হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا: «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمَّا قَدِمَ المَدِينَةَ، نَحَرَ جَزُورًا أَوْ بَقَرَةً»".
জাবির (রাঃ)] হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সফর হতে মদীনায় ফিরে আসলেন, তখন একটি উট অথবা গরু যাবাহ করে খাওয়ালেন।
(বুখারী ৩০৮৯.মিশকাত ৩৯০৫।)
"عن عبد الله بن عمر -رضي الله عنه- قال: قال رسول الله ﷺ: إذا لقیت الحاج فسلم علیه، وصافحه، ومره أن یستغفر لک قبل أن یدخل بیته، فإنه مغفور له". (مسند إمام أحمد بن ۲/ ۶۹، رقم: ۵۳۷۱)
’আব্দুল্লাহ ইবনু ’উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তুমি কোন হাজীর সাক্ষাৎ পাবে তাকে সালাম দিবে, মুসাফাহা করবে আর তাকে অনুরোধ জানাবে, তিনি যেন তোমার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান তার ঘরে প্রবেশের পূর্বেই। কারণ তিনি (হাজী) ক্ষমাপ্রাপ্ত ব্যক্তি।
(মুসনাদে আহমাদ ৫৩৭১, মিশকাত ২৫৩৮)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হজ/ওমরাহ তে যাওয়ার পূর্বে এভাবে দাওয়াত মেহমানদারী করা ভুল পদ্ধতি।
তবে মেহমান এসে গেলে আবশ্যকীয়তা মনে না করে তার মেহমানদারী করানোতে সমস্যা নেই।
লোকদের দাওয়াত খাওয়ানোর মাসয়ালা হলো,এটিকে যদি দ্বীনের অংশ মনে না করে,ওয়াজিব মুস্তাহাব মনে না করে,রিয়া তথা লোক দেখানোর বিষয় না থাকে, ও আত্মগৌরব উদ্দেশ্য না হয়,সেক্ষেত্রে এভাবে দাওয়াত খাওয়ানোতে গুনাহ হবেনা।
নতুবা গুনাহ হবে।