ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
এগুলো কুরআন সুন্নাহে বর্ণিত নয়, বরং নেককার লোকদের অভিজ্ঞতার আলোকে প্রমাণিত আমল হিসেবে করা যাবে।
১২ রমজানে করা গেলে ১৩ রমজানে বা রমজানে পরেও কেন করা যাবে না? অবশ্যই করতে পারা যাওয়া সম্ভব হওয়া উচিত।
(২) জ্বী, করা যেতে পারে।
(৩) আপনি সম্পূর্ণ কাতারের অনুসরণ করবেন।
(৪) কাতারে ফাক থাকলে সালাত আদায় হবে ঠিক তবে মাকরুহ হবে।
(৫) নিজের মাধ্যমে গ্যাপ সৃষ্টি যাতে না হয়, সেদিকে যথেষ্ট সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। যথাসম্ভব ফাকা জায়গা না রাখার চেষ্টা করতে হবে।
(৬) মনযোগের সাথে তারাবিহ পড়ার চেষ্টা করা।
(৭) জেনারেল শিক্ষিত ভাইরা ইসলামি অনলাইন মাদরাসায় ভর্তি হয়ে ইলম অর্জনের সূচনা করবেন।