আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
274 views
in সালাত(Prayer) by (41 points)
আসসালামু আলাইকুম ,
(১) ইমামের পিছনে তাকবিরে তাহরিমায় "আল্লাহু আকবার " এর উচ্চারনে "আকবার" এর "র" অক্ষরে জোর দিয়ে পড়তে গিয়ে ভুল করে "রো" বলে ফেলেছি অর্থাৎ "আল্লাহু আকবারো " বলে ফেলেছি । এতে কি নামাজ নষ্ট হয়ে গেছে যদিও আমি নামাজ চালিয়ে গিয়েছি ।
(২) প্রবৃত্তি ও কামনার অনুসরন কি তাগুত পর্যন্ত পৌছাতে পারে ? কখন তাগুতের পর্যায়ে পৌছাবে ? শুধু কি বিচার কাজের ক্ষেত্রে নাকি সকল প্রকার কাজের ক্ষেতে প্রবৃত্তির ও কামনার অনুসরন তাগুত ?
জাযাকাল্লাহু খাইরন

1 Answer

0 votes
by (589,260 points)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
প্রকাশ থাকে যে,
ক্বেরাত বিশেষজ্ঞ উলামায়ে কেরাম বলেন,তাজবিদ শিক্ষা করা প্রত্যেকে মুসলমানের উপর ফরযে (আইন)।
ক্বেরাত বিশেষজ্ঞ মুহাস্মদ ইবনে জাযরি রাহ বলেন,
ﻭﺍﻷﺧﺬ ﺑﺎﻟﺘﺠﻮﻳﺪ ﺣﺘﻢ ﻻﺯﻡ ﻣﻦ ﻟﻢ ﻳﺠﻮﺩ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺁﺛﻢ .
তাজবিদ সহকারে কোরআন শিক্ষা করা অতি অত্যাবশ্যকীয়।তাজবিদ সহকারে যে কুরআন পড়বে না সে গোনাহগার হবে। 
কিন্তু উনার ছেলে আহমদ ইবনে মুহাম্মদ জাযরি এই কবিতার ব্যখ্যায় লিখেন,যাদের জন্য পূর্ণ তাজবিদ সহকারে কুরআন তেলাওয়াত সম্ভব। শুধুমাত্র তাদের জন্যই পূর্ণ তাজবিদ সহকারে কুরআন তেলাওয়াত করা ওয়াজিব।
আর যাদের বেলায় সম্ভব নয়, তাদের জন্য পূর্ণ তাজবিদ সহকারে কুরআন তেলাওয়াত করা ওয়াজিব নয়।বরং অর্থে পরিবর্তন আসেনা এমনকরে কুরআন পড়াই তাদের জন্য যথেষ্ট হবে।
এমনকি তারা পূর্ণ তাজবিদ সহকারে না পড়লেও তাদের কোনোপ্রকার গোনাহগার হবেন না।(শরহু তাইয়্যিবাতুন-নাশর-৬৩)

কেননা হাদীস শরীফে এসেছে,
হযরত আয়েশা রাযি থেকে বর্ণিত,
وَعَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ -: " «الْمَاهِرُ بِالْقُرْآنِ مَعَ السَّفَرَةِ الْكِرَامِ الْبَرَرَةِ، وَالَّذِي يَقْرَأُ الْقُرْآنَ وَيَتَتَعْتَعُ فِيهِ وَهُوَ عَلَيْهِ شَاقٌّ لَهُ أَجْرَانِ» " مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, কুরআন সম্পর্কে বিজ্ঞজনদের হাশর হবে, আ'মলনামা লিখক পবিত্রতম ফিরিস্তাদের সাথে। আর যে ব্যক্তি কোরআন পড়তে আটকে যায় এবং এমন অবস্থায় সে কুরআনকে পড় যে, কুরআনের উচ্ছারণ তার জন্য কষ্টকর লাগে।সে ব্যক্তি দু'টি সওয়াব পাবে।(প্রথম সওয়াব পাবে পড়ার জন্য এবং দ্বিতীয় সওয়াব পাবে কষ্ট করে পড়ার জন্য)
(মিশকাতুল মাসাবিহ-২১১২)
 দেখুন-(মাওসুাতুল ফেকহিয়্যাহ-১০/১৭৮)

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ!
হাদীসের বর্ণনা 'কুরআন পড়তে আটকিয়ে যাওয়া' 
উক্ত হাদীসে বর্ণিত ব্যক্তিটি নিশ্চয় পূর্ণ তাজবিদকে রপ্ত করতে পারেনি কেননা সে তো ঠিকমত পড়তেই পারছেনা বরং পড়তে গিয়ে আটকিয়ে যাচ্ছে।এরপরও সে হাদীসের ভাষ্য অনুযায়ী দু'টি সওয়াবের অংশীদার হবে।
এত্থেকে বুঝা গেল যে, মুস্তাহাব পর্যায়ের তাজবিদকে ছেড়ে দিয়ে কুরআন পড়তে কোনো অসুবিধে নেই।এবং এতে  কোনো প্রকার গোনাহও হবে না।হ্যা জরুরী পর্যায়ের তাজবিদ তাকে শিখতে হবে।
বিশিষ্ট ফকিহ আল্লামা রশিদ আহমদ রাহ,বলেন,
হুরুফে মুতাশাবিহাত তথা সামঞ্জস্যশীল হরফ যেমন, ظ. ض    ذ .ز    س.ص.ث.   ط. ت. এর মধ্যকার উচ্ছারণ পার্থক্য জানা ও আদায় করা ফরয।তাছাড়া অন্যান্য কায়েদা যেমন এজহারের কায়দা,এখফার কায়েদা জানা ও সে অনুযায়ী আ'মল করা মুস্তাহাব।(আহসানুল ফাতাওয়া-৪/৮৫)
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই!
যেহেতু 'আল্লাহু আকবার' এর স্থলে 'আল্লাহু আকবারো' উচ্ছারণ দ্বারা অর্থের মধ্যে কোনো প্রকার পরিবর্তন আসছে না,তাই আল্লাহু আকবারো উচ্ছারণ দ্বারা নামায ফাসিদ হবে না।

(২)

শায়খ মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব রাহ 
তাগুতের ব্যখ্যা করতে যেয়ে লিখেন,

তাগুত কি? তাগুত কত প্রকার?
আল্লাহ তাআ'লা মানুষের প্রতি প্রথম যে আদেশ করেছেন সেটা হচ্ছে একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা, অর্থাৎ তাওহীদ প্রতিষ্ঠ করা এবং সমস্ত প্রকার তাগুত থেকে বেঁচে থাকার জন্য।
এই কথার দলীল হচ্ছে কুরআনের এই আয়াতঃ

"আমি প্রত্যেক উম্মতের মধ্যেই রাসূল প্রেরণ করেছি এই মর্মে যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর এবং তাগুত থেকে দূরে থাক"।(সুরা আন-নাহলঃ ৩৬)

*আল্লাহ তাআ'লা এই আদেশ সমস্ত নবী ও তাদের উম্মতকেই করেছেন।

কিন্তু প্রশ্ন হলোঃ তাগুত কি? তাগুত কারা?
আমরা যদি তাগুত চিনবো কি করে?

ইসলাম শেখা জরুরি। এর জন্য আপনাকে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে, ছোট্ট এই জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেই সময় বের করে সত্যিকারের আলেমদের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

তাগুতের অনুসরন করা শির্ক ও কুফুরীঃ
তাগুত শব্দ এসেছে “তাগা” যার অর্থ “সীমা লংঘন করা”, আল্লাহ ছাড়া যা কিছুর উপাসনা করা হয় এবং যে এতে রাজি-খুশি থাকে, তাকে তাগুত বলা হয়।
তাগুত এর সংজ্ঞাঃ
১. আল্লাহ ছাড়া যে ব্যক্তির ইবাদত করা হয় আর সে তার ইবাদতে সন্তুষ্ট থাকে, তাকে তাগুত বলা হয়।
২. প্রত্যেক অনুসৃত অথবা আল্লাহ ও তার রাসুলের আনুগত্য বাদ দিয়ে যাদের আনুগত্য করা হয় তাদেরকেও তাগুত বলা হয়। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ
“আমি প্রত্যেক উম্মাত (জাতির) কাছেই রাসুল পাঠিয়েছি, যেন তারা একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করে এবং তাগুত থেকে বেচে থাকে।
সুরা আন-নাহলঃ ৩৬।

তাগুত কত প্রকার?
তাগুত অনেক প্রকারের আছে তার থেকে প্রধান ৫ প্রকার উল্লেখ করা হলোঃ

(১)ইবলিশঃ সে আল্লাহ ছাড়া অন্যের ইবাদতের দিকে আহব্বান করে।
“হে বনী-আদম! আমি কি তোমাদেরকে বলে রাখিনি যে, শয়তানের এবাদত করো না, সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু? এবং আমার এবাদত কর। এটাই সরল পথ।
সুরা ইয়াসিনঃ ৬০-৬১।
সুতরাং আল্লাহ ছাড়া যাকিছুর উপাসনা করা হয় এর মূলে রয়েছে ইবলিশ। সেই হচ্ছে সমস্ত শিরকের হোতা।

(২)আল্লাহর আইন বিরোধী অত্যাচারী শাসকঃ যে আল্লাহর বিধান পরিবর্তন করে দেয় এবং মানুষের বানানো শাসনতন্ত্র কায়েম করে। যেমন কেউ যদি বলে, “চোরের শাস্তি হাত কাটা বর্বরতা, হত্যার শাস্তি (কেসাস), জিনার শাস্তি (রজম) বর্তমান যুগে চলবেনা”...
আল্লাহ কি বলেছেন দেখুনঃ
“হে ঈমানদারগন! তোমাদের প্রতি নিহতদের ব্যাপারে কেসাস গ্রহণ করা বিধিবদ্ধ করা হয়েছে। স্বাধীন ব্যক্তি স্বাধীন ব্যক্তির বদলায়, দাস দাসের বদলায় এবং নারী নারীর বদলায়। অতঃপর তার ভাইয়ের তরফ থেকে যদি কাউকে কিছুটা মাফ করে দেয়া হয়, তবে প্রচলিত নিয়মের অনুসরণ করবে এবং ভালভাবে তাকে তা প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের পালনকর্তার তরফ থেকে সহজ এবং বিশেষ অনুগ্রহ। এরপরও যে ব্যাক্তি বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার।”
সুরা বাকারাহঃ ১৭৮-১৭৯।

“আপনি কি তাদেরকে দেখেননি, যারা দাবী করে যেঃ যা আপনার প্রতি অবর্তীর্ণ করা হয়েছে আমরা সে বিষয়ের উপর ঈমান এনেছি এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে। তারা বিরোধীয় বিষয়কে তাগুতের দিকে নিয়ে যেতে চায়, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে, যাতে তারা তাগুতকে অস্বীকার করে। পক্ষান্তরে শয়তান তাদেরকে প্রতারিত করে পথভ্রষ্ট করে ফেলতে চায়। আর যখন আপনি তাদেরকে বলবেন, আল্লাহর নির্দেশের দিকে এসো-যা তিনি রসূলের প্রতি নাযিল করেছেন, তখন আপনি মুনাফেকদিগকে দেখবেন, ওরা আপনার কাছ থেকে সম্পূর্ণ ভাবে সরে যাচ্ছে।
সুরা আন-নিসাঃ ৬০-৬১।

“অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম! সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে (নবী সাঃ কে) ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে। অতঃপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা হূষ্টচিত্তে তা কবুল করে নেবে”।
সুরা আন-নিসাঃ ৬৫।

(৩)আল্লাহ যা অবতীর্ন করেছেন (কুরআন+সুন্নাহ) তা বাদ দিয়ে যে বিচারক/শাসক বা নেতাগন অন্য আইন/বিধান/সংবিধান দিয়ে ফয়সালা করে। যেমন কুরান-হাদীস বিরোধী কোনো আইন রায়, কিয়াস, কারো ফতোয়া, অলিদের কথা, পীর মাশায়েখর কথা মানা, সংসদে আইন পাশ করে সমাজে চাপিয়ে দেয়া এবং বিজাতিদের মন গড়া সংবিধান মানা। যেমন আল্লাহ বলেছেনঃ
“যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সে অনুযায়ী ফয়সালা করে না তারাই কাফের”।
সুরা আল-মায়িদাহঃ ৪৪।

(৪)যে “ইলমে গায়েব” বা অদৃশ্য জ্ঞানের দাবী করে সে তাগুত। এদের মাঝে রয়েছে জ্যোতিষী, গণক, রাশি-চক্র ইত্যাদি। যেমন আল্লাহ বলেনঃ
“তাঁর কাছেই অদৃশ্য জগতের চাবি রয়েছে। এ গুলো তিনি ব্যতীত কেউ জানেনা। স্থলে ও জলে যা আছে, একমাত্র তিনিই জানেন। কোন পাতা ঝরে না, কিন্তু তিনি তা জানেন। কোন শস্য কণা মৃত্তিকার অন্ধকার অংশে পতিত হয় না এবং কোন আর্দ্র ও শুস্ক দ্রব্য পতিত হয় না, কিন্তু তা সব প্রকাশ্য গ্রন্থে রয়েছে”।
সুরা আনআ’মঃ ৫৯।

(৫) আল্লাহ ছড়া যার ইবাদত/পূজা/উপাসনা করা হয়, এবং এতে যে রাজী-খুশি থাকে সে তাগুত। এদের মাঝে রয়েছে সেইন্ট, ঠাকুর, পীর-ফকির, ধর্মীয় গুরু, নেতা ইত্যাদি যাদেরকে পূজা করা হয়। যেমন আল্লাহ বলেনঃ
“তাদের মধ্যে যে বলে যে, তিনি (আল্লাহ) ব্যতীত আমিই উপাস্য, তাকে আমি জাহান্নামের শাস্তি দেব। আমি জালেমদেরকে এভাবেই প্রতিফল দিয়ে থাকি”।(সুরা আল-আম্বিয়াঃ ২৯)


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
"সকল প্রকার কাজের ক্ষেত্রে প্রবৃত্তি ও কামনার অনুসরন তাগুত তাগুতেরই অনুসরণ" কেননা তাগুতের এক অর্থ শয়তান।আর গোনাহের দিকে আহবান কারী শয়তানই।শয়তান মানুষকে গোনাহের দিকে আহবান করে।

তাগুতের আরেক অর্থ হল,আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ইবাদত।ঈমানের পূর্বশর্তে যে তাগুত থেকে দূরে থাকার কথা বলা হয়েছে,সেখানে তাগুত অর্থ হল,দেব দেবী থেকে দূরে থাকা।অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ইবাদত না করে,একমাত্র আল্লাহরই ইবাদত করা।

আর প্রবৃত্তি ও কামনার অনুসরনে যে তাগুতের কথা বলা হয়,সেখানে মূলত তাগুত দ্বারা শয়তান উদ্দেশ্য। দেবদেবী উদ্দেশ্য নয়।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (589,260 points)
সংযোজন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 478 views
...