ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যখন কারো সামনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এসে উপস্থিত হবে।এবং সে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না যে, সে এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিবে।তাহলে এমন পরিস্থিতে তার জন্য উচিৎ ইস্তেখারা করা তথা ভালো দিক কে অন্বেষণ করা।অবশ্যই ইস্তেখারা, নামাযের মাধ্যমেই করবে। ইস্তেখারার পদ্ধতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ এক হাদীসে বলেন, দুই রা'কাত নামায পড়ে বিশেষ মনোযোগের সাথে (নিম্নে উল্লেখিত) দু'আ পড়বে।তাহলে হয়তো তার মন কোনো এক দিকে ধাবিত হবে,বা সে স্বপ্নযোগে কোনো এক ইশারা পাবে।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যখন দু'টি রাস্তা কারো সামনে সমানে সমান থাকে তখন কল্যাণজনক রাস্তা বাচাইয়ের জন্য ইস্তেখারা করা হয়ে থাকে। সুতরাং বিয়ের সম্বন্ধ আসার পর পাত্র/পাত্রীর ব্যাপারে সবকিছু জেনে বুঝে যখন সেই সম্বন্ধের প্রতি কিছুটা আগ্রহ তৈরী হবে, তখন সেই প্রস্তাব গ্রহণ করা কল্যাণকর হবে কি না? সেটা যাচাই-বাছাই করার নিমিত্তে ইস্তেখারা করা হবে।