আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
139 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (53 points)
১/কারো মনে কষ্ট দিলে সে মাফ না করলে তো আল্লাহ ও ক্ষমা করবেনা।কিন্তু কেউ কষ্ট দেয়ার পরে অনুতপ্ত কিন্তু যাকে কষ্ট দিয়েছে সে যদি মাফ না করে তার কাছে মাফ চাওয়ার পরেও তাহলে কি আল্লাহ ক্ষমা করবেন? অথবা যাকে কষ্ট দেয়া হয়েছে তার কাছে যদি মাফ চাএয়া সম্ভব না হয় অথবা সে মারা যায় তখন করনীয় কি?

২/ মাংসগ্রন্থি খাওয়া নাজায়েজ।কিন্থ চামড়া আর গোশতের মধ্যে মাংসগ্রন্থি কোনটা তা কিভাবে বুঝবো?

৩/ আপু ধরুন আমার খুব টাকার দরকার,
একজন অসুস্থ মানুষ আমার কাছে কিছু খেতে চাইছে,
আমার বাড়িতে টাকাট অভাব নেই অথচ টাকা দিচ্ছে না,

সেই ক্ষেতে আমি কি বাড়ি থেকে টাকা নিতে পারবো।

এবং এর জন্য কি মিথ্যা বলতে পারবো।

৪/"নফল রোজা(জিলহজ্জ মাসের রোজা) রাখতে গিয়ে যদি খুব দুর্বল হয়ে পড়ি,শরীর খারাপ হয়ে যায়,  বাচ্চাদের যত্নতে যদি কিছুটা ত্রুটি হয় তাহলে কি এই রোজা রাখলে গুনাহ হবে??  এবং রোজা ভেঙে ফেলা কি ঠিক হবে??

৫/নফল রোজা রাখতে হলে কি পেট ভরা থাকতে হবে?

৬/ আপু একটা প্রশন ছিলো,কেউ যদি  সন্তান হওয়ার কারণে এমন মানত করে যে, আমার সন্তান হলে প্রত্যেক বছর কুরবানি করবো, এখন যে ব্যাক্তি মানত করছে ঐ ব্যাক্তি যদি মারা যায় তাহলে কি সন্তানের পখখ থেকে প্রতি বছর কুরবানি করতে হবে?

৭/ হায়েজ চলাকালীন তাকবীর কিভাবে পড়বে?

৮/আসসালামু আলাইকুম।
আমার আজীবন-ই পিরিয়ড হয় ডেটের মিনিমাম ৪ দিন পর।কিন্তু গতমাসে ২৪ তারিখ হওয়ার কথা থাকলেও ২০ তারিখ হলো।মানে আগে আগেই হলো।স্বাভাবিক নিলাম।
কিন্তু কাল রাত্রে দেখি খয়েরি রং এর স্রাব,যা শুধুমাত্র পিরিয়ডে হয়ে।আজকে সকালেও দেখলাম,স্রাবের মাঝে আবার একটু রক্তও দেখলাম।
এখন কি আমি নামাজ পড়বো?এরকম সিচুয়েশন কখনোই হয় নাই আমার।তাও ১২ দিন আগে এমনটা হচ্ছে।
প্রশ্ন ১/আমি কি নামাজ পড়বো এখন?
২/পিরিয়ড হয়ে গেলে তে হয়েই গেলো,এখন যদি নামাজ না পড়ি আর পরে দেখি পিরিয়ড হয় নাই,এই খয়েরি স্রাব আর যাচ্ছে না।তখন কি করবো?নামাজগুলো কাযা পড়বো?
৩/আরেকটা কথা হলো,আমার ভাবীর ডেটের অনেক আগে দেখি এমন হয় যে এরকম কালচেস্রাব চলে কয়েকদিন।৪-৫ দিন চলে কখনো কখনো...
এরপর গিয়ে মাসিক শুরু হয়।।তাহলে ঐ ৪-৫ দিনও কি সে নামাজ পড়বে না?এটা মাঝে মাঝে হয়,রেগুলার না।
বিঃদ্রঃ - আমি মাসিকের মাসয়ালাটা জানি যে সর্বনিম্ন তিন দিন,সর্বোচ্চ ১০ দিন।এর বেশি রোগ হিসেবে গন্য হয়।তাই ঐটা কপি পেস্ট না করে আমার উত্তরগুলো দিবেন।

৯/আসসালামু আলাইকুম।
আমার ২ ভরি স্বর্ণ + ২৫০০ টাকা আছে।
আমার উপর কি কুরবানী ওয়াজিব?

আমার হাসবেন্ডের ঋণ আছে ৪৬ হাজার। আমার সামনের মাসে ডেলিভারি ডেট। এই মাসে সে হাতে ২০ হাজার টাকা রেখেছে সেজন্য। তার কাছে জমানো আর কোন টাকা নেই। তার উপর কি কুরবানী ওয়াজিব?

১০/আস-সালামু আলাইকুম,,,, সূর্যাস্ত হবে ৬:২৯ থেকে এখন আমার আসর নামাজ যদি সূর্যাস্ত চলাকালীন না পড়ি তাহলে তো নামাজ কাযা পড়তে হবে,,,,এমন অবস্থায় করণীয় কি???

1 Answer

0 votes
by (559,140 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
https://ifatwa.info/62174/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
ক্ষমাশীল মানুষ সর্বোত্তম ব্যবহারকারী ও ধৈর্যশীল। যিনি উদারপ্রকৃতির, তিনিই ক্ষমাশীল। যাদের এ ধরনের গুণাগুণ রয়েছে, তারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামতপ্রাপ্ত। ক্ষমাকারী ধৈর্যবান ও সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত।

মহান আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। যে অন্যকে ক্ষমা করে তাকেও ভালোবাসেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন,

الَّذِينَ يُنفِقُونَ فِي السَّرَّاءِ وَالضَّرَّاءِ وَالْكَاظِمِينَ الْغَيْظَ وَالْعَافِينَ عَنِ النَّاسِ ۗ وَاللَّهُ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ

‘যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং ক্রোধ সম্বরণ করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন। ’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৪)

জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে মানুষ অন্যের রূঢ় বা কটু কথাবার্তা কিংবা অশোভনীয় আচার-আচরণে কষ্ট পেয়ে থাকেন। ফলে একে অপরে মতবিরোধ তৈরি হয়। অনেক সময় মতবিরোধ ও মতানৈক্যকে কেন্দ্র করে পরস্পরের মধ্যে সংঘাত ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে আদেশ দিয়েছেন, যেন একে-অপরকে ক্ষমা করে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে,

إِن تُبْدُوا خَيْرًا أَوْ تُخْفُوهُ أَوْ تَعْفُوا عَن سُوءٍ فَإِنَّ اللَّهَ كَانَ عَفُوًّا قَدِيرًا

 ‘যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ করো কিংবা গোপন করো অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান। ’ (সুরা নিসা, আয়াত: ১৪৯)

ক্ষমাকারীকে আল্লাহ তাআলা বিশেষভাবে পুরস্কার দেবেন। পরস্পরের মধ্যে বিরোধ নিষ্পন্নকারীও আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কার পাবেন। আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَجَزَاءُ سَيِّئَةٍ سَيِّئَةٌ مِّثْلُهَا ۖ فَمَنْ عَفَا وَأَصْلَحَ فَأَجْرُهُ عَلَى اللَّهِ ۚ إِنَّهُ لَا يُحِبُّ الظَّالِمِينَ

 ‘আর মন্দের প্রতিফল মন্দ। অতঃপর যে ক্ষমা করে দেয় এবং আপস নিষ্পত্তি করে, তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না। ’ (সুরা শুরা, আয়াত: ৪০)

ক্ষমা করলে কারও মর্যাদা কমে না। বরং বহু গুণে ক্ষমাশীল ব্যক্তির মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন করেছেন, সদকা করলে সম্পদের ঘাটতি হয় না। যে ব্যক্তি ক্ষমা করে, আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনীত হলে, তিনি তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। (মুসলিম, হাদিস: ২৫৮৮)

উদারতা ও সহিষ্ণুতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। কোমলতা ও হৃদয়ার্দ্রতা মুমিনদের বিশেষ একটি গুণ। আল্লাহর রাসুল (সা.) যখন সাহাবি মুয়াজ  (রা.) ও মুসা (রা.) কে ইয়ামেনে প্রেরণ করেন ও আদেশ দেন, ‘লোকদের প্রতি কোমলতা করবে, কঠোরতা করবে না, তাদের সুখবর দেবে, ঘৃণা সৃষ্টি করবে না। পরস্পর একমত হবে, মতভেদ করবে না। ’ (বুখারি, হাদিস: ৩০৩৮)

হাদীস শরীফে এসেছেঃ

حَدَّثَنَا آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ حَدَّثَنَا سَعِيدٌ الْمَقْبُرِيُّ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَنْ كَانَتْ لَهُ مَظْلَمَةٌ لأَخِيهِ مِنْ عِرْضِهِ أَوْ شَيْءٍ فَلْيَتَحَلَّلْهُ مِنْهُ الْيَوْمَ قَبْلَ أَنْ لاَ يَكُونَ دِينَارٌ وَلاَ دِرْهَمٌ إِنْ كَانَ لَهُ عَمَلٌ صَالِحٌ أُخِذَ مِنْهُ بِقَدْرِ مَظْلَمَتِهِ وَإِنْ لَمْ تَكُنْ لَهُ حَسَنَاتٌ أُخِذَ مِنْ سَيِّئَاتِ صَاحِبِهِ فَحُمِلَ عَلَيْهِ

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের সম্ভ্রমহানি বা অন্য কোন বিষয়ে যুলুমের জন্য দায়ী থাকে, সে যেন আজই তার কাছ হতে মাফ করিয়ে নেয়, সে দিন আসার পূর্বে যে দিন তার কোন দ্বীনার বা দিরহাম থাকবে না। সে দিন তার কোন সৎকর্ম না থাকলে তার যুলুমের পরিমাণ তা তার নিকট হতে নেয়া হবে আর তার কোন সৎকর্ম না থাকলে তার প্রতিপক্ষের পাপ হতে নিয়ে তা তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে। (বুখারী শরীফ ২৪৪৯.৬৫৩৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২২৭০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২২৮৭)

পরিবারিক, সামাজিক ও জীবনের অন্যান্য পর্যায়ে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিরোধ দেখা যাওয়া স্বাভাবিক। তবে এমন হলে, মুসলমান হিসেবে প্রত্যেকের দায়িত্ব হলো অন্যকে ক্ষমা করে দেওয়া। পারস্পরিক ভুল-ত্রুটিগুলোকে শুধরে দেওয়া। এতে সম্পর্ক ও বন্ধন আরো মজবুত ও অটুট হয়। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমাশীল হওয়ার তাওফিক দান করুক।

 ★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন!
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার জন্য উচিত যদি উক্ত ব্যক্তির সাথে সাক্ষাৎ করা সম্ভব হয় তাহলে আপনি নিজেই তার নিকট বিনয়ের সাথে নিজের অতীত ভুলের কারণে ক্ষমা চাইবেন। প্রয়োজনে তাকে হাদিয়া বা গিফট দিবেন যেন তিনি আপনাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেন। এমতাস্থায় তার উচিত আপনাকে ক্ষমা করা। এরপরও যদি সে ক্ষমা না করে তাহলে আপনি আল্লাহ তায়ালার নিকট বেশী বেশী ইস্তেগফার ও ক্ষমা চাইবেন, আশা করা যায় তিনি আপনাকে ক্ষমা করবেন ইনশাআল্লাহ। কিন্তু প্রথমত বান্দার নিকট মাফ নেওয়ার আপ্রণ চেষ্টা করতে হবে।

(০২)
মাংসগ্রন্থি যাকে আরবীতে গুদ্দাহ বা গুদুদ বলা হয়। প্রাণীর ঐ অংশকে মাংসগ্রন্থি বলা হল, যে অংশ রক্ত জমাট বাঁধার ধরুণ গোস্তে গিট্ট বা টিউমারের মত কোনো অংশে পরিণত হয়, যার চতুরপার্শে চর্বি সংযুক্ত থাকে। (ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যা-১৭/২৯৭)

قَوْلُهُ: (وَالْغُدَّةُ) بِضَمِّ الْغَيْنِ الْمُعْجَمَةِ: كُلُّ عُقْدَةٍفِي الْجَسَدِ أَطَافَ بِهَا شَحْمٌ، وَكُلُّ قِطْعَةٍ صُلْبَةٍ بَيْنَ الْعَصَبِ وَلَا تَكُونُ فِي الْبَطْنِ كَمَا فِي الْقَامُوسِ.

প্রাণীর শরীরে প্রত্যেক ঐ গিট্ট যার চতুর্পার্শে চর্বি সংযুক্ত থাকে। শরীরের শ্বেতরগ জাতীয় একটি অংশের জমাট বাঁধা অংশ, যা কিন্তু পেটে হয় না।(তাকমিলাতু রদ্দিল মুহতার;৭/৩৪০)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

(০৩)
না বলে টাকা নেয়া যাবেনা।
এর জন্য মিথ্যা বলাও জায়েজ হবেনা।

(০৪)
এমতাবস্থায় এ রোযা ভেঙ্গে ফেলা যাবে। 
তবে পরবর্তীতে এর কাজা আদায় করে নিতে হবে।

(০৫)
এটা শর্ত নয়।

(০৬)
এক্ষেত্রে সন্তানের পক্ষ থেকে প্রতি বছর কুরবানি করতে হবেনা।

(০৭)
যেহেতু তার নামাজ নাই।
তাই তাকবিরে তাশরিক পড়াও আবশ্যক নয়।

তদুপরি সে তাকবিরে তাশরিক পড়তে চাইলে কোনো নিষেধাজ্ঞাও নেই।

(০৮)
এক, 
পূর্বের হায়েজ বন্ধ হওয়ার পর দিন থেকে হিসাব করে এটা যদি ১৫ দিন পরে হয়,এবং সর্বনিম্ন ৩ দিন তিন রাত পর্যন্ত আসে,তাহলে এটা হায়েজ।

এমতাবস্থায় নামাজ আদায় করা যাবেনা।

দুই,
হ্যাঁ, নামাজ গুলির কাজা আদায় করতে হবে 

তিন,
ঐ ৪-৫ দিনও হায়েজের অন্তর্ভুক্ত হবে। 

(০৯)
আপনার এই ২৫০০ টাকা যদি দৈনন্দিন প্রয়োজন অতিরিক্ত হয়, সেক্ষেত্রে কুরবানী ওয়াজিব হবে।

আপনার স্বামীর উপর কুরবানী ওয়াজিব হবেনা।

(১০)
মাগরিবের ওয়াক্ত চলে আসলো,অথচ আসরের নামাজ আপনি আদায় করলেননা,সেক্ষেত্রে আপনার উপর আসর নামাজ কাজা আদায় করা আবশ্যক হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...