ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত মু'বিয়া রাযি থেকে বর্ণিত
عن مُعَاوِيَة رضي الله عنه عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : ( َإِيَّاكُمْ وَالتَّمَادُحَ فَإِنَّهُ الذَّبْحُ ) وحسنه الألباني في صحيح ابن ماجة .
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমরা প্রশংসাজ্ঞাপক বাক্যালাপ থেকে বেঁচে থাকো,কেননা এটা যবেহ করা।(মসনদে আহমদ-১৬৩৯৫,সুনানু ইবনি মা'জা-৩৭৪৩)
ইমাম নববী রাহ বলেন,
مرحبا بالأخ الصالح والنبي الصالح:
এর ফায়দা ও হেকমত আলোচনা পূর্বক লিখেন,
وَفِيهِ جَوَازُ مَدْحِ الْإِنْسَانِ فِي وَجْهِهِ إِذَا أُمِنَ عَلَيْهِ الْإِعْجَابُ وَغَيْرُهُ مِنْ أَسْبَابِ الْفِتْنَةِ.
এদ্বারা বুঝা যায় যে,ফিতনার আশংকা না থাকলে সামনাসামনি যে কারো প্রশংসা করা যেতে পারে।
(আল-মিনহাজ-২/২১৩) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
2052
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) আত্মঅহমিকা তৈরি হওয়ার আশংকা থাকলে,তার বাস্তবিক গুণাবলী উল্লেখ করে প্রশংসা করাও জায়েয হবে না। তবে সেই আশংকা না থাকলে তখন জায়েয হবে।
(২) আজান শেষ হওয়ার সাথে সাথে আজান পরবর্তী নির্দিষ্ট দু'আয়ে মাছুরা পড়া মুস্তাহাব।