জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
وَ رَبَّکَ فَکَبِّرۡ ۪﴿ۙ۳﴾
আর আপনার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন।
(সুরা মুদ্দাচ্ছির ০৩)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، وَهَنَّادٌ، وَمَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، قَالُوا حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَقِيلٍ، عَنْ مُحَمَّدِ ابْنِ الْحَنَفِيَّةِ، عَنْ عَلِيٍّ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مِفْتَاحُ الصَّلاَةِ الطُّهُورُ وَتَحْرِيمُهَا التَّكْبِيرُ وَتَحْلِيلُهَا التَّسْلِيمُ
আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ পবিত্রতা নামাযের চাবি; তাকবীর তার (নামাযের বাইরের সকল হালাল কাজ) হারামকারী এবং সালাম তার (নামাযের বাইরের সকল হালাল কাজ) হালালকারী।
(হাসান সহীহ। ইবনু মাজাহ– (২৭৫) তিরমিজি ০৩)
আরো জানুনঃ-
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি এক্ষেত্রে প্রবল ধারণার ভিত্তিতে কাজ করবেন। যদি প্রবল ধারণা হয় যে আপনি তাকবিরে তাহরিমা বলেছেন,সেক্ষেত্রে সে নামাজ গুলির আর কাজা আদায় করতে হবেনা।
আর প্রবল ধারণা হয় যে আপনি তাকবিরে তাহরিমা বলেননি,সেক্ষেত্রে সে নামাজ গুলির কাজা আদায় করতে হবে।
যদি কোনোদিকেই প্রবল ধারণা না হয়,সেক্ষেত্রে সেই নামাজ গুলি আদায় করলে
আপনি অবশ্যই নেকি পাবেন।
(০২)
রাসূল (ছাঃ) বলেন, মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে বন্ধু বানাবে না এবং তোমার খাদ্য আল্লাহ্ভীরু লোক ছাড়া যেন অন্য কেউ না খায় (আবুদাঊদ হা/৪৮৩২; মিশকাত হা/৫০১৮; ছহীহুত তারগীব হা/৩০৩৬)।
সুতরাং আল্লাহ্ভীরু লোককে খাওয়ালে নেকী হবে। আত্মীয় স্বজনদের খাওয়ালে নেকী হবে।
বন্ধু বান্ধব,পরিচিত দের মাঝে কেউ গরিব থাকলে তাদেরকে খাওয়ালেও ছওয়াব রয়েছে।
মুমিন বন্ধুদের খাওয়ানোর ক্ষেত্রে মেহমানদারী করা সুন্নাত,এমন নিয়তে খাওয়ালে নেকী হবে।