ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
নামাযের ওয়াক্তের একেবারে শেষ মুহূর্তে যদি কোনো নারীর হায়েয আসে, আর ঐ নারী উক্ত নামায পড়ে না থাকে, তাহলে ঐ নামায উক্ত মহিলাকে আর পড়তে হবে না,মাফ হয়ে যাবে। তবে যেই নামাযের ওয়াক্তে হায়েয বন্ধ হবে, ঐ নামাযকে পড়তে হবে।
"(ومنها)وجوب الإغتسال عند الإنقطاع. هكذا في الكفاية.
ومتى طهرت المبتدأة دون العشرة أو المعتادة دون عادتها أخرت الوضوء والإغتسال إلى آخر الوقت بحيث لا تدخل الصلاة في الوقت المكروه كذا في الزاهدي."
(كتاب الطهارة،الباب السادس في الدماء، ج:1، ص:39،ط:رشيدية)
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
93994
(২) ২৫ তম রোজার দিন আসরের পর যদি হায়েয চলে আসে, তাহলে সেক্ষেত্রে ঐ রোজাককে কাযা করতে হবে।
(৩) যেই মুহূর্তে হায়েয আসবে, সেই মূহর্ত থেকে ২৪ ঘন্টায় একদিন ভেবে ১০ দিন হিসেবে করতে হবে।