বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ثم المراد بالخروج من السبلين مجرد الظهور
فى رد المحتار: فلو نزل البول إلى قصبة الذكر لا ينقض بعدم ظهوره، يخالف القلفة، فإنه بنزوله إليها ينقض الوضوء (رد المحتار-١/٢٦٢؛ بدائع الصنائع-١/١٢١)
নাজাসত বের হওয়ার দ্বারা লজ্জাস্থানের বাহিরে নাজাসত প্রকাশ হওয়া উদ্দেশ্য। যদি প্রস্রাব লিঙ্গের ভিতরে থাকে,তবে ছিদ্রের বাহিরে না আসে, তাহলে নাজাসত প্রকাশ না হওয়ার কারণে অজু ভঙ্গ হবে না।তবে লিঙ্গের ভিতরে থেকে যদি ঐ চামড়ায় প্রস্রাব পৌছে যায়, যেই চামড়াকে খতনার সময়ে কর্তন করে নেয়া হয়, তাহলে অজু ভেঙ্গে যাবে।
ولو نزل البول الى قصبة الذكر لا ينقض، لأنه من الباطن، ولو خرج إلى القلفة او إلى اسكنى المرأة ينقض، لأنه من الظاهر (الفتاوى التاتارخانية-١/٢٤١، رقم- ١٨٥)
যদি প্রস্রাব লিঙ্গের ভিতরে থাকে,তবে ছিদ্রের বাহিরে না আসে, তাহলে নাজাসত প্রকাশ না হওয়ার কারণে অজু ভঙ্গ হবে না।তবে লিঙ্গের ভিতরে থেকে যদি ঐ চামড়ায় প্রস্রাব পৌছে যায়, যেই চামড়াকে খতনার সময়ে কর্তন করে নেয়া হয়, তাহলে অজু ভেঙ্গে যাবে।কেননা এটাকো লজ্জাস্থানের বাহির গণনা করা হয়। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/4271
যেহেতু প্রস্রাব লজ্জস্থান থেকে বের হচ্ছে না, তাই অজু করা প্রয়োজনিয়তা নাই। তাছড়া এক দিরহামের চেয়ে কম বের হলে, নামায পড়া যাবে। অজু ভঙ্গ হবে কি না? কিংবা মা'যুর কি না? এ সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন- https://www.ifatwa.info/1746
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)এই টিস্যু লাগা থাকা অবস্থায় নামাজ আদায় করা ঠিক হবে না।যদি তাতে ১ দিরহাম পরিমাণ প্রস্রাব না তাকে, তাহলে নামায পবে।
(২) টিস্যু লাগিয়ে রাখার বিষয়টা ঠিক হচ্ছে না।
(৩)যদি চেক করলে দেখা যায় অল্প পরিমাণ কিছু বের হয়েছে, যদি তা এক দিরহাম থেকে কম হয়,তাহলে নামায হবে, নতুবা নামায হবে না।
(৪) অপেক্ষা করে টিস্যুকে ফেলে দিয়ে নামায পড়বেন।প্রয়োজনে পরবর্তীতে একা নামায আদায় করবেন।
(৫) সময় প্রস্রাব না করলেও অটোমেটিক যদি কিছু তরল বের হয়, এবং এটা কোনো এক নামাযের সম্পূর্ণ ওয়াক্ত সমপরিমাণ থাকে,তাহলে এতে আপনি মাজুর হবেন।
(৬) এক দেরহামের চেয়ে কম পরিমাণ নাপাকি নিয়ে নামাজ আদায় করলে নামায হয়ে যাবে।
(মাহরাম গায়রে-মাহরাম নিয়ে প্রশ্ন)
(১.১) আপনি আপনার কাজের উপর অটল থাকবেন।
(১.২) আপনি তাদের দেয়া দাওয়াত গুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।
(১.৩)আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক ।
(১.৪) আপনি সেখানে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করবেন, নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট হয়ে গেলে আপনি আবার দেশে ব্যাক করবেন।এবং দাওয়াতের কাজে অংশগ্রহণের চেষ্টা করবেন। পরিকল্পনা মন্দ নয়। তবে শেষ পর্যন্ত এরকম কয়জন দেশে এসেছেন? যাওয়া সহজ,পরিকল্পনা করাও সহজ,কিন্তু বাস্তবায়ন করাটা বিরাট মুশকিল।