আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
79 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (2 points)
আসসলামু আলাইকুম,
অনিয়মিত মাসিকের সমস্যার কারনে প্রতি মাসেই ওষুধ খেতে হয়।ওষুধ না খেলে মাসিক ২/২.৫ মাস (কখনো আরো বেশি সময়)পর হয় যেটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। ডাক্তার বলেছেন ১মাস হওয়ার পর ৭ দিন অপেক্ষা করতে এর মাঝে মাসিক না হলে ওষুধ খেতে।এখন এই রমাদানে কি ওষুধ খাওয়া যাবে মাসিক হওয়ানোর জন্য?
ওষুধ না খেলে ২/২.৫ অথবা তারও বেশি সময় পার হয়ে যাবে যেটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর ডাক্তার বলেছেন।

1 Answer

0 votes
by (589,680 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
মহিলাদের শারিরিক সুস্থতার জন্যই আল্লাহ তা'আলা হায়েয দিয়েছেন। সুতরাং এটা বন্ধ থাকলে, ঔষধ খেয়ে করানো যাবে। যদি ডাক্তার বলে থাকে যে, ১মাস হওয়ার পর ৭ দিন অপেক্ষা করতে এর মাঝে মাসিক না হলে ওষুধ খেতে।তাহলে ঔষধ খাবেন। এই সমস্যা যদি রমজান মাসেও হয়,তাহলে রমজান মাসেও ঔষধ খেয়ে হায়েয নিয়ে আসবেন। এতেকরে কোনো সমস্যা হবে না।
لما الدر المختار مع رد المحتار:
"(قوله: ابتلاء الله لحواء إلخ) أي وبقي في بناتها إلى يوم القيامة، وما قيل: إنه أول ما أرسل الحيض على بني إسرائيل فقد رده البخاري بقوله وحديث النبي صلى الله عليه وسلم أكبر، وهو ما رواه عن عائشة -رضي الله عنها- قالت: «قال رسول الله صلى الله عليه وسلم في الحيض: هذا شيء كتبه الله على بنات آدم». قال النووي: أي إنه عام في جميع بنات آدم".(الدر المختار مع رد المحتار: کتاب الطهارة، باب الحیض، مطلب في أحکام المعذور، (1/308) ط: سعید)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...