আপনার শারীরিক অবস্থা তো এমন নিয় যে এমতাবস্থায় রোযা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
অবস্থা তো এমন নয় যে এতে রোগ বৃদ্ধি পাবে বা রোগ-ভোগ দীর্ঘ হওয়ার প্রবল আশঙ্কা আছে,সুতরাং এমতাবস্থায় রোযার নিয়ত করার পর উক্ত রোযা ভেঙ্গে ফেললে তার কাফফারা আদায় করা আবশ্যক হবে।
লাগাতার ৬০ দিন রোযা রাখতে হবে।
(০২)
আযান শুরু হয়ে গেলে সাহরী খাওয়া যাবেনা।
খেলে তাতে রোযা হবেনা।
ক্যালেন্ডারে সাহরীর শেষ যা দেয়া আছে,তারপর আর সাহরী খাবেননা।
(০৩)
তওবা করলে হবেনা।
সব রোযার কাজা আদা করতে হবে।
প্রবল ধারণার ভিত্তিতে আনুমানিক একটি হিসাব কষে নিয়ে সব গুলি রোযার কাজা আদায় করে নিবেন।
(০৪)
শাওয়ালের ৬ রোজা আগে রেখে কাজা রোজা রাখা যাবে।
উল্লেখ্য শাওয়ালের ৬ রোযা নফল।
আর কাজা রোযা রাখা ফরজ।
শাওয়ালের ৬ রোযা না রাখলে কিয়ামতের দিবসে কোনো হিসাব দিতে হবেনা।
তবে কাজা রোযা না রেখে মারা গেলে কিয়ামতের ময়দানে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে।
তাই কাজা রোযা আদায় করা খুবই জরুরী।
বিস্তারিত জানুনঃ-
(০৫)
না,সব গুলি রোযা আদায় হবেনা।
যার নিয়ত করবেন,শুধু সেটিই আদায় হবে।
এক্ষেত্রে শুধুমাত্র রমজানের কাজা রোযার নিয়ত করবেন।