আসসালামু আলাইকুম
১) অনেক মানুষকে দেখা যায় তারা বলতে থাকে কোন একটা বিষয় হয় নাই এটার কারণ যে কেউ একজন কুফা লাগিয়ে দিয়েছে। যেমন: কেউ একটা কিছু বলেছে বা কিছু একটা পোস্ট করেছে দেখে অন্য একটা বিষয় ঘটে নাই তখন তারা এটাকে কুফা বলে। অনেকে বলে তুই কুফা লাগাইছোস। আরো দেখা যায় কেউ একটা কাজ করতে গেছে কিন্তু অন্যের কথার কারণে বা কোন কারনে কাজটা না করতে পারলে পরবর্তীতে বলে যে তুই কুফা। যেহেতু তারা এখানে হয়তো বিশ্বাস করে আছে যে, কারো কথায় তাদের এই কাজটি করা হয় নাই। কুফা বলতে অনেকে আবার এটা বিশ্বাস কোন একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি যদি কারো প্রশংসা করে বা কারো ভালোর ব্যাপারে বলে তাহলে যার প্রশংসা করছে বা ভালোর ব্যাপারে বলছে তার অধঃপতন হওয়া শুরু হয়ে যায়। এখন কুফা লাগানো কিভাবে হয় সেটা আমি ঠিক ভাবে বুঝি না কিন্তু যতটুকু বুঝেছি সে অনুযায়ী বলছি এখন যারা এভাবে বলে কুফা লাগানোর কথা বা কুফা তুই তাদের কি ইমান থাকে?
২)
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
قُلْ أَبِاللهِ وَآيَاتِهِ وَرَسُوْلِهِ كُنْتُمْ تَسْتَهْزِئُوْنَ، لاَ تَعْتَذِرُوْا قَدْ كَفَرْتُمْ بَعْدَ إِيْمَانِكُمْ
‘আপনি বলুন, তোমরা কি আল্লাহর সাথে তাঁর হুকুম-আহকামের সাথে এবং তাঁর রাসূলের সাথে ঠাট্টা করছিলে? ছলনা কর না, ঈমান আনার পর তোমরা যে কাফির হয়ে গেছ’ (তওবা ৬৫-৬৬)।
এ আায়াত অনুযায়ী হুকুম আহকাম কি কি?
৩) শরীয়তের কোনো জরুরি বিধান নিয়ে হাসি ঠাট্রা,গালি গালাজ করলে ঈমান চলে যায়। শরীয়তের জরুরী বিধান কি কি?
জাযাকাল্লাহু খাইরান।