ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
তার ভরণপোষণের জন্য এই চাকরি বাধ্যতামূলক নয়, তাই -নামায পড়া যায় না-এমন চাকুরী উনার জন্য জায়েয হবে না।
(২)
আপনার উপর যদি হজ্ব ফরজ থাকে,তাহলে বিশেষ কোনো জরুরত ব্যতিত হজ্বের জন্য জমাকৃত টাকা থেকে খরচ করা আপনার জন্য জায়েয হবে না। তবে যদি আপনার উপর হজ্ব ফরয না হয়ে থাকে, তাহলে আপনি হজ্বের জন্য জমাকুত ঐ টাকা থেকে নিজ ইচ্ছানুপাতে খরচ করতে পারবেন।
করাচীর বিন্নুরি টাউন মাদরাসার দারুল ইফতা থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
اگر آپ پر حج فرض ہے تو اس صورت میں بہتر یہی ہے کہ اگر کوئی سخت مجبوری نہ ہو تو ان جمع شدہ پیسوں سے حج ہی ادا کیجیے۔ اور اگر فرض نہیں استعمال کرنے میں حرج نہیں۔فقط واللہ اعلم
نوٹ: حج فرض ہونے کا مطلب یہ ہے کہ اگر آپ کی زندگی میں بلوغت کے بعد کبھی بھی حج کے زمانے میں آپ کے پاس اتنا مال موجود ہو کہ حج کے سفری اخراجات (آمد و رفت اور ویزے کا خرچہ، اور دورانِ حج قیام و طعام کا انتظام) برداشت کرنے کے ساتھ، جن لوگوں کا نفقہ آپ کے ذمے ہے سفرِ حج کے دوران آپ ان کے خرچے کا بھی انتظام کرسکتے تھے تو آپ پر حج فرض ہوگیا ہے۔ بصورتِ دیگر فرض نہیں ہوا۔
فتوی نمبر : 144102200373