কারনে দুইজন নারী একজনের পিছনে আরেকজন নামাজ পড়তে পারবে।
(৩) ছোট মসজিদের নামাযির সামন দিয়ে যাতায়াত করা যাবে না। হ্যা, সুতরাং রেখে সুতরার সামন দিয়ে যাতায়ত করা যাবে। আর বড় মসজিদ হলে নামাযরত ব্যক্তির সিজদাহর জায়গা বা সামনের এক সফের পর জরুরতে অতিক্রম করা যাবে।
(৪) স্টুডেন্টের শারীরিক গঠন নিয়ে সব স্টুডেন্টের সামনে কাউকে অপমান করা হলে, পরবর্তীতে ক্লাসে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা যদি ঐ শিক্ষক,/শিক্ষিকার সমালোচনা করে, তাহলে সেটা গীবত হবে না। তবে এরকম আলোচনা থেকে বেচে থাকা অবশ্যই উচিৎ ও কর্তব্য।
(৫) কোনো হিন্দু ব্যক্তির সমালোচনা তার অনুপস্থিতিতে করলে সেটাও গীবতের পর্যায়ে পড়বে।
(৬) অনিচ্ছায় শুনে ফেলা গীবতের জন্য শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলেই হবে।