ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা. বলেন-
إني لأعجب من هؤلاء الذين يصومون قبل رمضان، إنما قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : إذا رأيتم الهلال فصوموا وإذا رأيتموه فأفطروا، فإن غُمَّ عليكم فعُدُّوا ثلاثين.
ঐ সকল লোকের উপর আমার আশ্চর্য হয়, যারা রমযান আসার আগেই রোযা রাখতে শুরু করে। আল্লাহর রাসূল সাললাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বলেছেন, যখন তোমরা চাঁদ দেখবে তখন রোযা রাখবে এবং যখন (দ্বিতীয়) চাঁদ দেখবে তখন রোযা ছাড়বে। চাঁদ যদি আড়ালে থাকে তাহলে ত্রিশ সংখ্যা পূর্ণ করবে। (আসসুনানুল কুবরা, বায়হাকী ৪/২০৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার বাবা পৃথিবীর যে দেশেই থাকেন না কেন, তিনি চাদ দেখে রোযা রাখা শুরু করবেন, এবং শাওয়ালের চাদ দেখে রোযাকে ছাড়াবেন। রোযা কয়টা রাখলেন আর কয়টা ছাড়লেন সেটা দেখার বিষয় নয়। বরং উনার দায়িত্ব হচ্ছে উনি যেই দেশে অবস্থান করবেন, সেই দেশের চাদের হিসেবে রোযা রাখবেন অতঃপর আবার চাদ দেখে রোযা ছাড়বেন। এতেকরে যদি উনার রোযা ২৮/২৯ বা ৩১ ও তাতে কোনো সমস্যা হবে না। বুঝা যাবে উনার জন্য রমজান মাসটাই এমন ছিলো।