ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
إِنَّ اللَّهَ عِندَهُ عِلْمُ السَّاعَةِ وَيُنَزِّلُ الْغَيْثَ وَيَعْلَمُ مَا فِي الْأَرْحَامِ وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ مَّاذَا تَكْسِبُ غَدًا وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ بِأَيِّ أَرْضٍ تَمُوتُ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ
নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই কেয়ামতের জ্ঞান রয়েছে। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে, তিনি তা জানেন। কেউ জানে না আগামীকল্য সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানে না কোন দেশে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।(সূরা লুকমান-৩৪)
অত্র আয়াতে পঞ্চ ইন্দ্রীয় ব্যতীত নিশ্চিতরূপে গাইবের সংবাদ সম্পর্কে বলা হয়েছে যে,তা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ জানে না।গাইব শুধুমাত্র আল্লাহ-ই জানেন। আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ গাইবের সংবাদ জানে না।
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
টাকা চুরি কয়েছে, কেউ দেখেনি বা জানেনি, এটাও অদৃশ্য জ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত। আর অদৃশ্য জ্ঞান সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা ব্যতিত অন্য কেউ জানেনা। এমনকি জ্বীনরাও জানে না। তাছাড়া জ্বীন জাতি কর্তৃক টাকা চুরি করা হয়না। সুতরাং টাকা হারিয়ে যাওয়ার পর জ্বীনের আশ্রয় গ্রহণ করা যাবে না। বরং কোনো কিছু হারিয়ে যাওয়ার পর ইন্না-লিল্লাহ পড়াই সুন্নাহ সম্মত পদ্ধতি।