ফজরের নামাজে একটু দেরি করে আসায় দেখি ১ম কাতার পরিপূর্ণ, কোনোভাবে সামনের কাতারে নামাজ পড়ার সুযোগ নেই। ওযু খানায়ও দেখলাম কেউ নেই।যেহেতু ফজরের নামাজ অন্য মুসল্লি আসার সুযোগ কম। এমতাবস্থায় আমি যদি সামনের কাতার থেকে একজনকে টেনে পিছনে দাড় করিয়ে দেই এতে মসজিদে হট্টগোল সৃষ্টি হওয়ার সুযোগ আছে। এক্ষেত্রে কি আমি একাই পিছনের কাতারে নামাজ আদায় করতে পারব?
বিষয়টি আমি ইমাম সাহেবকে বলছি যেন এই মাসয়ালাটা নামাজ শেষে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হয়, যেন কোনোদিন এমন পরিস্থিতিতে না পড়তে হয়। কিন্তু তিনি এ বিষয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ দিচ্ছেন না। আমি আজকেও একই পরিস্থিতিতে পড়েছি। অনেক সময় দেখা যায় একা কেউ পিছনের কাতারে নামাজ পড়ে চলে যায়।।।।
আমার প্রশ্ন হলো যেহেতু ইমাম সাহেব সবাইকে জানিয়ে দিচ্ছেন না, আমার জানা মতে অনেকে এই মাসয়ালা জানেন না, এক্ষেত্রে কি আমি একাই ২য় কাতারে নামাজ আদায় করতে পারব? বিশৃঙ্খলা এড়াতে?
মাসয়ালাটা আমিও জানতাম না, কিছুদিন আগে শিখেছি। আর গ্রামের অনেকে সাধারণত জানেনা এটায় ধারণা। নিজেকে কখনো পণ্ডিত / জানলেওয়ালা দাবি করছিনা। (আল্লাহ ভালো জানেন)