জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
আল্লাহ তায়ালা বলেন
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَىٰ ۖ وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ [٥:٢]
সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। {সূরা মায়িদা-২}
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ মুসলমানগণ তার শর্তের উপর থাকবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৯৪, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-২৮৯০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪০৩৯}
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
অন্যান্য হাসপাতালে সেবার মান ভালো না পাওয়ায়,এবং অন্যত্রে নরমাল ডেলিভারির জন্য অপেক্ষা না করে দ্রুত সিজার করিয়ে ফেলার দরুন একজন মাকে আজীবনের জন্য অসুস্থ বানিয়ে দেয়,এমন কারনে কেউ যদি আকীদা বিশুদ্ধ রেখে সহীহ নিয়তে খ্রিস্টান মিশনারি হাসপাতালে যায়,সেক্ষেত্রে তাহা নাজায়েজ হবেনা।
তবে যতটা সম্ভব না যাওয়াই উত্তম।
এক্ষেত্রে নিজ জেলার সরকারী হাসপাতাল গুলোতেও যেতে পারেন।
সেখানে রুগী ও সন্তানের অবস্থা ভালো থাকলে তারাও নরমাল ডেলিভারির জন্য অনেকটা সচেষ্ট।