ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা'আলার কোনো বিধানকে অস্বীকার করলে বা অপছন্দ করলে ঈমান থাকবে না। তবে আল্লাহর কোনো বিধানকে অস্বীকার বা অপছন্দ না করে বরং নিজের জন্য কষ্টকর মনে করলে তখন ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না।
﴿ وَمَن يَبۡتَغِ غَيۡرَ ٱلۡإِسۡلَٰمِ دِينٗا فَلَن يُقۡبَلَ مِنۡهُ وَهُوَ فِي ٱلۡأٓخِرَةِ مِنَ ٱلۡخَٰسِرِينَ ٨٥ ﴾ [ال عمران: ٨٥]
‘‘আর যে কেউ ইসলাম ব্যতীত অন্য কিছুকে দ্বীন হিসেবে (অর্থাৎ জীবন বিধান হিসেবে) গ্রহণ করতে চাইবে, (আল্লাহর সমীপে) কক্ষনো তা কবূল করা হবে না। বরং সে ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। (আলে ইমরান : ৮৫)
﴿ فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤۡمِنُونَ حَتَّىٰ يُحَكِّمُوكَ فِيمَا شَجَرَ بَيۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا يَجِدُواْ فِيٓ أَنفُسِهِمۡ حَرَجٗا مِّمَّا قَضَيۡتَ وَيُسَلِّمُواْ تَسۡلِيمٗا ٦٥ ﴾ [النساء: ٦٥]
‘‘কিন্তু না, (হে মুহাম্মদ!) তোমার রবের শপথ। তারা ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্ববাদের মীমাংসার ভার তোমার উপর ন্যস্ত না করে, অতঃপর তোমার ফায়সালার ব্যাপারে তাদের মনে কোন দ্বিধা না থাকে, আর তারা সর্বান্তকরণে তার সামনে নিজেদেরকে পূর্ণরূপে সমর্পণ করে।’’ (নিসা : ৬৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
প্রশ্নের বিবরণ অনুযায়ী বলা যাবে যে, সতর্কতামূলক ঈমানকে নবায়ন করে নিতে হবে এবং বিবাহকে দোহড়িয়ে নিতে হবে।