আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
117 views
in পবিত্রতা (Purity) by (25 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ শায়খ,
আফওয়ান,এত বড় প্রশ্ন করার জন্য শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
**সচরাচর ৭ম দিনেই আমার পিরিয়ড ভালো হয়ে যেত এবং স্পষ্ট সাদাস্রাব দেখে সিউর হওয়া যেত।কিন্তু ইদানীং প্রায় বেশ কয়েকমাস যাবত পিরিয়ড শেষে আমি  কোনো স্পষ্ট সাদাস্রাব দেখতে পাই না।৬ষষ্ঠ/৭ম দিন হালকা লালস্রাব দেখার পর আর কোনো স্রাব(সাদা/লাল/হলুদ) কিছুই দেখতে পাইনা,এভাবে ১/২ ওয়াক্ত অপেক্ষা করে আমি পবিত্র হয়ে স্বলাত, কুরয়ানের মুসাহাফ স্পর্শ করে তেলাওয়াত ও করি(ভয়ে ভয়ে থাকি ঠিকঠাক পবিত্র হলাম নাকি আবার দেখা দিবে)কিন্তু কোনো কোনো মাসে আবার ৩/৪/৫ ওয়াক্ত স্বলাত আদায় করার পর ৭ম/৮ম দিনে আবার হলুদ স্রাব দেখি, কোনো মাসে আর দেখা যায়না।তাহলে ত অপবিত্র অবস্থায় স্বলাত আদায় ও কোরয়ান তেলাওয়াত করা হয়ে যায়,আবার ১/২ ওয়াক্ত কোনো লাল/হলুদ স্রাব না দেখলে তখন ত জরুরি ভিত্তিতে পবিত্রতা অর্জন করে স্বলাত আদায় করার জন্য অস্থির হয়ে উঠি,আর বিলম্ব করতে ইচ্ছে হয়না।ভয় হয় যদি আর কোনো হলুদ / সাদা স্রাব না আসে তাহলে ত আমার অনেক স্বলাত কাযা হয়ে যাবে আমি গুনাহগার হব ।
১.এমতাবস্থায় আমি কি ৬ষষ্ঠ /৭ম দিনে লাল/হলুদ স্রাব বন্ধ হওয়ার পর ১/২ ওয়াক্ত দেখেই পবিত্রতা অর্জন করে স্বলাত শুরু করব?(আবার লাল/হলুদ স্রাব দেখা দেওয়া না দেওয়ার সম্ভাবনা ৫০-৫০%।কোনো মাসে দেখা দেয় কোনো মাসে দেয় না )এভাবে বারবার স্রাব হলে বারবার গোসল করে নিয়ে স্বলাত পড়লে কিছু স্বলাত ত অজ্ঞতাবশত অপবিত্র অবস্থায় পড়া হয়ে যাচ্ছে এতে কি সমস্যা হবে না?

২.নাকি  ৬ষষ্ঠ /৭ম দিনের পর আর লাল/হলুদ স্রাব না দেখলেও ৮ম দিন ভালো হওয়ার ব্যাপার এ দৃঢ় ইয়াকিন না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করব?এবং পূর্ব এর স্বলাত গুলো র কাযা আদায় করব?এক্ষেত্রে বিলম্ব করায় গুনাহ হবেনা?
৩ ৭ম/৮ম দিনে আবার দেখা দিলে কি সাথেই পবিত্র তা অর্জন করব নাকি ১/২ ওয়াক্ত অপেক্ষা করব?
৪.৭ম/৮ম দিনের স্রাবের রঙ যদি খুবই হাল্কা হলুদ হয় বা কিছুটা হলুদ মিশ্রিত সাদা হয় তবু ও কি তা হায়েজ বলে গন্য হবে?(আমার আলহামদুলিল্লাহ  ইস্তিহাজা বা অন্য কোনো গাইনোলজিক্যাল সমস্যা নেই)

জাযাকুমুল্লাহ খইরন।

1 Answer

0 votes
by (678,880 points)
জবাবঃ- 
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم


শরীয়তের বিধান অনুযায়ী হায়েযের সর্বোচ্চ সময়সীমা ১০দিন।
এ ১০দিনের ভিতর লাল,হলুদ,সবুজ,লাল মিশ্রিত কালো বা নিখুত কালো যে কালারের-ই পানি বের হোক না কেন তা হায়েয হিসেবেই গণ্য হবে।যতক্ষণ না নেপকিন সাদা নজরে আসবে। (বেহেশতী জেওর-১/২০৬)  

হায়েজের দিন গুলোতে যেই কালারেরই রক্ত হোক,সেটি হায়েজের রক্ত বলেই গন্য হবে। 
উক্ত সময় নামাজ রোযা ইত্যাদি আদায় করা যাবেনা।
(কিতাবুল ফাতওয়া ২/৭৬)

তবে স্পষ্ট সাদা কালারের কিছু বের হলে সেটাকে হায়েজ বলা যাবেনা।
(ফাতাওয়ায়ে হক্কানিয়াহ ২/৮৩৩)

উম্মে আলক্বামাহ তথা মার্জনা (مَوْلاَةِ عَائِشَةَ) হইতে বর্ণিত,

عن أم علقمة أَنَّهَا قَالَتْ : " كَانَ النِّسَاءُ يَبْعَثْنَ إِلَى عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ بِالدُّرْجَةِ فِيهَا الْكُرْسُفُ فِيهِ الصُّفْرَةُ مِنْ دَمِ الْحَيْضَةِ يَسْأَلْنَهَا عَنْ الصَّلَاةِ فَتَقُولُ لَهُنَّ لَا تَعْجَلْنَ حَتَّى تَرَيْنَ الْقَصَّةَ الْبَيْضَاءَ تُرِيدُ بِذَلِكَ الطُّهْرَ مِنْ الْحَيْضَةِ "

তিনি বলেনঃ (ঋতুমতী) স্ত্রীলোকেরা আয়েশা (রাঃ)-এর নিকট ঝোলা বা ডিবা (دُرْجَة) পাঠাইতেন, যাহাতে নেকড়া বা তুলা (كُرْسُفْ) থাকিত। উহাতে পাণ্ডুবৰ্ণ ঋতুর রক্ত লাগিয়া থাকিত। তাহারা এই অবস্থায় নামায পড়া সম্পর্কে তাহার নিকট জানিতে চাহিতেন। তিনি [আয়েশা (রাঃ)] তাহাদিগকে বলিতেনঃ তাড়াহুড়া করিও না, যতক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ সাদা (বর্ণ) দেখিতে না পাও। তিনি ইহা দ্বারা ঋতু হইতে পবিত্রতা (طُهْر) বুঝাইতেন।(মুয়াত্তা মালিক-১২৭)
,
أن النساء کن یبعثن بالکرسف إلی عائشۃ رضی اللہ تعالیٰ عنھا فکانت تقول : لا حتی ترین القصۃ البیضاء‘‘ ( المؤطأ للإمام مالک : ۱/۵۹۱ ،  : مصنف ابن عبد الرزاق، حدیث نمبر : ۱۱۵۹ )
সারমর্মঃ আয়েশা সিদ্দিকা রাঃ সেই সমস্ত মহিলাদের বলিতেনঃ তাড়াহুড়া করিও না, যতক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ সাদা দেখিতে না পাও। 
,
আরো জানুনঃ

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صلي الله عليه وسلم، أَنَّ امْرَأَةً كَانَتْ تُهَرَاقُ الدِّمَاءَ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللهِ صلي الله عليه وسلم، فَاسْتَفْتَتْ لَهَا أُمُّ سَلَمَةَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ:لِتَنْظُرْ عِدَّةَ اللَّيَالِي وَالْأَيَّامِ الَّتِي كَانَتْ تَحِيضُهُنَّ مِنَ الشَّهْرِ قَبْلَ أَنْ يُصِيبَهَا الَّذِي أَصَابَهَا، فَلْتَتْرُكِ الصَّلَاةَ قَدْرَ ذَلِكَ مِنَ الشَّهْرِ، فَإِذَا خَلَّفَتْ ذَلِكَ فَلْتَغْتَسِلْ، ثُمَّ لِتَسْتَثْفِرْ بِثَوْبٍ، ثُمَّ لِتُصَلِّ فِيهِ

নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রী উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে এক মহিলার (হায়িয-নিফাসের নির্দ্দিষ্ট সময় অতিক্রমের পরও) রক্তস্রাব হতো। উম্মু সালামাহ (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ঐ মহিলার জন্য কি বিধান তা জিজ্ঞেস করলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে যেন ইস্তিহাযায় আক্রান্ত হবার আগে মাসের যে ক’দিন তার হায়িয হত তা খেয়াল করে গুনে রাখে এবং প্রতিমাসে সেই ক’দিন সে সলাত ছেড়ে দেয়। ঐ ক’দিন অতিবাহিত হয়ে গেলে সে যেন গোসল করে নেয়, অতঃপর (লজ্জাস্থানে) পট্টি বেঁধে সলাত আদায় করে।
(নাসায়ী (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, অনুঃ হায়িয শেষে গোসল করা, হাঃ ২০৮), ইবনু মাজাহ (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, অনুঃ ঋতুবতী নারীর হায়িযের সময়সীমা পূর্ণ হওয়ার পর রক্ত নির্গত হওয়া প্রসঙ্গে, হাঃ ৬২৩), আবু দাউদ ২৭৪. আহমাদ (৬/২৯৩, ৩২০, ৩২২), মালিক (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা)

حَدَّثَنَا يُوسُفُ بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ سُهَيْلٍ، - يَعْنِي ابْنَ أَبِي صَالِحٍ - عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ بْنِ الزُّبَيْرِ، حَدَّثَتْنِي فَاطِمَةُ بِنْتُ أَبِي حُبَيْشٍ أَنَّهَا أَمَرَتْ أَسْمَاءَ - أَوْ أَسْمَاءُ حَدَّثَتْنِي أَنَّهَا أَمَرَتْهَا فَاطِمَةُ بِنْتُ أَبِي حُبَيْشٍ - أَنْ تَسْأَلَ، رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَأَمَرَهَا أَنْ تَقْعُدَ الأَيَّامَ الَّتِي كَانَتْ تَقْعُدُ ثُمَّ تَغْتَسِلُ - صحيح 

উরওয়াহ ইবনু যুবাইর (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ফাতিমাহ বিনতু আবূ হুবাইশ (রাঃ) আমার নিকট হাদীস বর্ণনা করেছেন। তিনি আসমাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন অথবা আসমা-ই আমার নিকট হাদীস বর্ণনা করেছেন, তাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন ফাতিমাহ বিনতু আবূ হুবাইশ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞেস করার জন্য। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে নির্দেশ দিলেন যে, (পূর্বের হিসেব মতো) হায়িযের দিনগুলোতে অপেক্ষা করবে, তারপর নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হলে গোসল করবে।
(আবু দাউদ ২৮১ নাসায়ী ২০১)

ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়ায় বর্ণিত রয়েছে,
فَإِنْ لَمْ يُجَاوِزْ الْعَشَرَةَ فَالطُّهْرُ وَالدَّمُ كِلَاهُمَا حَيْضٌ سَوَاءٌ كَانَتْ مُبْتَدَأَةً أَوْ مُعْتَادَةً وَإِنْ جَاوَزَ الْعَشَرَةَ فَفِي الْمُبْتَدَأَةِ حَيْضُهَا عَشَرَةُ أَيَّامٍ وَفِي الْمُعْتَادَةِ مَعْرُوفَتُهَا فِي الْحَيْضِ حَيْضٌ وَالطُّهْرُ طُهْرٌ. هَكَذَا فِي السِّرَاجِ الْوَهَّاجِ.
«الفتاوى الهندية» (1/ 37)
মাঝেমধ্যে হায়েয হওয়া আবার মাঝেমধ্যে বন্ধ হওয়া, দশ দিনের ভিতর সবকিছুই হায়েয হিসেবে গণ্য হবে।চায় এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন ঐ মহিলা প্রথমবার হোক বা এ ব্যাপারে অভ্যস্ত থাকুক।
যদি রক্তস্রাব দশদিন অতিক্রম করে যায়, তাহলে প্রথমবার এ পরিস্থিতির সম্মুখিন মহিলার জন্য দশদিন হায়েয। আর কোনো এক সংখ্যায় আদত ওয়ালী মহিলার জন্য তার পূর্বের আদতই হায়েয় এবং বাদবাকী সময় তুহুর। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৭,কিতাবুল-ফাতাওয়া-২/১০৮,কিতাবুন-নাওয়াযিল-৩/১৭২)

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/7474

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
প্রশ্নের বিবরন মতে এমতাবস্থায় ষষ্ঠ /৭ম দিনে লাল/হলুদ স্রাব বন্ধ হওয়ার পর ১ ওয়াক্ত দেখে সেই ওয়াক্তের শেষ দিকে পবিত্রতা অর্জন করে সেই ওয়াক্ত থেকেই স্বলাত শুরু করবেন। হায়েজ ভালো হওয়ার পর সেই ওয়াক্ত এক ওয়াক্তও যেনো নামাজ কাজা না যায়।  বরং যেই ওয়াক্তে হায়েজ ভালো হয়েছে,সেই ওয়াক্তের শেষে পবিত্রতা অর্জন করে সেই ওয়াক্ত থেকেই স্বলাত শুরু করবেন।

এক্ষেত্রে পরবর্তীতে আবারো হায়েজ আসলে সালাত বন্ধ রাখবেন,হায়েজ ভালো হওয়ার পর পবিত্রতা অর্জন করে স্বলাত শুরু করবেন।

এক্ষেত্রে হায়েজ অবস্থায় এ কয়দিন নামাজ আদায় আপনার অনিচ্ছাকৃত ছিলো, তাই আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ক্ষমা করে দিবেন।
আল্লাহর কাছে মাফ চেয়ে নিবেন।
 
(০২)
ষষ্ঠ /৭ম দিনে লাল/হলুদ স্রাব বন্ধ হওয়ার পর প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার তো প্রবল ধারণা নেই যে আবারো হায়েজ আসবেই।

সুতরাং ষষ্ঠ /৭ম দিনে লাল/হলুদ স্রাব বন্ধ হওয়ার পর ১ ওয়াক্ত দেখে সেই ওয়াক্তের শেষ দিকে পবিত্রতা অর্জন করে সেই ওয়াক্ত থেকেই স্বলাত শুরু করবেন। 

আরো জানতে এক নং প্রশ্নের জবাব দ্রষ্টব্য।

(০৩)
এক ওয়াক্ত অপেক্ষা করবেন।
তবে যদি প্রবল ধারণা হয় যে আবারো হায়েজ আসবেই,সেক্ষেত্রে সেই হায়েজ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন।

(০৪)
হ্যাঁ, সেটি হায়েজ হলে গন্য হবে।

তবে স্পষ্ট সাদা আসলে সেটি হায়েজ বলে গন্য হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

...