দারুল ইফতা দেওবন্দের ওয়েবসাইট এ দেখলাম-
بسم الله الرحمن الرحيم
Fatwa: 943-715/H-Mulhaqa=11/1443
فرض نماز كی تیسری یا چوتھی ركعت میں مطلق قراءت یا سورہٴ فاتحہ فرض یا واجب نہیں؛ البتہ بہ شكل سورہٴ فاتحہ قراءت سنت ہے، اور صرف سورہٴ فاتحہ پڑھنا اور اس كے ساتھ سورت نہ ملانا بھی سنت ہے، پس اگر كسی (امام یا منفرد) نے فرض نماز كی تیسری یا چوتھی ركعت میں سورہٴ فاتحہ جان بوجھ كر چھوڑدی یا صرف اس كی تین آیتیں پڑھیں، تو نماز ہوجائے گی، اعادے كی یا سجدہٴ ءہو كی ضرورت نہ ہوگی؛ البتہ بلاعذر ومجبوری ترك سنت سے احتراز چاہیے؛ تاكہ سنت كی خلاف ورزی لازم نہ آئے اور نماز كے كامل ثواب سے محرومی نہ ہو۔
এটা কেমন কথা হল? অথচ রাসুল(স.) বলেছেন,
পরিচ্ছেদঃ ৫/১১. ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া।
১/৮৩৭। উবাদাহ ইবনুুস সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যে ব্যাক্তি সূরা ফাতিহা পাঠ করেনি, তার সালাত হয়নি। [সুনান ইবনু মাজাহ]
২/৮৩৮। আবূস সাইব (রহঃ) আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)-কে বলতে শুনেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যে ব্যাক্তি কোন সালাত পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরাহ ফাতিহা) পড়েনি তার সালাত অসম্পূর্ণ। আবূস সাইব (রহঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হুরাইরাহ! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে সালাত পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী! তুমি তা মনে মনে পড়ো।
৬/৮৪২। আবূ দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যাক্তি তাকে জিজ্ঞেস করলো, ইমামের কিরাআত পড়ার সাথে সাথে আমিও কি কিরাআত পড়বো? তিনি বলেন, এক ব্যাক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে জিজ্ঞেস করলো, প্রত্যেক সালাতেই কি কিরাআত আছে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ হ্যাঁ। উপস্থিত লোকেদের মধ্যে একজন বললো, এটি বাধ্যতামূলক হয়ে গেলো।
৭/৮৪৩। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সালাতের প্রথম দু রাকআতে ইমামের পিছনে সূরাহ ফাতিহা ও অন্য সূরাহ এবং শেষ দু সালাতে কেবল সূরাহ ফাতিহা পড়তাম।
‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না। (সহীহ বুখারী হা/৭৫৬, মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭)
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করলো কিন্তু এতে উম্মুল কুরআন অর্থাৎ- সূরাহ্ ফাতিহাহ্ পাঠ করলো না তাতে তার সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) ’’অসম্পূর্ণ’’ রয়ে গেল। এ কথা তিনি তিনবার বললেন। এ কথা শুনে কেউ আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলেন, আমরা যখন ইমামের পিছনে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করবো তখনও কি তা পাঠ করবো? উত্তরে তিনি বললেন, হাঁ তখনও তা পাঠ করবে নিজের মনে মনে। কারণ আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, ’’আল্লাহ বলেছেন, আমি ’সালাত’ অর্থাৎ, সূরাহ্ ফাতিহাকে আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্ধেক অর্ধেক ভাগ করেছি, (এভাবে যে, হামদ ও সানা আমার জন্য আর দু’আ বান্দার জন্য)। আর বান্দা যা চায় তা তাকে দেয়া হয়।
[সহীহ : মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, ইবনু মাজাহ্ ৮৩৮, আহমাদ ৭২৯১, সহীহ ইবনু হিব্বান ৭৭৬।]
এখন কি সহিহ হাদিস মানব না দারুল ইফতার ফতোয়া?