১।স্ত্রী ঝগড়া করছিল,,তাই স্বামী থামানোর জন্য কেনায় বাক্য বলেছেন। এখন স্ত্রী জিদ করছে যে আপনি আমাকে তালাক দিয়েছেন।স্বামী অনেকবার না করা সত্ত্বেও স্ত্রী থামেন না। স্বামী তখন আবার ও স্ত্রী কে থামানোর উদ্দেশ্য নিয়ে বলে তুমি যদি ভাবো তাহলে তাই। বারবার না করা সত্ত্বেও থামো না। তখন স্ত্রী চুপ করে। (তুমি যদি মনে করো তাই) এই কথা নিয়ত ব্যতীত বললে সমস্যা আছে কিনা। স্বামীর তালাক দেওয়ার বিন্দু মাত্র ইচ্ছা নাই। তার অন্তরে নাই অরম ভাবনা। স্ত্রী এমন জোরপুর্বক স্বীকারোক্তি নিলে সেটা গ্রহনযোগ্য হবে?
২ । মোবাইল ফোন এ কি তালাকের মজলিস হয়?
৩। স্ত্রী যদি তালাকের উদ্দেশ্য বা নিয়ত ব্যতীত ,রাগ বা অভিমান থেকে বলে বাবার বাড়ি চলে যাবো। সংসার করব না। ইত্যাদি বলে।আর স্বামী যদি বলে তুমি যা ভালো বুঝো,,বা ঠিক আছে। তিনিও জানেন যে স্ত্রী তালাকের উদ্দেশ্য নিয়ে বলে নাই।অভিমান থেকে বলছে। কথা যাতে না বারে তাই স্বামী এমন টা বলে।
৪। স্বামী স্ত্রীর দুজনের ই তালাকের কোনো কথাবার্তা ,,ঘটনা স্পষ্ট মনে না থাকলে হুকুম কি?আবছা মনে থাকলে বা কোনো কথার উত্তরে কি বলা হলো এসব যদি মনে না থাকে আর প্রমান ও না থাকে তাহলে করণীয় কি?
৫। স্ত্রী ওয়াসওয়াসা এর রোগী হলে তালাকের সাক্ষী হিসাবে তার কথা কি ধর্তব্য হবে? স্বামীর মনে নেই কিন্তু স্ত্রী সন্দেহ নিয়ে উল্টা পাল্টা মনে করে।
উল্লেখিত সব ক্ষেত্রে কি তালাক হওয়ার সম্ভাবনা আছে কোনো?
দয়া করে জলদি বিস্তারিত জানাবেন
উত্তর গুলো জানা খুবই প্রয়োজন।না জানতে পারলে বারবার মনে খারাপ চিন্তা আসবে। দয়া করে উত্তর দিন।