আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
342 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (28 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ

হুজুর,

১) পরিবারে বোনেরা ও মা নামাজ পড়ার চেষ্টা করে ঠিক ই, কিন্তু পর্দা করায় অবহেলা আছে। মানে পুরোপুরি করেনা, কোথাও গেলে ঠিকই সম্পূর্ণ পর্দা করে বের হয় কিন্তু বাড়িতে নন মাহরাম থেকে সম্পূর্ণ পর্দা করে না, চেহারা দেখা যায়, কথা ও বলে যখন যে আসে। আর বোন ও বাড়ির বাহিরে মাঝে মাঝে মাহরাম ছাড়া একা একা ই যায় বান্ধবীর সাথে যায় দরকারে, যেমন- দুজন কিছু কিনতে বাজারে যায় ইত্যাদি। আমি বোনকে মাহরাম ছাড়া বের হওয়ার বিষয়ে বলি প্রায় তবে বলাটা শক্ত হয়ে যায় আর কি।
এখন উনারা এই অবস্থায় চলতেছে, আমি বলি কিন্তু পুরোপুরি পর্দা করে না। তাহলে কি আমি দাইয়্যূস হিসেবে গণ্য হবো নাকি??? আর সর্বনিম্ন কতবার বললে অথবা কত সময় ধরে বুঝানোর পরও তারা না মানলে আমি দায়মুক্ত থাকব।

উল্লেখ্য পরিবারে, মা বাবা ও বড় ভাই আছে কিন্তু তারা তো আর এত বেশি দ্বীন মানছে না এখন, কিছু মানে। যেমন- নামাজ রোযা ইত্যাদি...

২) আর পরিবারে আমি দ্বীনের কথা বুঝাতে গেলে আমার কথা   শক্ত কর্কশ হয়ে যায়। পর্দার খেলাফ কিছু দেখলে মাঝে মাঝে অনেক রেগেও যাই, দাইয়্যূস এর কথা ভেবে।

তাই পরিবারে দ্বীন বুঝানোর পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে ভাল হয়।

৩) চার ইমামের জীবনীর একটি একমাস ব্যাপী কোর্স করে জানতে পারি যে, কোনো ইমাম রাস্তায় বা বাহিরে পানাহার কারী কোনো রাবী থেকে হাদিস নিতে যেতেন না। কারণ বদ নজর জাতীয় কিছু কারণে স্মৃতি শক্তি হ্রাস পায় তাই।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে বাহিরে-রাস্তায় পানাহারে যেমন স্মৃতিশক্তি কমে যায়, যেকোনো কারো সামনে পানাহার করলেও কি স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার আশংকা আছে কিনা? যেমন- মেজবানের বাড়িতে, পারিবারিক কোনো অনুষ্ঠানে, নিজ পরিবারে এক সাথে খাওয়ার সময় ইত্যাদি।  কেননা এক্ষেত্রে ও তো বদ নজর জাতীয় কিছু লাগার সম্ভাবনা আছে। কারণ বদ নজর যে কারো ই লাগতে পারে, এটা কারো  নিয়ন্ত্রণে নেই।

এককথায়, স্মৃতিশক্তি কমার সম্ভাবনা আছে, এমন বিন্দু মাত্র কোনো কিছুই আমি করতে চাই না।

তাই বিষয়টি পরিস্কারপূর্বক, স্মৃতিশক্তি স্বাভাবিক এবং ক্রমান্বয়ে বাড়ানোর আমল সম্পর্কে জানালে ভাল হয়।

৪) খাবার শেষে প্লেটে হাত ধোয়া সুন্নাত কিনা, যদি সুন্নাত হয় তাহলে প্লেটে হাত ধোয়া ঐ পানি খাওয়াও সুন্নাত কিনা?

৫) দস্তরখানা থেকে পড়ে যাওয়া খানা তুলে ধুয়ে খাওয়া সুন্নাত। তাহলে দস্তর খানা থেকে রাস্তায় অথবা কোনো অনুষ্ঠানে অথবা নিজ বাড়ির মাটিতে বা ফ্লোরে পড়ে যাওয়া খানাও উঠিয়ে খাওয়ার কথা বুঝিয়েছে নাকি অন্য কিছু।  পরিস্কার করে বললে ভাল হয়।

জাজাকাল্লাহু খইরন

1 Answer

0 votes
by (566,940 points)
edited by
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

“তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং তোমাদের প্রত্যেককেই তার দায়িত্বাধীনদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, রাষ্ট্রনেতা তার প্রজাদের সম্পর্কে দায়িত্বশীল আর তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পুরুষ লোক তার পরিবারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল, তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন মহিলা তার স্বামীর ঘরের সার্বিক ব্যাপারে দায়িত্বশীলা, তাকে সেটার পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পরিচারক তার মালিকের সম্পদের সংরক্ষক, আর তাকে সেটার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এক কথায় তোমরা সবাই দায়িত্বশীল আর সবাই জিজ্ঞাসিত হবে সে দায়িত্ব সম্পর্কে”।[ বুখারী : ৭১৩৮; মুসলিম: ১৭০৫ ]

★সুতরাং আপনার বোনের গার্জিয়ান যে হবে,সেই যদি তাকে না বুঝায়,তাহলে দাইয়্যুস হিসেবে সাব্যস্ত হবে।
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যদি তাদের গার্জিয়ান হোন,তাহলেও যেহেতু আপনি তাদেরকে বুঝাচ্ছেন,তাই আপনি দাইয়্যুস হিসেবে সাব্যস্ত হবেননা।
তবে হিকমতের সহিত ভালোভাবে বুঝানো অব্যাহত রাখতে হবে।

বিস্তারিত জানুনঃ 
,
(০২)
বাড়িতে প্রত্যাহ তালিমের ব্যবস্থা করুনঃ

★ফাজায়েলে আমল’ 

এটি তাবলিগ জামাতের লোকেদের মধ্যে অধিক পরিচিত ও ব্যাপক পঠিত একটি বই। নামাজ, রোজা , হজ, জাকাত জিকির, কুরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও সাহাবিদের জীবনীর সমন্বয়ে রচিত বইটি।

তাবলিগী মেহনতে অংশগ্রহণকারীদের তালিম-তরবীয়তের জন্য তাবলিগের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াস রহ. উপর্যুক্ত বিষয়গুলোর সমন্বয়ে একটি বই রচনার তীব্র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। ফলে তিনি ভাতিজা শায়খুল হাদিস হযরত মাওলানা যাকারিয়াকে রহ. এরকম বই লেখার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।

আরো কিতাবের নাম জানুনঃ
,
এবং হক্কানী শায়েখদের আখেরাত,জান্নাত,জাহান্নাম ইত্যাদি সংক্রান্ত  রেকর্ড কৃত  বয়ান তাদেরকে শুনাবেন।
,
(০৩)

কিছু বুযুর্গানে দ্বীনেরা বলেছেন যে
বাহিরে-রাস্তায় পানাহারে স্মৃতিশক্তি কমে যায়,যেহেতু এখানে অনেকের বদনজর লাগে।
আবার এই খাবারের উপর অনেক ফকির মিসকিন যারা ক্রয় করতে পারেনা,তাদের এক প্রকারের দৃষ্টি থাকে,তাই এহেন খাবার খেলে স্মৃতি শক্তি হ্রাস পায় বলেছেন।
( তা'লিমুল মুতায়াল্লিম) 

কিন্তু প্রশ্নে উল্লেখিত মেজবানের বাড়িতে, পারিবারিক কোনো অনুষ্ঠানে, নিজ পরিবারে এক সাথে খাওয়ার সময় যেহেতু কাহারো বদ নজর পড়ার আশংকা নেই,তাই এতে কোনো সমস্যা নেই।
(বিঃদ্রঃ এগুলো বুযুর্গানে দ্বীনের কথা। শরয়ী কোনো বিধি নয়।)
,
স্মৃতিশক্তি স্বাভাবিক এবং ক্রমান্বয়ে বাড়ানোর আমল সম্পর্কে 
বুযুর্গানে দ্বীন বলেছেন গুনাহ ছেড়ে দিতে হবে। 
নিয়মিত মিসওয়াক করত্র হবে,মধু খেতে হবে,প্রত্যেহ সকালে ২১ টি কিসমিস খেতে হবে।
(তা'লিমুল মুতায়াল্লিম ৯৮)

নিম্নের দোয়াটি মুখস্থ করে মাঝে মাঝে পড়বেন

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
অর্থ: হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।”
হযরত আনাস রাযি. হতে বর্ণিত, রাসূল ﷺ চিন্তাযুক্ত অবস্থায় উক্ত দোয়া পড়তেন। (বুখারী ২৮৯৩)

,
কিছু আমল করতে হবেঃ
১। গুনাহ থেকে দূরে থাকবে। কারণ গুনাহর কারণে মুখস্থশক্তিতে দুর্বলতা আসে।
খতীব আল-জামে নামক গ্রন্থে (২/৩৮৭) ইয়াইয়া বিন ইয়াহইয়া থেকে বর্ণনা করেন যে, এক লোক মালেক বিন আনাসকে বললেন: হে আবু আব্দুল্লাহ! মুখস্তশক্তি বাড়ানোর কোন কিছু আছে কি? তিনি বলেন: যদি কোন কিছু থাকে তাহলে সেটা হল: গুনাহ পরিত্যাগ করা। যখন কোন মানুষ গুনাহ করে তখন এ গুনাহটি তাকে ঘিরে রাখে এবং গুনাহর ফলে তাকে দুশ্চিন্তা ও দুর্ভাবনা পেয়ে বসে। সে গুনাহর কারণে তার চিন্তাধারা মশগুল হয়ে থাকে। এভাবে এ দুশ্চিন্তা তার অনুভূতির উপর আধিপত্য বিস্তার করে থাকে এবং তাকে অনেক কল্যাণকর কাজ থেকে দূরে রাখে। এর মধ্যে মুখস্থশক্তি অন্যতম।

২। অধিক হারে আল্লাহর যিকির করবে। যেমন- সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার ইত্যাদি পড়া। আল্লাহ তাআলা বলেন: واذكر ربك إذا نسيت“যখন ভুলে যান তখন আল্লাহর যিকির করুন”। (সূরা কাহাফ: ২৪)

৩। কোন কোন আলেম এমন কিছু খাবারের কথা উল্লেখ করেছেন যেগুলো মুখস্থশক্তি বৃদ্ধি করে। যেমন- মধু ও কিসমিস খাওয়া।

ইমাম যুহরী বলেন: তুমি মধু খাবে; কারণ এটি স্মৃতিশক্তির জন্য ভাল।
তিনি আরও বলেন: যে হাদিস মুখস্ত করতে চায় সে যেন কিসমিস খায়। (খতীব আল-বাগদাদীর ‘আল-জামে’ ২/৩৯৪)

আলেমগণ আরও বলেন: অম্লজাতীয় খাবার স্মৃতিশক্তির জড়তা ও মুখস্থশক্তির দুর্বলতা বাড়ায়।

৫। মুখস্থশক্তি বৃদ্ধি ও ভুলে যাওয়ার সমস্যা প্রতিরোধে আরও যে জিনিসটি সাহায্য করে সেটি হচ্ছে- মাথায় শিংগা লাগানো। এটি পরীক্ষিত। (আরও বিস্তারিত জানতে ইবনুল কাইয়্যেম এর ‘আততিব্ব আন-নাবাবি’ পড়)।
,
(০৪)
খাওয়ার পর প্লেট ধোয়া পানি পান করা সুন্নত। এই ধারণা সঠিক নয়।

 হাদীস ও সুন্নাহর কিতাবে এমন কোনো সুন্নতের কথা নেই। সুন্নত হল, খাওয়ার পর হাত, হাতের আঙ্গুল চেটে খাওয়া এবং বরতন ভালোভাবে মুছে খাওয়া। 
,
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে আঙ্গুল ও বরতন ভালোভাবে পরিষ্কার করে খাওয়ার আদেশ করেছেন। (সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২০২২)
,
সুতরাং আঙ্গুল ও প্লেট ভালোভাবে পরিষ্কার করে খাওয়া সুন্নত, ধুয়ে পানি পান করা সুন্নত নয়। তবে সুন্নত ও     মুস্তাহাব মনে না করে কেউ যদি প্লেট ধুয়ে পানি পান করে তাহলে এতে কোনো অসুবিধা নেই; বরং তা মুবাহ। কিন্তু একে সুন্নত বলা সঠিক নয়।
,
(০৫)
খাবার পড়ে গেলে তুলে খাওয়া নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুন্নত। 
,
এ সুন্নত আদায়ের জন্য আরেকটি সহায়ক আদব হল দস্তরখান। 
,
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- 

مَا أَكَلَ النّبِيّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ عَلَى خِوَانٍ، وَلاَ فِي سُكْرُجَةٍ، وَلاَ خُبِزَ لَهُ مُرَقّقٌ، قُلْتُ لِقَتَادَةَ : عَلاَمَ يَأْكُلُونَ؟ قَالَ : عَلَى السّفَر. 

নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো ‘খিওয়ান’-এর উপর (টেবিল বা টেবিলের মত উঁচু কিছুতে) খাবার রেখে খাননি এবং ‘সুকরুজা’তেও (ছোট ছোট পাত্রবিশেষ) নয়। তাঁর জন্য কখনো পাতলা রুটিও তৈরি করা হয়নি। (কাতাদা থেকে বর্ণনাকারী) ইউনুস কাতাদাকে জিজ্ঞেস করলেন, তাহলে তাঁরা কীসের উপর খেতেন? তিনি বললেন, ‘সুফরা’র উপর। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৫৪১৫ 

সে যুগে ‘সুফরা’ ছিল চামড়ার। তাতে আংটা থাকত। খুলে বিছালে দস্তরখান, গুটিয়ে ফেললে সফরের পাথেয় রাখার মত ছোট ব্যাগ। ‘সুফরা’তে সাধারণত শুকনা খাবার রেখে খাওয়া হত। এই ধরনের দস্তরখান না হোক অন্য কোনো ধরনের দস্তরখান হলেও ব্যবহার করার চেষ্টা করব। আমি যদি দস্তরখান ছাড়া খাই তাহলে খাবার নিচে পড়ে ময়লা লেগে যাবে; তা আবার পরিষ্কার করে তারপর খেতে হবে। কিন্তু যদি দস্তরখান বিছিয়ে নেই তাহলে দস্তরখান থেকে তুলেই খেতে পারব।
,
এজন্যই দস্তরখানা বিছিয়ে খানা খেতে হবে,যাতে কোনো খাবার নিচে পরে না যায়।
এবং পড়ে যাওয়া সেই খাবার যেনো তুলে নিয়ে খাওয়া যায়।
,
ময়লা কোথাও খাবার পড়ে গেলে সেটা তুলে খাওয়া জরুরী নয়।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...