বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ব্যাংকারের ছেলে মেয়েদের কে টিউশনি পড়িয়ে টাকা নেওয়া নাজায়েয হবে না।
করাচির বিন্নুরি টাউন মাদরাসার দারুল ইফতা থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয়েছে যে,
صورتِ مسئولہ بینک ملازم کے بچے کو آن لائن قرآن پڑھانے کی صورت میں اگر بینک ملازم اس کی اجرت اسی حرام رقم سے دیتا ہو، لیکن وہ حرام رقم کو متعین کرکے یا اس کی طرف اشارہ کرکے نہ دیتا ہو کہ یہ حرام رقم ہے اور اس سے اجرت دی جارہی ہے تو اس صورت میں ٹیوشن کی آمدنی حرام نہیں ہوگی، لیکن کراہت سے خالی بھی نہیں ہے، اس لیے اس میں سے کچھ رقم صدقہ کردی جائے۔
فتوی نمبر : 144203200280
হারাম উপার্জন কারীর হাদিয়া গ্রহণ জায়েয হবে না।
فى الفتاوى الهندية- أهدى إلى رجل شيئا أو أضافه إن كان غالب ماله من الحلال فلا بأس إلا أن يعلم بأنه حرام ، فإن كان الغالب هو الحرام ينبغي أن لا يقبل الهدية ، ولا يأكل الطعام إلا أن يخبره بأنه حلال ورثته أو استقرضته من رجل ، كذا في الينابيع
যদি এমন কেউ কাউকে কিছু হাদিয়া দেয়,যার অধিকাংশ সম্পত্তি হালাল,তাহলে সেই মালকে গ্রহণ করা নাজায়েয নয়।তবে যদি সে জানতে পারে যে,দাতা হারাম থেকে দিচ্ছে তাহলে এমতাবস্থায় সেটা জায়েয হবে না।আর যদি তার মালের অধিকাংশই হারাম থাকে,তাহলে এমন ব্যক্তির হাদিয়া গ্রহণ জায়েয হবে না।এমন ব্যক্তির ওখানে আহার করাও যাবে না, যতক্ষণ না সে হালাল খাবারের সংবাদ দিচ্ছে বা এটা বলছে যে,সে ধার করে নিয়ে এসে আহার করাচ্ছে।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-৫/৩৪২)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
বাবার হারাম ইনকাম থেকে না মায়ের হালাল ইনকাম থেকে আপনাকে চা বিস্কুট দেয়া হচ্ছে, যেহেতু এ সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা নেই, তাই আপনার জন্য ঐ ঘরে কোনো কিছু খাওয়া জায়েয হবে না। হ্যা, তারা যদি বলে যে, হালাল ইনকাম থেকে ঐ নাস্তা ক্রয় করা হয়েছে,তাহলে তখন গ্রহণ করা জায়েয হবে।
