আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
32 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (3 points)
Assalamualikum:--

 ১.আমার খুব কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলস ছিল বাথরুম  এ পায়খানা করতে গিয়ে রক্ত বেরিয়ে যেতো খুব যন্ত্রণা হতো আমি তখন কষ্টে আল্লাহর নাম বাথরুম এ বলেছি। এই রোগের জন্য বাথরুম এ কষ্টে আল্লাহ নাম যিকির হলে কি ঈমান চলে যাবে?

২. অনিচ্ছাকৃত মনে মনে আল্লাহর নাম বাথরুম এ হলে কি ঈমান চলে যাবে?

1 Answer

0 votes
by (721,400 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহর নামের সম্মানার্থে বাথরুম বা নোংড়া কোনো স্থানে আল্লাহর নাম উচ্ছারণ করা যাবে না। এজন্যই বাথরুমে প্রবেশের পূর্বেই দু'আ পড়ে যেতে হয়। 
قال ابن عابدین:(قولہ: إلا حال انکشاف إلخ) الظاہر أن المراد أنہ یسمی قبل رفع ثیابہ إن کان فی غیر المکان المعد لقضاء الحاجة، وإلا فقبل دخولہ، فلو نسی فیہما سمی بقلبہ، ولا یحرک لسانہ تعظیما لاسم اللہ تعالی(الدر المختار مع رد المحتار:۲/۲۲۷، زکریا، دیوبند)

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) কোষ্ঠকাঠিন্য বা পাইলসের সমস্যার কারণে বাথরুমে যদি কেউ আল্লাহর নাম অনিচ্ছায় উচ্ছারণ করে নেয়, তাহলে ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না।
(২) অনিচ্ছাকৃত মনে মনে আল্লাহর নাম বাথরুমে উচ্ছারণ হয়ে গেলে ঈমান চলে যাবে না। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-4560 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (43 points)
ভাই। আপনি প্রচুর পানি খাবেন। পানির উপর থাকবেন। শাকসবজি খাবেন। আর কলা, পেপে খাওয়ার চেষ্টা করবেন প্রতিদিন। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলবেন। আল্লাহ আপনাকে শিফা দান করুক। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...