জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
فَمَنِ اضۡطُرَّ غَیۡرَ بَاغٍ وَّ لَا عَادٍ فَاِنَّ اللّٰہَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۱۱۵﴾
কিন্তু কেউ অবাধ্য বা সীমালংঘনকারী না হয়ে অনন্যোপায় হলে আল্লাহ্ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(সুরা নাহাল ১১৫)
فَمَنِ اضۡطُرَّ فِیۡ مَخۡمَصَۃٍ غَیۡرَ مُتَجَانِفٍ لِّاِثۡمٍ ۙ فَاِنَّ اللّٰہَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۳﴾
অতঃপর কেউ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
(সুরা মায়েদা ০৩)
الضَّرُورَاتُ تُبِيحُ الْمَحْظُورَاتِ، ٧
وَمِنْ ثَمَّ جَازَ أَكْلُ الْمَيْتَةِ عِنْدَ الْمَخْمَصَةِ، وَإِسَاغَةُ اللُّقْمَةِ بِالْخَمْرِ، وَالتَّلَفُّظُ بِكَلِمَةِ الْكُفْرِ لِلْإِكْرَاهِ
وَكَذَا إتْلَافُ الْمَالِ، وَأَخْذُ مَالِ الْمُمْتَنِعِ الْأَدَاءِ مِنْ الدَّيْنِ بِغَيْرِ إذْنِهِ وَدَفْعُ الصَّائِلِ، وَلَوْ أَدَّى إلَى قَتْلِهِ (غمز عيون البصائر شرح الأشباه والنظائر ج:١ ص:٢٧٥)
জরুরত অনেক অবৈধ ও হারাম জিনিষকে মুবাহ করে দেয়। যেমন, ক্ষুধায় মরণাপন্ন অবস্থায় পতিত ব্যক্তির জন্য মৃত জিনিষ বা মদ খাওয়াও জায়েয। অপারগ ও মজবুরি অবস্থায় কুফরি বাক্য উচ্ছারণ করা জায়েয। মাল ধ্বংস করাও জায়েয। তাছাড়া কারো নিকট পাওনা থাকলে, সেই পরিমাণ মাল তার অনুমতি ব্যতিত তার কাছ থেকে নিয়ে আসাও জায়েয। সন্ত্রাসকে প্রতিহত করা জায়েয।এমনকি তাকে হত্যা করা ব্যতিত নিজেকে বাঁচানো সম্ভব না হলে, তখন তাকে হত্যা করাও জায়েয। (আল আশরাহ ওয়ান-নাযায়ির)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি যদি তাদের এই শর্তে রাজি হোন,সেক্ষেত্রে এটা নাজায়েজ হবেনা।